বর্নিল সময় অতিবাহিত করছেন তিনি। বর্তমান সময়ে ব্যাটসম্যানদের সামনে মূর্তিমান আতংক জাসপ্রীত বুমরাহ। ওয়ানডে, টেষ্ট, টি টুয়েন্টি সব ফরম্যাটেই নিজেকে সেরা হিসেবে প্রমান করেছেন বহু আগে। কিন্তু জেতা হয়নি আইসিসির বর্ষসেরা পুরষ্কার। এবার সেটারও অবসান হলো।প্রথম বারের মতো জিতলেন আইসিসি বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটারের সন্মান ও পুরষ্কার স্বরূপ স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি।
২০২৪ সালের জন্য মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারী) এই পুরষ্কার ঘোষণা করলো ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। পুরুষদের মধ্যে ভারতীয় ফাস্ট বোলার বুমরাহ আর নারী ক্রিকেটারদের এই পুরষ্কার জিতলেন নিউজিল্যান্ডের অ্যামেলিয়া কার। তিনি জিতেছেন রেচেল হেহো ফ্লিন্ট ট্রফি।
বর্ষসেরা হবার পথে বুমরাহ পিছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড, ইংল্যান্ডের জো রুট, হ্যারি ব্রুক কে।
গত এক বছর অসাধারণ বোলিং করেছেন বুমরাহ। তিন সংস্করণ মিলিয়ে ২১ ম্যাচে ৮৬ উইকেট নিয়েছেন। রানও করেছেন দলের ক্রান্তিলগ্নে। তার ধারেকাছেও কেউ নেই বোলিংয়ে। দ্বিতীয় শ্রীলংকান বোলার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তবে বুমরাহর চেয়ে ২১ উইকেট কম নিয়েছেন হাসারাঙ্গা।
ভারতকে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন করতে বুমরাহ রাখেন বিশাল ভূমিকা। হয়েছিলেন বিশ্বকাপের মতো জায়গায় টুর্নামেন্ট সেরা। সদ্য শেষ হওয়া বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজে বিশ্বের প্রথম বোলার হিসেবে ১৩ দশমিক ০৬ গড়ে ৩২ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব দেখান। সেই সিরিজে তার স্ট্রাইক রেইট ২৮ দশমিক ৩। হয়েছিলেন সিরিজ সেরা। যদিও তার দল ভারত হেরেছিল সিরিজ।
গেল বছর টেস্টে তার সাফল্য ছিলো চোখ ধাঁধানো। মাত্র ১৩ টেষ্টে নিয়েছিলেন ৭১ উইকেট।
বুমরাহর আগে ভারতীয়দের মধ্যে ২০০৪ সাল থেকে এই পুরষ্কার শুরু হবার প্রথম বছরেই জিতেন রাহুল দ্রাবিড়। সাচীন টেন্ডুলকার ক্রিকেটের অস্কার খ্যাত এই পুরষ্কার জিতেন ২০১০ সালে। ২০১৬ সালে জিতেন রাভিচন্দ্রন আশউইন। ২০১৭ ও ১৮ সালে দু’বার জিতেন ভিরাট কোহলি।
নারীদের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের অ্যামেলিয়া কারের এই ট্রফি জয়ের পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিলো নিউজিল্যান্ডের মেয়েদের টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়।
গত বছর দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত নারী টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ নিউজিল্যান্ডের জয়ের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিলো কারের। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে কার ৩৮ বলে ৪৩ রান করার পাশাপাশি বোলিংয়ে ৩ উইকেট দখল করেন ২৪ রানের বিনিময়ে। হয়েছিলেন ম্যাচসেরা এবং টুর্নামেন্ট সেরাও।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
বর্নিল সময় অতিবাহিত করছেন তিনি। বর্তমান সময়ে ব্যাটসম্যানদের সামনে মূর্তিমান আতংক জাসপ্রীত বুমরাহ। ওয়ানডে, টেষ্ট, টি টুয়েন্টি সব ফরম্যাটেই নিজেকে সেরা হিসেবে প্রমান করেছেন বহু আগে। কিন্তু জেতা হয়নি আইসিসির বর্ষসেরা পুরষ্কার। এবার সেটারও অবসান হলো।প্রথম বারের মতো জিতলেন আইসিসি বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটারের সন্মান ও পুরষ্কার স্বরূপ স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি।
২০২৪ সালের জন্য মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারী) এই পুরষ্কার ঘোষণা করলো ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। পুরুষদের মধ্যে ভারতীয় ফাস্ট বোলার বুমরাহ আর নারী ক্রিকেটারদের এই পুরষ্কার জিতলেন নিউজিল্যান্ডের অ্যামেলিয়া কার। তিনি জিতেছেন রেচেল হেহো ফ্লিন্ট ট্রফি।
বর্ষসেরা হবার পথে বুমরাহ পিছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড, ইংল্যান্ডের জো রুট, হ্যারি ব্রুক কে।
গত এক বছর অসাধারণ বোলিং করেছেন বুমরাহ। তিন সংস্করণ মিলিয়ে ২১ ম্যাচে ৮৬ উইকেট নিয়েছেন। রানও করেছেন দলের ক্রান্তিলগ্নে। তার ধারেকাছেও কেউ নেই বোলিংয়ে। দ্বিতীয় শ্রীলংকান বোলার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তবে বুমরাহর চেয়ে ২১ উইকেট কম নিয়েছেন হাসারাঙ্গা।
ভারতকে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন করতে বুমরাহ রাখেন বিশাল ভূমিকা। হয়েছিলেন বিশ্বকাপের মতো জায়গায় টুর্নামেন্ট সেরা। সদ্য শেষ হওয়া বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজে বিশ্বের প্রথম বোলার হিসেবে ১৩ দশমিক ০৬ গড়ে ৩২ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব দেখান। সেই সিরিজে তার স্ট্রাইক রেইট ২৮ দশমিক ৩। হয়েছিলেন সিরিজ সেরা। যদিও তার দল ভারত হেরেছিল সিরিজ।
গেল বছর টেস্টে তার সাফল্য ছিলো চোখ ধাঁধানো। মাত্র ১৩ টেষ্টে নিয়েছিলেন ৭১ উইকেট।
বুমরাহর আগে ভারতীয়দের মধ্যে ২০০৪ সাল থেকে এই পুরষ্কার শুরু হবার প্রথম বছরেই জিতেন রাহুল দ্রাবিড়। সাচীন টেন্ডুলকার ক্রিকেটের অস্কার খ্যাত এই পুরষ্কার জিতেন ২০১০ সালে। ২০১৬ সালে জিতেন রাভিচন্দ্রন আশউইন। ২০১৭ ও ১৮ সালে দু’বার জিতেন ভিরাট কোহলি।
নারীদের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের অ্যামেলিয়া কারের এই ট্রফি জয়ের পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিলো নিউজিল্যান্ডের মেয়েদের টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়।
গত বছর দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত নারী টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ নিউজিল্যান্ডের জয়ের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিলো কারের। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে কার ৩৮ বলে ৪৩ রান করার পাশাপাশি বোলিংয়ে ৩ উইকেট দখল করেন ২৪ রানের বিনিময়ে। হয়েছিলেন ম্যাচসেরা এবং টুর্নামেন্ট সেরাও।