রোববার সিলেটে প্রথম টেস্ট শুরু
সিরিজের ট্রফি নিয়ে দুই অধিনায়ক
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটি রোববার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে।
সকাল ১০টায় শুরু হওয়া ম্যাচটি বিটিভি সরাসরি সম্প্রচার করবে।
জয় দিয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরু করার লক্ষ্য টাইগারদের। চার মাস বিরতির পর দীর্ঘ সংস্করণের ক্রিকেটে ফিরলেও রেকর্ড বিবেচনায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ফেভারিট বাংলাদেশ।
টেস্ট ফরম্যাটে ১৮ বার মুখোমুখি হয়েছে এই দুই দল। যার মধ্যে বাংলাদেশ আটটিতে জিতেছে এবং সাতটিতে হেরেছে। বাকি তিনটি টেস্ট ড্র হয়েছে।
২০০১, ২০০৫, ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২০ সালের পর ষষ্ঠবারের মতো বাংলাদেশে সফর করছে জিম্বাবুয়ে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মাটিতে ১০ টেস্ট খেলে মাত্র দু’টিতে জিতেছে সফরকারীরা।
গত ২০২০ সালে সর্বশেষ বাংলাদেশের মাটিতে টেস্ট খেলেছে জিম্বাবুয়ে। মিরপুরের ঐ টেস্ট ইনিংস ও ১০৬ রানের ব্যবধানে জিতেছিল বাংলাদেশ। ঐ টেস্টে ২০৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছিলেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম।
এই সিরিজটি ২০২৫-২৭ বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রের অংশ নয়। তবে এই সিরিজের সাফল্য আগামী জুনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের আগে বাড়তি আত্মবিশ্বাস দিবে বাংলাদেশকে।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের গত চক্রে নয় দলের মধ্যে সপ্তম স্থানে ছিল বাংলাদেশ। ১২ ম্যাচের মধ্যে চারটিতে জিতেছিল তারা। এর মধ্যে পাকিস্তানের মাটিতে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতেছিল টাইগাররা।
গত ২০২১ সালের মার্চের পর থেকে কোনো টেস্ট ম্যাচ জিততে পারেনি জিম্বাবুয়ে। গত ফেব্রুয়ারিতে নিজেদের সর্বশেষ টেস্টে বুলাওয়েতে আয়ারল্যান্ডের কাছে ৬৩ রানে হেরেছিল জিম্বাবুয়ে।
বাংলাদেশের মাটিতে খেলা
জিম্বাবুয়ের জন্য কিছুটা কঠিন
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন।
শনিবার, (১৯ এপ্রিল) ম্যাচ ভেন্যুতে সংবাদ সম্মেলনে আরভিন বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি, টেস্ট ক্রিকেটে আমরা ভালো করতে পারছি না। আমার মনে হয় এবারই প্রথমবারের মত এক বছরে অনেক টেস্ট ম্যাচ খেলবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে খেলার খুব বেশি অভিজ্ঞতা আমাদের নেই।
তবে আমার মনে হয়, দলের তরুণ খেলোয়াড়দের ক্রিকেটার হিসেবে পরিণত হবার জন্য ভিন্ন কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা খুবই ভালো দিক যে, তারা এই ধরণের অভিজ্ঞতা পাবে।’
আরভিন আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং জিম্বাবুয়ের মধ্যে সবসময় প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল। বাংলাদেশের মাটিতে খেলা জিম্বাবুয়ের জন্য কিছুটা কঠিন। কিন্তু আমরা সবসময় মনে করি, আমাদের সুযোগ আছে (বাংলাদেশের বিপক্ষে) এবং এই দলটি ভালো করার সামর্থ্য রাখে।’
রোববার সিলেটে প্রথম টেস্ট শুরু
সিরিজের ট্রফি নিয়ে দুই অধিনায়ক
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটি রোববার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে।
সকাল ১০টায় শুরু হওয়া ম্যাচটি বিটিভি সরাসরি সম্প্রচার করবে।
জয় দিয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরু করার লক্ষ্য টাইগারদের। চার মাস বিরতির পর দীর্ঘ সংস্করণের ক্রিকেটে ফিরলেও রেকর্ড বিবেচনায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ফেভারিট বাংলাদেশ।
টেস্ট ফরম্যাটে ১৮ বার মুখোমুখি হয়েছে এই দুই দল। যার মধ্যে বাংলাদেশ আটটিতে জিতেছে এবং সাতটিতে হেরেছে। বাকি তিনটি টেস্ট ড্র হয়েছে।
২০০১, ২০০৫, ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২০ সালের পর ষষ্ঠবারের মতো বাংলাদেশে সফর করছে জিম্বাবুয়ে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মাটিতে ১০ টেস্ট খেলে মাত্র দু’টিতে জিতেছে সফরকারীরা।
গত ২০২০ সালে সর্বশেষ বাংলাদেশের মাটিতে টেস্ট খেলেছে জিম্বাবুয়ে। মিরপুরের ঐ টেস্ট ইনিংস ও ১০৬ রানের ব্যবধানে জিতেছিল বাংলাদেশ। ঐ টেস্টে ২০৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছিলেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম।
এই সিরিজটি ২০২৫-২৭ বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রের অংশ নয়। তবে এই সিরিজের সাফল্য আগামী জুনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের আগে বাড়তি আত্মবিশ্বাস দিবে বাংলাদেশকে।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের গত চক্রে নয় দলের মধ্যে সপ্তম স্থানে ছিল বাংলাদেশ। ১২ ম্যাচের মধ্যে চারটিতে জিতেছিল তারা। এর মধ্যে পাকিস্তানের মাটিতে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতেছিল টাইগাররা।
গত ২০২১ সালের মার্চের পর থেকে কোনো টেস্ট ম্যাচ জিততে পারেনি জিম্বাবুয়ে। গত ফেব্রুয়ারিতে নিজেদের সর্বশেষ টেস্টে বুলাওয়েতে আয়ারল্যান্ডের কাছে ৬৩ রানে হেরেছিল জিম্বাবুয়ে।
বাংলাদেশের মাটিতে খেলা
জিম্বাবুয়ের জন্য কিছুটা কঠিন
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন।
শনিবার, (১৯ এপ্রিল) ম্যাচ ভেন্যুতে সংবাদ সম্মেলনে আরভিন বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি, টেস্ট ক্রিকেটে আমরা ভালো করতে পারছি না। আমার মনে হয় এবারই প্রথমবারের মত এক বছরে অনেক টেস্ট ম্যাচ খেলবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে খেলার খুব বেশি অভিজ্ঞতা আমাদের নেই।
তবে আমার মনে হয়, দলের তরুণ খেলোয়াড়দের ক্রিকেটার হিসেবে পরিণত হবার জন্য ভিন্ন কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা খুবই ভালো দিক যে, তারা এই ধরণের অভিজ্ঞতা পাবে।’
আরভিন আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং জিম্বাবুয়ের মধ্যে সবসময় প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল। বাংলাদেশের মাটিতে খেলা জিম্বাবুয়ের জন্য কিছুটা কঠিন। কিন্তু আমরা সবসময় মনে করি, আমাদের সুযোগ আছে (বাংলাদেশের বিপক্ষে) এবং এই দলটি ভালো করার সামর্থ্য রাখে।’