মালয়েশিয়ার কুয়ালামাপুরে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপের সুপার ফোর পর্বের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে ভারত।
পরপর দুই জয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সুপার ফোর পর্ব আগেই নিশ্চিত করেছিলে বাংলাদেশে মেয়েরা। তবে সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে ভারতের মুখোমুখি হয়ে সেই ধারা আর ধরে রাখতে পারলে না বাংলাদেশ।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৮০ রান করতে সক্ষম হয়।উদ্বোধনী জুটি ভালো শুরু করলেও সে ধারা অব্যাহত রাখতে পারেনি পরের ব্যাটাররা। ফাহমিদা ছোঁয়া ও ইভা জুটি তোলেন ২৭ রান।ইভা ১৪ ও ছোঁয়া ১০ রান করেন।
এই জুটি ভেঙ্গে গেলে বাস্তবতার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। আগের ম্যাচে ৪৫ রান করে ম্যাচ সেরা হওয়া জান্নাতুল মাওয়ার ওপর দায়িত্ব বেড়ে যায়। মাওয়া হতাশ করে মাত্র ৪ রানে আউট হলে দায়িত্ব পরে গত ম্যাচে ১৯ বলে ৩১ রান করা সাদিয়া আক্তারের উপর। সে ও হতাশ করে মাত্র ২ রানে আউট হলে বাংলাদেশ আর এগুতে পারেনি।
মাঝামাঝি সময়ে ১৯ রানে পরের ৭ উইকেট হারিয়ে বেকায়দায় পড়ে বাংলাদেশ। শেষ ওভারে ইভা ছক্কা, চারে ১১ রান তুললে ৮০ রান করতে পারে বাংলাদেশের মেয়েরা।
এতো অল্প রানে লড়াই করা আসলেই মুশকিল। ভারতের মেয়েরা শুরুতে খানিকটা চাপে পড়েন, ১ রানে ওপেনার জি কামালিনি ফিরে যান। তাকে আউট করেন বাংলাদেশের আনিসা আক্তার। তিনে নামা সানিকা চালকে ১ রানে আউট করে সেই আনিসা আক্তারই লড়াইয়ের আভাস দিয়েছিলেন।
কিন্তু ভারতের গোঙ্গাড়ি তৃষা সেই লড়াইয়ের আগুনে পানি ঢেলে দেন। তৃষা ৪৬ বলে ৫৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ম্যাচ ভারতের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন। ১২.১ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ভারত প্রয়োজনীয় রান তুলে নিলে বাংলাদেশ পরাজয় মানতে বাধ্য হয়। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন গোঙ্গাড়ি তৃষা।
বাংলাদেশ শুক্রবার খেলবে নেপালের মেয়েদের সাথে। সেখানে জয়ী হলে সেমি ফাইনাল খেলার আশা বেঁচে থাকবে বাংলাদেশের।
বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪
মালয়েশিয়ার কুয়ালামাপুরে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপের সুপার ফোর পর্বের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে ভারত।
পরপর দুই জয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সুপার ফোর পর্ব আগেই নিশ্চিত করেছিলে বাংলাদেশে মেয়েরা। তবে সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে ভারতের মুখোমুখি হয়ে সেই ধারা আর ধরে রাখতে পারলে না বাংলাদেশ।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৮০ রান করতে সক্ষম হয়।উদ্বোধনী জুটি ভালো শুরু করলেও সে ধারা অব্যাহত রাখতে পারেনি পরের ব্যাটাররা। ফাহমিদা ছোঁয়া ও ইভা জুটি তোলেন ২৭ রান।ইভা ১৪ ও ছোঁয়া ১০ রান করেন।
এই জুটি ভেঙ্গে গেলে বাস্তবতার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। আগের ম্যাচে ৪৫ রান করে ম্যাচ সেরা হওয়া জান্নাতুল মাওয়ার ওপর দায়িত্ব বেড়ে যায়। মাওয়া হতাশ করে মাত্র ৪ রানে আউট হলে দায়িত্ব পরে গত ম্যাচে ১৯ বলে ৩১ রান করা সাদিয়া আক্তারের উপর। সে ও হতাশ করে মাত্র ২ রানে আউট হলে বাংলাদেশ আর এগুতে পারেনি।
মাঝামাঝি সময়ে ১৯ রানে পরের ৭ উইকেট হারিয়ে বেকায়দায় পড়ে বাংলাদেশ। শেষ ওভারে ইভা ছক্কা, চারে ১১ রান তুললে ৮০ রান করতে পারে বাংলাদেশের মেয়েরা।
এতো অল্প রানে লড়াই করা আসলেই মুশকিল। ভারতের মেয়েরা শুরুতে খানিকটা চাপে পড়েন, ১ রানে ওপেনার জি কামালিনি ফিরে যান। তাকে আউট করেন বাংলাদেশের আনিসা আক্তার। তিনে নামা সানিকা চালকে ১ রানে আউট করে সেই আনিসা আক্তারই লড়াইয়ের আভাস দিয়েছিলেন।
কিন্তু ভারতের গোঙ্গাড়ি তৃষা সেই লড়াইয়ের আগুনে পানি ঢেলে দেন। তৃষা ৪৬ বলে ৫৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ম্যাচ ভারতের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন। ১২.১ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ভারত প্রয়োজনীয় রান তুলে নিলে বাংলাদেশ পরাজয় মানতে বাধ্য হয়। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন গোঙ্গাড়ি তৃষা।
বাংলাদেশ শুক্রবার খেলবে নেপালের মেয়েদের সাথে। সেখানে জয়ী হলে সেমি ফাইনাল খেলার আশা বেঁচে থাকবে বাংলাদেশের।