১৬তম ওভারে প্রথম দুই বলে দুই ছক্কা মারেন রস্টন চেজ। প্রথমটি স্কুপ করে, পরেরটি ফুল টসে স্ট্রেট দিয়ে। ১৬ রান দিয়েছিলেন হাসান মাহমুদ তার এই ওভারে। তাতে ম্যাচটাও অনেকটা ঘুরে যায় স্বাগতিকদের পক্ষেই। তবে, সেটাকে বাংলাদেশের দিকে ফিরিয়ে আনতে সময় নেননি লেগস্পিনার রিশাদ হোসেন। পরপর দুই বলে ফেরান চেজ এবং গুদাকেশ মোতিকে। চেজ হয়েছেন বোল্ড। আর বাউন্ডারি লাইনে শেখ মাহেদিকে ক্যাচ দেন মোতি।
পরের ওভারেই আলজারি জোসেফকে কট এন্ড বোল্ড করেন তানজিম সাকিব। অনেকটা চোখের পলকে ৮৯ রানে ৬ উইকেট থেকে স্কোর হয়ে যায় ৯০ রানে ৯ উইকেট। তাসকিন নিয়েছেন শেষ উইকেট। ওয়েস্ট ইন্ডিজ থামল ১০২ রানে। ২৭ রানের জয়ে ৬ বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ।
১২৯ রানের স্বল্প পুঁজি থেকেও ম্যাচ নিজেদের করে আনার পুরো কৃতিত্বটাই এদিন পাচ্ছেন বোলাররা। শুরুতে তাসকিন আহমেদ এবং শেখ মেহেদি হাসান নতুন বলে নিজেদের কাজটা একেবারেই ঠিকঠাক করেছেন। এরপর সেটাকে ধরে রেখেছিলেন তানজিম সাকিব। আগের ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করলেও এদিন ছিলেন নিয়ন্ত্রিত। রিশাদের জাদুকরী ১৭তম ওভারটা বাংলাদেশের জয় এনে দেয় একেবারেই হাতের নাগালে। আর শেষটা করেছেন এই ম্যাচে বাংলাদেশের সেরা বোলার তাসকিন আহমেদ।
হাসান মাহমুদের ইনিংসের প্রথম ওভারেই বাউন্ডারি পেয়েছিলেন ব্রেন্ডন কিং। পরের ওভারেই শেখ মাহেদিকে এক চার আর এক ছক্কায় ঝড়ের আভাস দেন জনসন চার্লস। অবশ্য সেটা আর হয়নি। তৃতীয় ওভারেই জোড়া উইকেট শিকার করেন তাসকিন আহমেদ। প্রথম বলেই দারুণ এক লেংথ ডেলিভারিতে কিংকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানালেন তাসকিন। ৫ বলে ৮ রানে ফিরলেন। শেষ বলে ফ্লেচারকেও উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানালেন। ৪ বলে শূন্য রানে ফিরলেন ফ্লেচার।
চতুর্থ ওভারে এক বাউন্ডারি হজম করলেও জনসন চার্লসকে এলবিডব্লিউতে ফেরান শেখ মাহেদি। এরপরেই স্লিপে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন নিকোলাস পুরান। সপ্তম ওভারে তানজিম সাকিবের বলে স্লিপে আঙুলের ডগায় থাকা রভম্যান পাওয়েলের ক্যাচ ছেড়ে দেন সৌম্য। সেই আক্ষেপ অবশ্য বাড়েনি খুব একটা। পরের ওভারেই হাসান মাহমুদের বলে দুর্দান্ত এক ক্যাচে ডেঞ্জারম্যান পাওয়েলকে ফেরান মিরাজ।
রোমারিও শেফার্ডকে শুন্য রানে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান তানজিম সাকিব। ৪২ রানে ৬ উইকেটের পতন। এখান থেকেই অবশ্য উইন্ডিজদের জয়ের দিকে নিতে শুরু করেন চেজ-আকিল জুটি।
বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
১৬তম ওভারে প্রথম দুই বলে দুই ছক্কা মারেন রস্টন চেজ। প্রথমটি স্কুপ করে, পরেরটি ফুল টসে স্ট্রেট দিয়ে। ১৬ রান দিয়েছিলেন হাসান মাহমুদ তার এই ওভারে। তাতে ম্যাচটাও অনেকটা ঘুরে যায় স্বাগতিকদের পক্ষেই। তবে, সেটাকে বাংলাদেশের দিকে ফিরিয়ে আনতে সময় নেননি লেগস্পিনার রিশাদ হোসেন। পরপর দুই বলে ফেরান চেজ এবং গুদাকেশ মোতিকে। চেজ হয়েছেন বোল্ড। আর বাউন্ডারি লাইনে শেখ মাহেদিকে ক্যাচ দেন মোতি।
পরের ওভারেই আলজারি জোসেফকে কট এন্ড বোল্ড করেন তানজিম সাকিব। অনেকটা চোখের পলকে ৮৯ রানে ৬ উইকেট থেকে স্কোর হয়ে যায় ৯০ রানে ৯ উইকেট। তাসকিন নিয়েছেন শেষ উইকেট। ওয়েস্ট ইন্ডিজ থামল ১০২ রানে। ২৭ রানের জয়ে ৬ বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ।
১২৯ রানের স্বল্প পুঁজি থেকেও ম্যাচ নিজেদের করে আনার পুরো কৃতিত্বটাই এদিন পাচ্ছেন বোলাররা। শুরুতে তাসকিন আহমেদ এবং শেখ মেহেদি হাসান নতুন বলে নিজেদের কাজটা একেবারেই ঠিকঠাক করেছেন। এরপর সেটাকে ধরে রেখেছিলেন তানজিম সাকিব। আগের ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করলেও এদিন ছিলেন নিয়ন্ত্রিত। রিশাদের জাদুকরী ১৭তম ওভারটা বাংলাদেশের জয় এনে দেয় একেবারেই হাতের নাগালে। আর শেষটা করেছেন এই ম্যাচে বাংলাদেশের সেরা বোলার তাসকিন আহমেদ।
হাসান মাহমুদের ইনিংসের প্রথম ওভারেই বাউন্ডারি পেয়েছিলেন ব্রেন্ডন কিং। পরের ওভারেই শেখ মাহেদিকে এক চার আর এক ছক্কায় ঝড়ের আভাস দেন জনসন চার্লস। অবশ্য সেটা আর হয়নি। তৃতীয় ওভারেই জোড়া উইকেট শিকার করেন তাসকিন আহমেদ। প্রথম বলেই দারুণ এক লেংথ ডেলিভারিতে কিংকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানালেন তাসকিন। ৫ বলে ৮ রানে ফিরলেন। শেষ বলে ফ্লেচারকেও উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানালেন। ৪ বলে শূন্য রানে ফিরলেন ফ্লেচার।
চতুর্থ ওভারে এক বাউন্ডারি হজম করলেও জনসন চার্লসকে এলবিডব্লিউতে ফেরান শেখ মাহেদি। এরপরেই স্লিপে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন নিকোলাস পুরান। সপ্তম ওভারে তানজিম সাকিবের বলে স্লিপে আঙুলের ডগায় থাকা রভম্যান পাওয়েলের ক্যাচ ছেড়ে দেন সৌম্য। সেই আক্ষেপ অবশ্য বাড়েনি খুব একটা। পরের ওভারেই হাসান মাহমুদের বলে দুর্দান্ত এক ক্যাচে ডেঞ্জারম্যান পাওয়েলকে ফেরান মিরাজ।
রোমারিও শেফার্ডকে শুন্য রানে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান তানজিম সাকিব। ৪২ রানে ৬ উইকেটের পতন। এখান থেকেই অবশ্য উইন্ডিজদের জয়ের দিকে নিতে শুরু করেন চেজ-আকিল জুটি।