১৭৪ রানে সাকিবের বিদায়ের পর, মেহেদী হাসান মিরাজ আর মুমিনুল হক ধীরেসুস্থে এগিয়েছেন। বিপদ ঘটতে দেননি দুজন।
মুমিনুল একপ্রান্ত আগলে রেখে করেছেন ক্যারিয়ারের ১৩ তম সেঞ্চুরি। রাভিচন্দ্রন আশউইনকে সুইপে অসাধারণ চার মেরে বিদেশের মাটিতে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন বাঁহাতি মমিনুল।
প্রথম দিন মুমিনুলের উচ্চতা নিয়ে খোঁচা দেয়া রিষাভ পান্ত সবার আগে এসে অভিনন্দন জানান মুমিনুলকে।
চতুর্থ দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্ত ৬৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২০৫ রান। মুমিনুল ১৭৬ বলে ১০২ ও মেহেদী হাসান মিরাজ ২৬ বলে ৬ রানে অপরাজিত। দুজনের জুটির সংগ্রহ ৩৫ রান।
একপ্রান্ত আগলে রেখে মুমিনুল সেঞ্চুরি করলেও তাকে সঙ্গ দিতে পারেননি তিন অভিজ্ঞ — মুশফিকুর রহিম, লিটন কুমার দাস ও সাকিব আল হাসান।
উড়িয়ে মারতে গিয়ে রোহিতের হাতে ধরা পরেন লিটন। বাংলাদেশ হারাত পন্চম উইকেট, রান তখন ১৪৮।
মুশফিকুর রহিমের দ্রুত ফিরে যাবার পরও বেশ ভালোই খেলছিলো বাংলাদেশ। ব্যাটে বলে টাইমিং হচ্চিলো মুমিনুল, লিটনের। কিন্তু সিরাজের করা ৫০ তম ওভারের অফ স্ট্যাম্পের বেশ বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বলটি মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারার লোভ সামলাতে পারেনি লিটন।
রোহিত কয়েকগজ ঝাঁপিয়ে ওপরে উঠে অবিশ্বাস্যভাবে ক্যাচটি লুফে নেন। হত-বিহবল লিটন মাথা নিচু করে ৩০ বলে ১৩ রান করে মাঠ ছাড়েন।
মুমিনুলের সঙ্গে যোগ দেন বিদেশের মাটিতে শেষ টেস্ট খেলতে নামা সাকিব আল হাসান। তবে পারেননি বেশিক্ষণ টিকতে। আশউইনের বলে বাউন্ডারি মেরে পরের বল আবার বড় শট খেলতে গিয়ে সিরাজের দুর্দান্ত ক্যাচে ৯ রান করে ফেরেন সাকিব।
এরপর প্রথম সেশনে আর বিপদ ঘটতে দেননি মুমিনুল ও মিরাজ। নব্বই ছুঁয়ে জীবন পান মুমিনুল। এরপর ক্যারিয়ারের ১৩তম ও দেশের বাইরে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিতে ভুল করেননি।
ভারতের মাঠে সেঞ্চুরি করা বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান মুমিনুল। প্রথমজন মুশফিক।
দিনের শুরুতে জাসপ্রিত বুমরাহর ভেতরে ঢোকা ডেলিভারি ছেড়ে দিয়ে বোল্ড হন মুশফিক।
তিন দিন বৃষ্টির বাধার পর সোমবার শুরু হয় খেলা। আজ কানপুর টেস্টের ৪র্থ দিন। এখনও বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ব্যাট করছে।
কানপুর টেস্টে শুরু থেকেই বাগড়া দিয়েছে বৃষ্টি। প্রথম দিন খেলা শুরু হয়েছে দেরিতে। বৃষ্টি আর আলোকস্বল্পতায় ভেসে যায় প্রায় দুই সেশন।
দ্বিতীয় দিন বৃষ্টির জন্য খেলা শুরুই হয়নি। তৃতীয় দিন কোনো বৃষ্টি হয়নি। তবে আগের রাতের বৃষ্টির জন্য ভেজা মাঠে সেদিনও গড়ায়নি বল।
প্রথমদিন ৩ উইকেটে ১০৭ রান করে বাংলাদেশ। ৮১ বলে ৪০ রানে অপরাজিত ছিলেন মুমিনুল। মুশফিক ছিলেন ১৩ বলে ৬ রানে।
সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
১৭৪ রানে সাকিবের বিদায়ের পর, মেহেদী হাসান মিরাজ আর মুমিনুল হক ধীরেসুস্থে এগিয়েছেন। বিপদ ঘটতে দেননি দুজন।
মুমিনুল একপ্রান্ত আগলে রেখে করেছেন ক্যারিয়ারের ১৩ তম সেঞ্চুরি। রাভিচন্দ্রন আশউইনকে সুইপে অসাধারণ চার মেরে বিদেশের মাটিতে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন বাঁহাতি মমিনুল।
প্রথম দিন মুমিনুলের উচ্চতা নিয়ে খোঁচা দেয়া রিষাভ পান্ত সবার আগে এসে অভিনন্দন জানান মুমিনুলকে।
চতুর্থ দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্ত ৬৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২০৫ রান। মুমিনুল ১৭৬ বলে ১০২ ও মেহেদী হাসান মিরাজ ২৬ বলে ৬ রানে অপরাজিত। দুজনের জুটির সংগ্রহ ৩৫ রান।
একপ্রান্ত আগলে রেখে মুমিনুল সেঞ্চুরি করলেও তাকে সঙ্গ দিতে পারেননি তিন অভিজ্ঞ — মুশফিকুর রহিম, লিটন কুমার দাস ও সাকিব আল হাসান।
উড়িয়ে মারতে গিয়ে রোহিতের হাতে ধরা পরেন লিটন। বাংলাদেশ হারাত পন্চম উইকেট, রান তখন ১৪৮।
মুশফিকুর রহিমের দ্রুত ফিরে যাবার পরও বেশ ভালোই খেলছিলো বাংলাদেশ। ব্যাটে বলে টাইমিং হচ্চিলো মুমিনুল, লিটনের। কিন্তু সিরাজের করা ৫০ তম ওভারের অফ স্ট্যাম্পের বেশ বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বলটি মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারার লোভ সামলাতে পারেনি লিটন।
রোহিত কয়েকগজ ঝাঁপিয়ে ওপরে উঠে অবিশ্বাস্যভাবে ক্যাচটি লুফে নেন। হত-বিহবল লিটন মাথা নিচু করে ৩০ বলে ১৩ রান করে মাঠ ছাড়েন।
মুমিনুলের সঙ্গে যোগ দেন বিদেশের মাটিতে শেষ টেস্ট খেলতে নামা সাকিব আল হাসান। তবে পারেননি বেশিক্ষণ টিকতে। আশউইনের বলে বাউন্ডারি মেরে পরের বল আবার বড় শট খেলতে গিয়ে সিরাজের দুর্দান্ত ক্যাচে ৯ রান করে ফেরেন সাকিব।
এরপর প্রথম সেশনে আর বিপদ ঘটতে দেননি মুমিনুল ও মিরাজ। নব্বই ছুঁয়ে জীবন পান মুমিনুল। এরপর ক্যারিয়ারের ১৩তম ও দেশের বাইরে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিতে ভুল করেননি।
ভারতের মাঠে সেঞ্চুরি করা বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান মুমিনুল। প্রথমজন মুশফিক।
দিনের শুরুতে জাসপ্রিত বুমরাহর ভেতরে ঢোকা ডেলিভারি ছেড়ে দিয়ে বোল্ড হন মুশফিক।
তিন দিন বৃষ্টির বাধার পর সোমবার শুরু হয় খেলা। আজ কানপুর টেস্টের ৪র্থ দিন। এখনও বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ব্যাট করছে।
কানপুর টেস্টে শুরু থেকেই বাগড়া দিয়েছে বৃষ্টি। প্রথম দিন খেলা শুরু হয়েছে দেরিতে। বৃষ্টি আর আলোকস্বল্পতায় ভেসে যায় প্রায় দুই সেশন।
দ্বিতীয় দিন বৃষ্টির জন্য খেলা শুরুই হয়নি। তৃতীয় দিন কোনো বৃষ্টি হয়নি। তবে আগের রাতের বৃষ্টির জন্য ভেজা মাঠে সেদিনও গড়ায়নি বল।
প্রথমদিন ৩ উইকেটে ১০৭ রান করে বাংলাদেশ। ৮১ বলে ৪০ রানে অপরাজিত ছিলেন মুমিনুল। মুশফিক ছিলেন ১৩ বলে ৬ রানে।