শেষ ওভারের প্রথম বলে উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে খেলার চেষ্টায় ব্যর্থ হন মোহিত শার্মা। স্টাম্পিংয়ের সুবর্ণ সুযোগ পেয়ে যান রিশাভ পান্ত। কিন্তু ব্যাটারের প্যাডে লেগে আসা বল গ্লাভসে জমাতে পারেননি তিনি। আর তখনই ফসকে যায়
লখনউ সুপার জায়ান্টসের জয়ের সুযোগ। ম্যাচ শেষে দায়টা দুর্ভাগ্যকে দিলেন দলটির অধিনায়ক পান্ত।
আইপিএলে সোমবার ২০৯ রানের পুঁজি নিয়েও দিল্লির বিপক্ষে জিততে পারেনি
লখনউ । তিন বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় দিল্লি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পান্ত বলেন, ভাগ্য সহায় হলে জয়ের বেশে মাঠ ছাড়তে পারতেন তারা।
‘নিশ্চিতভাবেই, এই খেলায় ভাগ্য ভূমিকা পালন করে। বলটা তার (মোহিত শার্মার) প্যাডে না লাগলে স্টাম্পিংয়ের সুযোগ ছিল। তবে ক্রিকেটে এসব ঘটেই। এসব দিকে মনোযোগ না দিয়ে ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে।’
মিচেল মার্শের ৭২ ও নিকোলাস পুরানের ৭৫ রানের সৌজন্যে আগে ব্যাটিং করে দুইশ’ ছাড়ানো সংগ্রহ গড়ে
লখনউ । পুরনো দলের বিপক্ষে খেলতে নেমে রানের খাতাই খুলতে পারেননি পান্ত। পরে প্রথম ১০ বলের মধ্যে ৩ উইকেট ও ৬৫ রানের মধ্যে ৫ ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে দিল্লিকে চেপে ধরে
লখনউ । হারের শঙ্কা পড়া দলের হাল ধরেন আশুতোষ। ‘ইমপ্যাক্ট বদলি’ হিসেবে সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫টি করে ছক্কা ও চারে ৩১ বলে ৬৬ রান করে দলের জয় নিয়ে ফেরেন তিনি। ১৫ বলে ৩৯ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে বড় অবদান রাখেন ভিপরাজ নিগাম।
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
শেষ ওভারের প্রথম বলে উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে খেলার চেষ্টায় ব্যর্থ হন মোহিত শার্মা। স্টাম্পিংয়ের সুবর্ণ সুযোগ পেয়ে যান রিশাভ পান্ত। কিন্তু ব্যাটারের প্যাডে লেগে আসা বল গ্লাভসে জমাতে পারেননি তিনি। আর তখনই ফসকে যায়
লখনউ সুপার জায়ান্টসের জয়ের সুযোগ। ম্যাচ শেষে দায়টা দুর্ভাগ্যকে দিলেন দলটির অধিনায়ক পান্ত।
আইপিএলে সোমবার ২০৯ রানের পুঁজি নিয়েও দিল্লির বিপক্ষে জিততে পারেনি
লখনউ । তিন বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় দিল্লি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পান্ত বলেন, ভাগ্য সহায় হলে জয়ের বেশে মাঠ ছাড়তে পারতেন তারা।
‘নিশ্চিতভাবেই, এই খেলায় ভাগ্য ভূমিকা পালন করে। বলটা তার (মোহিত শার্মার) প্যাডে না লাগলে স্টাম্পিংয়ের সুযোগ ছিল। তবে ক্রিকেটে এসব ঘটেই। এসব দিকে মনোযোগ না দিয়ে ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে।’
মিচেল মার্শের ৭২ ও নিকোলাস পুরানের ৭৫ রানের সৌজন্যে আগে ব্যাটিং করে দুইশ’ ছাড়ানো সংগ্রহ গড়ে
লখনউ । পুরনো দলের বিপক্ষে খেলতে নেমে রানের খাতাই খুলতে পারেননি পান্ত। পরে প্রথম ১০ বলের মধ্যে ৩ উইকেট ও ৬৫ রানের মধ্যে ৫ ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে দিল্লিকে চেপে ধরে
লখনউ । হারের শঙ্কা পড়া দলের হাল ধরেন আশুতোষ। ‘ইমপ্যাক্ট বদলি’ হিসেবে সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫টি করে ছক্কা ও চারে ৩১ বলে ৬৬ রান করে দলের জয় নিয়ে ফেরেন তিনি। ১৫ বলে ৩৯ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে বড় অবদান রাখেন ভিপরাজ নিগাম।