বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এফডিআরের অর্থ অন্য ব্যাংকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে। আজ এক বিবৃতিতে বিসিবি জানিয়েছে, বোর্ডের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক থেকে টাকা তুলে ‘গ্রিন’ ও ‘ইয়েলো’ তালিকাভুক্ত ব্যাংকে পুনর্বিনিয়োগ করা হয়েছে। এতে স্থায়ী আমানত থেকে মুনাফাও বেড়েছে।
বিসিবি অভিযোগ করেছে, বোর্ড ও সভাপতি ফারুক আহমেদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পরিকল্পিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হয়েছে।
২০২৩ সালের আগস্টে রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিসিবিতে নেতৃত্বে আসেন ফারুক আহমেদ। আর্থিক স্বার্থ রক্ষায় ব্যাংকিং সম্পর্ক পুনর্মূল্যায়ন করে ২৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করে ২৩৮ কোটি টাকা নিরাপদ ব্যাংকে বিনিয়োগ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ১২ কোটি টাকা পরিচালন ব্যয়ের জন্য নির্ধারিত ব্যাংকে রাখা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ব্যাংক পরিবর্তন বা লেনদেনের সিদ্ধান্ত এককভাবে সভাপতির নয়; এতে বোর্ডের অনুমোদন এবং দুই পরিচালক ফাহিম সিনহা ও মাহবুবুল আনামের স্বাক্ষর প্রয়োজন হয়।
এ পর্যন্ত ১৩টি ব্যাংকের সঙ্গে বিসিবির আর্থিক সম্পর্ক রয়েছে। ফলে স্থায়ী আমানত থেকে অতিরিক্ত ২ থেকে ৫ শতাংশ মুনাফা অর্জিত হয়েছে। পাশাপাশি বিসিবি ১২ কোটি টাকার স্পনসরশিপ ও প্রায় ২০ কোটি টাকার অবকাঠামো উন্নয়ন বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে।
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এফডিআরের অর্থ অন্য ব্যাংকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে। আজ এক বিবৃতিতে বিসিবি জানিয়েছে, বোর্ডের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক থেকে টাকা তুলে ‘গ্রিন’ ও ‘ইয়েলো’ তালিকাভুক্ত ব্যাংকে পুনর্বিনিয়োগ করা হয়েছে। এতে স্থায়ী আমানত থেকে মুনাফাও বেড়েছে।
বিসিবি অভিযোগ করেছে, বোর্ড ও সভাপতি ফারুক আহমেদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পরিকল্পিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হয়েছে।
২০২৩ সালের আগস্টে রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিসিবিতে নেতৃত্বে আসেন ফারুক আহমেদ। আর্থিক স্বার্থ রক্ষায় ব্যাংকিং সম্পর্ক পুনর্মূল্যায়ন করে ২৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করে ২৩৮ কোটি টাকা নিরাপদ ব্যাংকে বিনিয়োগ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ১২ কোটি টাকা পরিচালন ব্যয়ের জন্য নির্ধারিত ব্যাংকে রাখা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ব্যাংক পরিবর্তন বা লেনদেনের সিদ্ধান্ত এককভাবে সভাপতির নয়; এতে বোর্ডের অনুমোদন এবং দুই পরিচালক ফাহিম সিনহা ও মাহবুবুল আনামের স্বাক্ষর প্রয়োজন হয়।
এ পর্যন্ত ১৩টি ব্যাংকের সঙ্গে বিসিবির আর্থিক সম্পর্ক রয়েছে। ফলে স্থায়ী আমানত থেকে অতিরিক্ত ২ থেকে ৫ শতাংশ মুনাফা অর্জিত হয়েছে। পাশাপাশি বিসিবি ১২ কোটি টাকার স্পনসরশিপ ও প্রায় ২০ কোটি টাকার অবকাঠামো উন্নয়ন বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে।