alt

খেলা

জাঙ্গুর সেঞ্চুরিতে বছরের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হার

ক্রীড়া ডেস্ক : শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

হলো না শেষ ওয়ানডে ম্যাচে এসেও। ৩২১ রানের বড় স্কোর স্কোরবোর্ডে রেখেও বছরের শেষ ওয়ানডেতে ভাগ্য বদল করা হয়নি বাংলাদেশের। অভিষিক্ত আমির জাঙ্গু আর কেসি কার্টির দুই ইনিংসেই ম্লান হলো বাংলাদেশের ব্যাটারদের দারুণ এক দিন। অভিষিক জাঙ্গু ক্ষান্ত হলেন সেঞ্চুরি করে। কার্যকরী ক্যামিও উপহার দিয়েছেন গুদাকেশ মোতিও। বছরের শেষ ওয়ানডে সেখানেই হারলো বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে টাইগাররা হেরেছে ৪ উইকেটে। সঙ্গে নিশ্চিত হয়েছে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ।

আগে ব্যাট করতে নেমে চার ফিফটির সঙ্গে ৬ষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং জাকের আলী অনিকের রেকর্ড পার্টনারশিপ বাংলাদেশকে এনে দেয় ৩২১ রানের বড় এক সংগ্রহ। বছরে প্রথমবার ৩০০ পেরুনো পুঁজি পেয়ে যায় টাইগাররা। সেই বড় পুঁজির মানসিক শক্তিতেই কি না শুরুর বোলিংটাও হলো দুর্দান্ত।

ইনিংসের ২য় ওভারেই উইন্ডিজ শিবিরে ধাক্কা দেয় বাংলাদেশ। নাসুম আহমেদের সেই ওভারে ১৪ রান এলেও শেষ বলে রানআউট হয়ে যান ব্রেন্ডন কিং। নিজের পরের ওভারেই ফের উইকেটের দেখা পান নাসুম। এবারে বোল্ড করেন অ্যাথানেজকে। স্টাম্প থেকে সরে এসে সুইপ করতে চেয়েছিলেন। তার ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে ফুল লেংথের বল সরাসরি স্টাম্পে।

অধিনায়ক শেই হোপ টিকতে পারেননি বেশি সময়। হাসান মাহমুদের করা অফ স্টাম্পের বাইরে বলে হিট করতে সময়ের গড়বড় করেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক। ফলাফল- প্রথম স্লিপে ক্যাচ দিলেন সৌম্য সরকারকে। ৩১ রানেই নেই উইন্ডিজদের ৩ উইকেট।

শেরফাইন রাদারফোর্ড এই সিরিজে স্বাগতিকদের ত্রাতা হয়ে উঠেছেন। এই ম্যাচে তাকে খুব একটা বাড়তে দেননি তাসকিন। । ইনিংসের ১৫তম ওভার করতে আসা তাসকিন শর্ট ডেলিভারি করেছিলেন। ছক্কা মারার আশায় পুল করতে গেলেন রাদারফোর্ড। কিন্তু ধরা পড়লেন তানজিদ হাসান তামিমের হাতে। ক্রিজে আসেন নবাগত আমির জাঙ্গু।

এখান থেকেই মূলত উইন্ডিজের ভরসা জাগানো জুটির শুরু। কেসি কার্টি কদিন আগেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে ছিলেন দুর্দান্ত। বাংলাদেশের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতে তুলে নিলেন ফিফটি। সুযোগ বুঝে চড়াও হয়েছেন। অভিষিক্ত আমির জাঙ্গুকে কিছুটা ভরসাই জোগালেন যেন। ইংল্যান্ড সিরিজে ছিল একটি সেঞ্চুরি। আজও ছুটছিলেন সেই পথে।

দুজনের জুটি যোগ করেছে ১৩২ রান। শুরুর দিকে কিছুটা ধীরে খেলতে থাকা আমির জাঙ্গুও একপর্যায়ে চড়াও হন বাংলাদেশের বোলারদের ওপর। ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে এসেই পেয়েছেন ফিফটি। সেটাকে অবশ্য পরে টেনেছেন অনেকটা দূর। ৩৪তম ওভারেই ফিরতে পারতেন। রিশাদের সেই ওভারের প্রথম বলে বাউন্ডারি লাইনে তার সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি পারভেজ ইমন।

পরের বলেই অবশ্য দারুণ এক ক্যাচে কেসি কার্টিকে ফেরান সৌম্য সরকার। বোলার সেই রিশাদই। ৯৫ রানে থামে তার ইনিংস। রস্টন চেজকে বেশি সময় ক্রিজে থাকতে দেননি রিশাদ। এবার নিজের বলে নিজে অসামান্য এক ক্যাচ নিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেকথ্রু এনে দেন এই লেগি। গুদাকেশ মোতিকে নিয়ে এরপর শেষটা করেছেন আমির জাঙ্গু।

মোতি নিজেও খেলেছেন নিখুঁত ব্যাটারের মতো। ৩৫ বলেই ৫০ পার করে তাদের জুটি। জাঙ্গু পেয়েছেন দারুণ এক সেঞ্চুরি। ৭৯ বল খেলেই স্পর্শ করেছেন তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার। ৯০ রানের জুটি গড়েছেন গুদাকেশ মোতির সঙ্গে। মোতি অপরাজিত ছিলেন ৪৪ রানে। ক্যারিবিয়ানরা জয় পায় ৪ উইকেটে।

এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতে ৯ রানে ২ উইকেট হারালেও বাংলাদেশকে টেনে নিয়েছেন দুই ব্যাটার সৌম্য সরকার এবং মেহেদি হাসান মিরাজ। দুজনেই খেলেছেন ব্যাটে বলে তাল মিলিয়ে। তাদের ব্যাটে আসে ১৩৬ রানের কার্যকরী এক জুটি। ফিফটির দেখা পেয়েছিলেন দুজনেই। যদিও কেউই সেঞ্চুরিতে পরিণত করতে পারেননি ইনিংস। সৌম্য থেমেছেন ৭৩ রানে। মিরাজের ব্যাটে এসেছিল ৭৭ রান।

মাঝে ২৬ রানের ব্যবধানে মিরাজ সৌম্যর সঙ্গে ফিরে যান আফিফ হোসেনও। আরও একবার দলের ত্রাতা হয়ে এলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং জাকের আলী অনিক। দুজনের ব্যাটে জুটি আসে ১৫০ রানের। যা ৬ষ্ঠ উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। জাকের ৫৭ বলে ৬২ এবং রিয়াদ অপরাজিত থাকেন ৬৩ বলে ৮৪ রান করে।

শেষ পর্যন্ত তাদের সেই জুটির সুবাদে বাংলাদেশ পায় ৩২১ রানের বড় পুঁজি। যা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ। যদিও জয়ের জন্য এদিন সেন্ট কিটসে তা আর যথেষ্ট হয়ে ধরা দেয়নি।

ছবি

এশিয়ান সুডোকু চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের অংশগ্রহন

ছবি

বিপিএলে রাজশাহীর নতুন অধিনায়ক তাসকিন

ছবি

জয়ের খুব কাছে গিয়েও বাংলাদেশের হার

ছবি

বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে নতুন ইতিহাস লিখল নাইজেরিয়া

ছবি

বাংলাদেশের লড়াই, কিন্তু শেষ হাসি অস্ট্রেলিয়ার

ছবি

বিসিবিতে ইশরাককে কাউন্সিলর করতে ব্রাদার্সের আবেদন

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

ঘরের মাঠে টানা পরাজয় চিটাগং কিংসের

ছবি

বিশ্বকাপের জন্য ক্যারিবীয় সিরিজকে বড় সুযোগ বলছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

ছবি

হেতাফের কাছে পয়েন্ট হারালো বার্সেলোনা, আলোচনায় বর্ণবাদ

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: জয় দিয়ে শুরু বাংলাদেশের মেয়েদের

ছবি

বুমরাহ ও শামিকে রেখেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দল ঘোষণা ভারতের

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগেই চাকরি ছাড়লেন বিসিবির সহকারী কোচ

ছবি

৭ গোলের ম্যাচে রিয়ালের জয়

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

টফি’তে বিনামূল্যে আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-২০ বিশ্বকাপ

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

এবারও নটিংহ্যাম ফরেস্ট পেরোতে পারলো না লিভারপুল

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

সিলেট স্ট্রাইকার্সের হারঃ ব্যাটিংয়ে পাঁচ ওভার কী করছিলেন অ্যারন জোন্স এবং জর্জ মানজি!

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

স্প্যানিশ সুপার কাপ বার্সেলোনার, রেয়ালের বড় পরাজয়

ছবি

তুর্কি তারকার বীরত্বে জয় ম্যানইউর, আর্সেনালের বিদায়

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাদ পড়ার দিনে হাসলো লিটনের ব্যাট

ছবি

লিটনকে বাদ দেয়ার ব্যাখা দিলেন প্রধান নির্বাচক

ছবি

আজ ফুটবলের রাত, মুখোমুখি রেয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনা

টিভিতে আজকের খেলা

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

তামিম ইকবালের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে চূড়ান্ত বিদায়

ছবি

ক্রীড়াঙ্গনে অরাজনৈতিক ঐক্যের প্রয়োজন: মির্জা ফখরুল

ছবি

বার্ল-ইয়াসির জুটিতে খুলনাকে প্রথম হার দেখিয়ে জয়ে ফিরলো রাজশাহী

ছবি

মেজাজ হারিয়ে শাস্তি পেলেন তামিম

টিভিতে আজকের খেলা

tab

খেলা

জাঙ্গুর সেঞ্চুরিতে বছরের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হার

ক্রীড়া ডেস্ক

শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

হলো না শেষ ওয়ানডে ম্যাচে এসেও। ৩২১ রানের বড় স্কোর স্কোরবোর্ডে রেখেও বছরের শেষ ওয়ানডেতে ভাগ্য বদল করা হয়নি বাংলাদেশের। অভিষিক্ত আমির জাঙ্গু আর কেসি কার্টির দুই ইনিংসেই ম্লান হলো বাংলাদেশের ব্যাটারদের দারুণ এক দিন। অভিষিক জাঙ্গু ক্ষান্ত হলেন সেঞ্চুরি করে। কার্যকরী ক্যামিও উপহার দিয়েছেন গুদাকেশ মোতিও। বছরের শেষ ওয়ানডে সেখানেই হারলো বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে টাইগাররা হেরেছে ৪ উইকেটে। সঙ্গে নিশ্চিত হয়েছে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ।

আগে ব্যাট করতে নেমে চার ফিফটির সঙ্গে ৬ষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং জাকের আলী অনিকের রেকর্ড পার্টনারশিপ বাংলাদেশকে এনে দেয় ৩২১ রানের বড় এক সংগ্রহ। বছরে প্রথমবার ৩০০ পেরুনো পুঁজি পেয়ে যায় টাইগাররা। সেই বড় পুঁজির মানসিক শক্তিতেই কি না শুরুর বোলিংটাও হলো দুর্দান্ত।

ইনিংসের ২য় ওভারেই উইন্ডিজ শিবিরে ধাক্কা দেয় বাংলাদেশ। নাসুম আহমেদের সেই ওভারে ১৪ রান এলেও শেষ বলে রানআউট হয়ে যান ব্রেন্ডন কিং। নিজের পরের ওভারেই ফের উইকেটের দেখা পান নাসুম। এবারে বোল্ড করেন অ্যাথানেজকে। স্টাম্প থেকে সরে এসে সুইপ করতে চেয়েছিলেন। তার ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে ফুল লেংথের বল সরাসরি স্টাম্পে।

অধিনায়ক শেই হোপ টিকতে পারেননি বেশি সময়। হাসান মাহমুদের করা অফ স্টাম্পের বাইরে বলে হিট করতে সময়ের গড়বড় করেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক। ফলাফল- প্রথম স্লিপে ক্যাচ দিলেন সৌম্য সরকারকে। ৩১ রানেই নেই উইন্ডিজদের ৩ উইকেট।

