তিন গোলের ঘাটতি নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন ছিল, কিন্তু বাস্তবে রেয়াল মাদ্রিদ ছিল পুরোপুরি নিষ্প্রভ। ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বের্নাবেউয়েও কোনো রকম প্রতিরোধ গড়তে পারেনি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রেকর্ড চ্যাম্পিয়নরা। উল্টো বুকায়ো সাকা ও গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লির গোলে দ্বিতীয় লেগেও জয় তুলে নিয়ে ১৬ বছর পর সেমিফাইনালে পা রাখল আর্সেনাল।
বুধবার রাতের কোয়ার্টার-ফাইনালের ফিরতি লেগে ২-১ ব্যবধানে রেয়ালকে হারায় ইংলিশ ক্লাবটি। প্রথম লেগে ৩-০ গোলের বড় জয় পাওয়া আর্সেনাল দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলের ব্যবধানে জায়গা করে নেয় শেষ চারে, যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ফরাসি ক্লাব পিএসজি।
ম্যাচের শুরুতেই কিছুটা ঝলক দেখান ভিনিসিউস জুনিয়র ও কিলিয়ান এমবাপে। তবে একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করতে থাকা রেয়ালের আক্রমণভাগ পুরো ম্যাচজুড়েই ছিল এলোমেলো। এরই মাঝে বুকায়ো সাকা প্রথমার্ধে পেনাল্টি পেয়েও তা মিস করেন, তবে তাতেও দমে যায়নি আর্সেনাল।
দ্বিতীয়ার্ধে ৬৫ মিনিটে সাকার চোখধাঁধানো এক চিপ শটে এগিয়ে যায় আর্সেনাল। যদিও কিছুক্ষণ পরই উইলিয়াম সালিবার ভুলে বল কাড়েন ভিনিসিউস, ফিরতি শটে এক গোল শোধ দেন ব্রাজিলিয়ান তারকা। কিন্তু রেয়ালের সেই ক্ষণিক উত্থান আর স্থায়ী হয়নি।
ম্যাচের যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেল্লির গোলে জয় নিশ্চিত করে অতিথিরা। মেরিনোর নিখুঁত থ্রু বল ধরে গোলটি করেন তিনি।
পুরো ম্যাচে রেয়াল মাত্র একটি শট লক্ষ্যে রাখতে পারে, সেটিও গোল হয়েছিল ভিনিসিউসের প্রচেষ্টায়। বাকি সময়টা তারা কেবল ছুটে বেড়িয়েছে আর্সেনালের গোছানো আক্রমণের পেছনে।
২০০৯ সালের পর প্রথমবার সেমিফাইনালে পৌঁছে দারুণ ইতিহাস গড়ল মিকেল আর্তেতার দল। এখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে তাদের প্রতিপক্ষ লিগ ওয়ানের চ্যাম্পিয়ন প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি)।
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
তিন গোলের ঘাটতি নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন ছিল, কিন্তু বাস্তবে রেয়াল মাদ্রিদ ছিল পুরোপুরি নিষ্প্রভ। ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বের্নাবেউয়েও কোনো রকম প্রতিরোধ গড়তে পারেনি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রেকর্ড চ্যাম্পিয়নরা। উল্টো বুকায়ো সাকা ও গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লির গোলে দ্বিতীয় লেগেও জয় তুলে নিয়ে ১৬ বছর পর সেমিফাইনালে পা রাখল আর্সেনাল।
বুধবার রাতের কোয়ার্টার-ফাইনালের ফিরতি লেগে ২-১ ব্যবধানে রেয়ালকে হারায় ইংলিশ ক্লাবটি। প্রথম লেগে ৩-০ গোলের বড় জয় পাওয়া আর্সেনাল দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলের ব্যবধানে জায়গা করে নেয় শেষ চারে, যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ফরাসি ক্লাব পিএসজি।
ম্যাচের শুরুতেই কিছুটা ঝলক দেখান ভিনিসিউস জুনিয়র ও কিলিয়ান এমবাপে। তবে একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করতে থাকা রেয়ালের আক্রমণভাগ পুরো ম্যাচজুড়েই ছিল এলোমেলো। এরই মাঝে বুকায়ো সাকা প্রথমার্ধে পেনাল্টি পেয়েও তা মিস করেন, তবে তাতেও দমে যায়নি আর্সেনাল।
দ্বিতীয়ার্ধে ৬৫ মিনিটে সাকার চোখধাঁধানো এক চিপ শটে এগিয়ে যায় আর্সেনাল। যদিও কিছুক্ষণ পরই উইলিয়াম সালিবার ভুলে বল কাড়েন ভিনিসিউস, ফিরতি শটে এক গোল শোধ দেন ব্রাজিলিয়ান তারকা। কিন্তু রেয়ালের সেই ক্ষণিক উত্থান আর স্থায়ী হয়নি।
ম্যাচের যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেল্লির গোলে জয় নিশ্চিত করে অতিথিরা। মেরিনোর নিখুঁত থ্রু বল ধরে গোলটি করেন তিনি।
পুরো ম্যাচে রেয়াল মাত্র একটি শট লক্ষ্যে রাখতে পারে, সেটিও গোল হয়েছিল ভিনিসিউসের প্রচেষ্টায়। বাকি সময়টা তারা কেবল ছুটে বেড়িয়েছে আর্সেনালের গোছানো আক্রমণের পেছনে।
২০০৯ সালের পর প্রথমবার সেমিফাইনালে পৌঁছে দারুণ ইতিহাস গড়ল মিকেল আর্তেতার দল। এখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে তাদের প্রতিপক্ষ লিগ ওয়ানের চ্যাম্পিয়ন প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি)।