নিজেকে হারিয়ে খুঁজে পাওয়া এক নক্ষত্র তাসকিন আহমেদ। ২০২৪ সাল দু’হাত ভরে দিয়েছে তাকে। সদ্য বিদায়ী বছরে আন্তজার্তিক ক্রিকেটের সব সংস্করণ মিলিয়ে নিয়েছেন তৃতীয় সর্বোচ্চ ৬৩ উইকেট। তবে আজ যা করলেন তা আরো বড় রেকর্ড। এক ম্যাচেই ৭ উইকেট দখল করেছেন তিনি, তাও মাত্র ১৯ রান খরচায়।
তাসকিনের এই রেকর্ডের দিন তার দল দুর্বার রাজশাহী হারিয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালসকে। পেয়েছে ৭ উইকেটর বড় জয়, ১২ বল হাতে রেখে। আর বলা বাহুল্য যে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তাসকিন আহমেদ।
ঢাকা ক্যাপিটাল টস জিতে ব্যাট করতে নামে। উদ্বোধনে জাতীয় দলের শক্তিশালী ব্যাটসম্যান লিটন কুমার দাস এবং তানজিদ হাসান জুটি।
তবে সাম্প্রতিক বাজে ফর্মটা এখানেও অব্যাহত রাখেন লিটন। ৫ বল খেলে তাসকিন আহামেদের বলে ইয়াসির আলীর হাতে শূন্য রানে ধরা পড়েন জাতীয় দলের এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। দ্বিতীয় ওভার এবং দলীয় ৫ রানে লিটনের ফিরে যাবার পর তানজিদ হাসানও তড়িঘড়ি বিদায় নেন। তার সংগ্রহ ১০ বলে ৯ রান। সেও তাসকিনের শিকার। ১৪ রানে ২ উইকেট হারানো ঢাকা ক্যাপিটালসকে খেলায় রাখতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিলো স্টিভে এসকিনেজি ও শাহাদাত হোসেন দিপুর।
মুরাদ হাসানের বলে বোল্ড হবার আগে এসকিনেজি ২৯ বলে ৪৬ রানের ইনিংস খেলেন। শাহাদাত হোসেন দিপু ৪১ বলে ৫০, শ্রীলংকান থিসারা পেরেরা ৯ বলে ২১ এবং ভারতীয় বংশদ্ভুত আমেরিকান খেলোয়াড় শুবম রঞ্জন ১৩ বলে ২৪ রানের লড়াকু ইনিংস খেললে ঢাকা ক্যাপিটালস ২০ ওভারে ৯ উইকেট খরচে ১৭৪ রান সংগ্রহ করতে পারে। রাজশাহীর তাসকিন আহমেদ রেকর্ড ৭ উইকেট দখল করেন ১৯ রানে।
১৭৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৩ রানে মোহাম্মদ হারিস এবং ৩১ রানে জিসান আলম আউট হন। সাবেক জাতীয় দলের উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান এনামুল হক বিজয় অপরাজিত ৭৩ রান করেন ৪৬ বলে। জিম্বাবুয়ের খেলোয়াড় রার্য়ান বার্ল ৩৩ বলে ৫৫ রান করলে বড় জয় পায় দুর্বার রাজশাহী।
সংক্ষিপ্ত স্কোরকার্ড ঢাকা ক্যাপিটালস ২০ ওভার ১৭৪/৯ (শাহাদাত হোসেন দিপু ৫০, স্টিভে এসকিনেজি ৪৬; তাসকিন ১৯/৭, মুরাদ হাসান ২১/১)
দুর্বার রাজশাহীঃ ১৮ ওভার ১৭৯/৩ (এনামুল হক বিজয় ৭৩*, বার্ল ৫৫ ; মোস্তাফিজুর ৩৩/১, মুকিদুল ৩৭/১)
দুর্বার রাজশাহী ৭ উইকেটে জয়ী
ম্যাচ সেরাঃ তাসকিন আহামেদ
বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫
নিজেকে হারিয়ে খুঁজে পাওয়া এক নক্ষত্র তাসকিন আহমেদ। ২০২৪ সাল দু’হাত ভরে দিয়েছে তাকে। সদ্য বিদায়ী বছরে আন্তজার্তিক ক্রিকেটের সব সংস্করণ মিলিয়ে নিয়েছেন তৃতীয় সর্বোচ্চ ৬৩ উইকেট। তবে আজ যা করলেন তা আরো বড় রেকর্ড। এক ম্যাচেই ৭ উইকেট দখল করেছেন তিনি, তাও মাত্র ১৯ রান খরচায়।
তাসকিনের এই রেকর্ডের দিন তার দল দুর্বার রাজশাহী হারিয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালসকে। পেয়েছে ৭ উইকেটর বড় জয়, ১২ বল হাতে রেখে। আর বলা বাহুল্য যে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তাসকিন আহমেদ।
ঢাকা ক্যাপিটাল টস জিতে ব্যাট করতে নামে। উদ্বোধনে জাতীয় দলের শক্তিশালী ব্যাটসম্যান লিটন কুমার দাস এবং তানজিদ হাসান জুটি।
তবে সাম্প্রতিক বাজে ফর্মটা এখানেও অব্যাহত রাখেন লিটন। ৫ বল খেলে তাসকিন আহামেদের বলে ইয়াসির আলীর হাতে শূন্য রানে ধরা পড়েন জাতীয় দলের এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। দ্বিতীয় ওভার এবং দলীয় ৫ রানে লিটনের ফিরে যাবার পর তানজিদ হাসানও তড়িঘড়ি বিদায় নেন। তার সংগ্রহ ১০ বলে ৯ রান। সেও তাসকিনের শিকার। ১৪ রানে ২ উইকেট হারানো ঢাকা ক্যাপিটালসকে খেলায় রাখতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিলো স্টিভে এসকিনেজি ও শাহাদাত হোসেন দিপুর।
মুরাদ হাসানের বলে বোল্ড হবার আগে এসকিনেজি ২৯ বলে ৪৬ রানের ইনিংস খেলেন। শাহাদাত হোসেন দিপু ৪১ বলে ৫০, শ্রীলংকান থিসারা পেরেরা ৯ বলে ২১ এবং ভারতীয় বংশদ্ভুত আমেরিকান খেলোয়াড় শুবম রঞ্জন ১৩ বলে ২৪ রানের লড়াকু ইনিংস খেললে ঢাকা ক্যাপিটালস ২০ ওভারে ৯ উইকেট খরচে ১৭৪ রান সংগ্রহ করতে পারে। রাজশাহীর তাসকিন আহমেদ রেকর্ড ৭ উইকেট দখল করেন ১৯ রানে।
১৭৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৩ রানে মোহাম্মদ হারিস এবং ৩১ রানে জিসান আলম আউট হন। সাবেক জাতীয় দলের উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান এনামুল হক বিজয় অপরাজিত ৭৩ রান করেন ৪৬ বলে। জিম্বাবুয়ের খেলোয়াড় রার্য়ান বার্ল ৩৩ বলে ৫৫ রান করলে বড় জয় পায় দুর্বার রাজশাহী।
সংক্ষিপ্ত স্কোরকার্ড ঢাকা ক্যাপিটালস ২০ ওভার ১৭৪/৯ (শাহাদাত হোসেন দিপু ৫০, স্টিভে এসকিনেজি ৪৬; তাসকিন ১৯/৭, মুরাদ হাসান ২১/১)
দুর্বার রাজশাহীঃ ১৮ ওভার ১৭৯/৩ (এনামুল হক বিজয় ৭৩*, বার্ল ৫৫ ; মোস্তাফিজুর ৩৩/১, মুকিদুল ৩৭/১)
দুর্বার রাজশাহী ৭ উইকেটে জয়ী
ম্যাচ সেরাঃ তাসকিন আহামেদ