শেরফাইন রাদারফোর্ড এই সিরিজে স্বাগতিকদের ত্রাতা হয়ে উঠেছেন। এই ম্যাচে তাকে খুব একটা বাড়তে দেননি তাসকিন। । ইনিংসের ১৫তম ওভার করতে আসা তাসকিন শর্ট ডেলিভারি করেছিলেন। ছক্কা মারার আশায় পুল করতে গেলেন রাদারফোর্ড। কিন্তু ধরা পড়লেন তানজিদ হাসান তামিমের হাতে। ক্রিজে আসেন নবাগত আমির জাঙ্গু।

এখান থেকেই মূলত উইন্ডিজের ভরসা জাগানো জুটির শুরু। কেসি কার্টি কদিন আগেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে ছিলেন দুর্দান্ত। বাংলাদেশের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতে তুলে নিলেন ফিফটি। সুযোগ বুঝে চড়াও হয়েছেন। অভিষিক্ত আমির জাঙ্গুকে কিছুটা ভরসাই জোগালেন যেন। ইংল্যান্ড সিরিজে ছিল একটি সেঞ্চুরি। আজও ছুটছিলেন সেই পথে।

দুজনের জুটি যোগ করেছে ১৩২ রান। শুরুর দিকে কিছুটা ধীরে খেলতে থাকা আমির জাঙ্গুও একপর্যায়ে চড়াও হন বাংলাদেশের বোলারদের ওপর। ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে এসেই পেয়েছেন ফিফটি। সেটাকে অবশ্য পরে টেনেছেন অনেকটা দূর। ৩৪তম ওভারেই ফিরতে পারতেন। রিশাদের সেই ওভারের প্রথম বলে বাউন্ডারি লাইনে তার সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি পারভেজ ইমন।

পরের বলেই অবশ্য দারুণ এক ক্যাচে কেসি কার্টিকে ফেরান সৌম্য সরকার। বোলার সেই রিশাদই। ৯৫ রানে থামে তার ইনিংস। রস্টন চেজকে বেশি সময় ক্রিজে থাকতে দেননি রিশাদ। এবার নিজের বলে নিজে অসামান্য এক ক্যাচ নিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেকথ্রু এনে দেন এই লেগি। গুদাকেশ মোতিকে নিয়ে এরপর শেষটা করেছেন আমির জাঙ্গু।

মোতি নিজেও খেলেছেন নিখুঁত ব্যাটারের মতো। ৩৫ বলেই ৫০ পার করে তাদের জুটি। জাঙ্গু পেয়েছেন দারুণ এক সেঞ্চুরি। ৭৯ বল খেলেই স্পর্শ করেছেন তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার। ৯০ রানের জুটি গড়েছেন গুদাকেশ মোতির সঙ্গে। মোতি অপরাজিত ছিলেন ৪৪ রানে। ক্যারিবিয়ানরা জয় পায় ৪ উইকেটে।

এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতে ৯ রানে ২ উইকেট হারালেও বাংলাদেশকে টেনে নিয়েছেন দুই ব্যাটার সৌম্য সরকার এবং মেহেদি হাসান মিরাজ। দুজনেই খেলেছেন ব্যাটে বলে তাল মিলিয়ে। তাদের ব্যাটে আসে ১৩৬ রানের কার্যকরী এক জুটি। ফিফটির দেখা পেয়েছিলেন দুজনেই। যদিও কেউই সেঞ্চুরিতে পরিণত করতে পারেননি ইনিংস। সৌম্য থেমেছেন ৭৩ রানে। মিরাজের ব্যাটে এসেছিল ৭৭ রান।

মাঝে ২৬ রানের ব্যবধানে মিরাজ সৌম্যর সঙ্গে ফিরে যান আফিফ হোসেনও। আরও একবার দলের ত্রাতা হয়ে এলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং জাকের আলী অনিক। দুজনের ব্যাটে জুটি আসে ১৫০ রানের। যা ৬ষ্ঠ উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। জাকের ৫৭ বলে ৬২ এবং রিয়াদ অপরাজিত থাকেন ৬৩ বলে ৮৪ রান করে।

শেষ পর্যন্ত তাদের সেই জুটির সুবাদে বাংলাদেশ পায় ৩২১ রানের বড় পুঁজি। যা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ। যদিও জয়ের জন্য এদিন সেন্ট কিটসে তা আর যথেষ্ট হয়ে ধরা দেয়নি।

back to top