দানি অলমো, লামিনে ইয়ামালরা বিপ্লব ঘটিয়ে শিরোপা তুলেছে ঘরে!!
প্রথমার্ধে কোন দলই জোরালো আক্রমণ তৈরি করতে পারেনি, রক্ষন ধরে রেখে আক্রমণে যাবার চেষ্টা করেছে দু,দলই।তবে ফলাফল আনতে পারেনি।
৪-৩-২-১ ফরমেশনে নিজেদের জাল রক্ষা করতেই যেন নেমেছিলো ফাইনালিস্টরা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ইয়ামালের নিখুঁত পাসে নিকো উইলিয়ামস ইংলিশ গোল রক্ষক পিকফোর্ডকে ফাঁকি দিয়ে জালে বল পাঠায়। তাতে ১-০ লিড পায় স্পেন।
গোল খেয়ে জেগে ওঠে ইংলিশ শিবির। ম্যাচের ৭৩ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে বেলিংহামের বাড়িয়ে দেয়া বলে ডি বক্সের বাইরে পায় কোল পালমার। তার তীব্র শট স্পেনের জাল খুঁজে পায়। স্কোর লাইন ১-১ সমতা।
তবে ৮৬ মিনিটে আবারো জেগে ওঠে স্পেনীয়ার্ড়রা। আলবারো মোরাতার বদলে নেমেছিলেন মিকেল ওইয়ারসাবাল। কুকুরিল্লার বাড়ানো তীব্র গতির বলে পা বাড়িয়ে দেন ওইয়ারসাবাল। জালে জড়ায় বল, আর ২-১ গোলে এগিয়ে যায় স্পেন।
নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে গোল প্রায় পেয়েই যাচ্ছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু তিনবারের চেষ্টায়ও বল জাল খুঁজে পায়নি। প্রথমবার ঠেকান স্পেনের গোল কিপার। ডেকলান রাইসের হেড গোলরক্ষক উনাই সিমন ঝাঁপিয়ে ফেরানোর পর, ফিরতি হেড করেন মার্ক গেয়ি; কিন্তু গোললাইন থেকে মাথা দিয়েই ফিরিয়ে দেন ওলমো। সুযোগ ছিল তারপরও, কিন্তু রাইসের ফিরতি হেড হয় লক্ষ্যভ্রষ্ট।
আর শেষ হয়ে যায় ইংলিশদের স্বপ্ন।
টানা দ্বিতীয় বারের মতো ফাইনালে উঠে শিরোপার স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেলো ইংলিশদের। ইংলিশদের আরেকটি শিরোপা জয়ের অপেক্ষাও তাতে শেষ হলো না। সেই ১৯৬৬ সালে বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে আরেকটি ট্রফির অপেক্ষায় থাকা দলটি টানা দ্বিতীয়বার ইউরোর রানার্সআপ হলো।
আর স্পেনীয়রা চারবার ইউরো শিরোপা জিতে ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে নাম লেখালো সবচেয়ে বেশি ইউরো জয়ের রেকর্ডের পাতায়।
সোমবার, ১৫ জুলাই ২০২৪
দানি অলমো, লামিনে ইয়ামালরা বিপ্লব ঘটিয়ে শিরোপা তুলেছে ঘরে!!
প্রথমার্ধে কোন দলই জোরালো আক্রমণ তৈরি করতে পারেনি, রক্ষন ধরে রেখে আক্রমণে যাবার চেষ্টা করেছে দু,দলই।তবে ফলাফল আনতে পারেনি।
৪-৩-২-১ ফরমেশনে নিজেদের জাল রক্ষা করতেই যেন নেমেছিলো ফাইনালিস্টরা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ইয়ামালের নিখুঁত পাসে নিকো উইলিয়ামস ইংলিশ গোল রক্ষক পিকফোর্ডকে ফাঁকি দিয়ে জালে বল পাঠায়। তাতে ১-০ লিড পায় স্পেন।
গোল খেয়ে জেগে ওঠে ইংলিশ শিবির। ম্যাচের ৭৩ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে বেলিংহামের বাড়িয়ে দেয়া বলে ডি বক্সের বাইরে পায় কোল পালমার। তার তীব্র শট স্পেনের জাল খুঁজে পায়। স্কোর লাইন ১-১ সমতা।
তবে ৮৬ মিনিটে আবারো জেগে ওঠে স্পেনীয়ার্ড়রা। আলবারো মোরাতার বদলে নেমেছিলেন মিকেল ওইয়ারসাবাল। কুকুরিল্লার বাড়ানো তীব্র গতির বলে পা বাড়িয়ে দেন ওইয়ারসাবাল। জালে জড়ায় বল, আর ২-১ গোলে এগিয়ে যায় স্পেন।
নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে গোল প্রায় পেয়েই যাচ্ছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু তিনবারের চেষ্টায়ও বল জাল খুঁজে পায়নি। প্রথমবার ঠেকান স্পেনের গোল কিপার। ডেকলান রাইসের হেড গোলরক্ষক উনাই সিমন ঝাঁপিয়ে ফেরানোর পর, ফিরতি হেড করেন মার্ক গেয়ি; কিন্তু গোললাইন থেকে মাথা দিয়েই ফিরিয়ে দেন ওলমো। সুযোগ ছিল তারপরও, কিন্তু রাইসের ফিরতি হেড হয় লক্ষ্যভ্রষ্ট।
আর শেষ হয়ে যায় ইংলিশদের স্বপ্ন।
টানা দ্বিতীয় বারের মতো ফাইনালে উঠে শিরোপার স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেলো ইংলিশদের। ইংলিশদের আরেকটি শিরোপা জয়ের অপেক্ষাও তাতে শেষ হলো না। সেই ১৯৬৬ সালে বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে আরেকটি ট্রফির অপেক্ষায় থাকা দলটি টানা দ্বিতীয়বার ইউরোর রানার্সআপ হলো।
আর স্পেনীয়রা চারবার ইউরো শিরোপা জিতে ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে নাম লেখালো সবচেয়ে বেশি ইউরো জয়ের রেকর্ডের পাতায়।