ডেভেলপমেন্ট কাপ নারী হকিতে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বিকেএসপি। শনিবার মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনালে তারা ৮-০ গোলে কিশোরগঞ্জকে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয়। অধিনায়ক অর্পিতা পাল ও আইরিন আক্তার দুটি হ্যাটট্রিক করেন। এছাড়া জাকিয়া আফরোজ ও তন্নী খাতুন একটি করে গোল করেন।
টুর্নামেন্টজুড়ে ৩০ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার জেতেন অধিনায়ক অর্পিতা। টুর্নামেন্টসেরার পুরস্কার জেতেন কিশোরগঞ্জের অধিনায়ক ফারদিয়া আক্তার রাত্রি। খেলা শেষে দুই দলের হাতে ট্রফি ও পদক তুলে দেন ফেডারেশনের সভাপতি ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান।
এবারের টুর্নামেন্টে ১১টি দল অংশ নিয়েছিল। বিকেএসপি বাদে বাকি ১০টিই জেলা। জেলায় হকির তেমন সুবিধা না থাকলেও দুর্দান্ত খেলেছেন ঢাকার বাইরের মেয়েরা। বিশেষ করে যশোর ও কিশোরগেঞ্জর মেয়েরা গোলবন্যায় ভাসিয়েছেন প্রতিপক্ষকে। টুর্নামেন্টে তৃতীয় হওয়া যশোর ২৮টি গোল দিয়েছে প্রতিপক্ষের জালে এবং কিশোরগঞ্জ ২৪টি। বিকেএসপির বাইরে ব্যক্তিগতভাবে গোলসংখ্যা বেশি যশোরের সোনিয়া খাতুনের (১২টি) এছাড়া কিশোরগঞ্জের ফারদিয়া আক্তারের ১১ ও জেলি আক্তারের ছয়টি। একপেশে ফাইনাল হওয়ায় জেলার সুযোগ-সুবিধার অভাবকেই দুষলেন কিশোরগঞ্জের অধিনায়ক ফারদিয়া। তার কথা, ‘জেলার মেয়েরা সুযোগ-সুবিধা পায় না বললেই চলে। এর আগে ছয় মাস আমি বিকেএসপিতে কাটিয়েছিলাম। তাই হয়তো ভালো খেলতে পেরেছি। কিন্তু বাকিরাতো ঘাসের মাঠে অনুশীলন করে এখানে এসেছে। তাই এখানে কুলিয়ে উঠতে পারছে না।’
হকির জাতীয় দলের অন্যতম সদস্য ফারদিয়া। ভাই মো. রকির খেলা দেখেই হকিতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন তিনি। কারণ যুব বিশ্বকাপে জায়গা করে নেয়া অনূর্ধ্ব-২১ দলের অন্যতম সদস্য মো. রকি যে ফারিদয়ার ভাই। এর আগে দুই ভাইয়ের খেলা দেখেছেন দর্শকরা। এবার লাল সবুজের জার্সি গায়ে প্রথমবার দেখা যাবে রকি-ফারদিয়া এই দুই ভাইবোনকে। ফেডারেশনের সদস্য শহিদুল্লাহ দোলন বলেন, ‘হকিতে এবারই প্রথম ভাইবোন জাতীয় দলের খেলোয়াড়। আগে ভাইভাই খেলেছে। কিন্তু ভাইবোন এটাই প্রথম।’
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
ডেভেলপমেন্ট কাপ নারী হকিতে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বিকেএসপি। শনিবার মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনালে তারা ৮-০ গোলে কিশোরগঞ্জকে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয়। অধিনায়ক অর্পিতা পাল ও আইরিন আক্তার দুটি হ্যাটট্রিক করেন। এছাড়া জাকিয়া আফরোজ ও তন্নী খাতুন একটি করে গোল করেন।
টুর্নামেন্টজুড়ে ৩০ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার জেতেন অধিনায়ক অর্পিতা। টুর্নামেন্টসেরার পুরস্কার জেতেন কিশোরগঞ্জের অধিনায়ক ফারদিয়া আক্তার রাত্রি। খেলা শেষে দুই দলের হাতে ট্রফি ও পদক তুলে দেন ফেডারেশনের সভাপতি ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান।
এবারের টুর্নামেন্টে ১১টি দল অংশ নিয়েছিল। বিকেএসপি বাদে বাকি ১০টিই জেলা। জেলায় হকির তেমন সুবিধা না থাকলেও দুর্দান্ত খেলেছেন ঢাকার বাইরের মেয়েরা। বিশেষ করে যশোর ও কিশোরগেঞ্জর মেয়েরা গোলবন্যায় ভাসিয়েছেন প্রতিপক্ষকে। টুর্নামেন্টে তৃতীয় হওয়া যশোর ২৮টি গোল দিয়েছে প্রতিপক্ষের জালে এবং কিশোরগঞ্জ ২৪টি। বিকেএসপির বাইরে ব্যক্তিগতভাবে গোলসংখ্যা বেশি যশোরের সোনিয়া খাতুনের (১২টি) এছাড়া কিশোরগঞ্জের ফারদিয়া আক্তারের ১১ ও জেলি আক্তারের ছয়টি। একপেশে ফাইনাল হওয়ায় জেলার সুযোগ-সুবিধার অভাবকেই দুষলেন কিশোরগঞ্জের অধিনায়ক ফারদিয়া। তার কথা, ‘জেলার মেয়েরা সুযোগ-সুবিধা পায় না বললেই চলে। এর আগে ছয় মাস আমি বিকেএসপিতে কাটিয়েছিলাম। তাই হয়তো ভালো খেলতে পেরেছি। কিন্তু বাকিরাতো ঘাসের মাঠে অনুশীলন করে এখানে এসেছে। তাই এখানে কুলিয়ে উঠতে পারছে না।’
হকির জাতীয় দলের অন্যতম সদস্য ফারদিয়া। ভাই মো. রকির খেলা দেখেই হকিতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন তিনি। কারণ যুব বিশ্বকাপে জায়গা করে নেয়া অনূর্ধ্ব-২১ দলের অন্যতম সদস্য মো. রকি যে ফারিদয়ার ভাই। এর আগে দুই ভাইয়ের খেলা দেখেছেন দর্শকরা। এবার লাল সবুজের জার্সি গায়ে প্রথমবার দেখা যাবে রকি-ফারদিয়া এই দুই ভাইবোনকে। ফেডারেশনের সদস্য শহিদুল্লাহ দোলন বলেন, ‘হকিতে এবারই প্রথম ভাইবোন জাতীয় দলের খেলোয়াড়। আগে ভাইভাই খেলেছে। কিন্তু ভাইবোন এটাই প্রথম।’