দ্বিতীয় টেস্টে জয়ে বড় ভূমিকা রাখেন মেহেদি মিরাজ। শতরান করার পর ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচ ও সিরিজ সেরা হন
শেষ টেস্টে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ও ১০৬ রানে হারিয়ে সমতায় সিরিজ শেষ করেছে বাংলাদেশ।
বুধবার, (৩০ এপ্রিল ২০২৫) চট্টগ্রামের সাগরিকায় ২১৭ রানে পিছিয়ে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ১১১ রানে গুটিয়ে যায় সফরকারী দল। মিরাজ নেন ৫ উইকেট ও তাইজুল নেন ৩টি। তৃতীয় দিন সকালে আগের দিনের ২৯১/৭ রান নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে মিরাজের সেঞ্চুরিতে ৪৪৪ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিন শতরান (১২০) করেন ওপেনার সাদমান ইসলাম।
প্রথম ম্যাচে বিব্রতকর পরাজয়ের পর নিজেদের সামর্থ্যের জানান দিতে দাপুটে জয় প্রয়োজন ছিল স্বাগতিকদের। ইনিংস ব্যবধানের জয়ে সেটি নিশ্চিত করে দেশের মাটিতে ছয় ম্যাচ পর জিতে মাঠ ছাড়ে নাজমুল শান্তর দল।
জয়ের বড় কারিগর মিরাজ। দ্বিতীয় সেঞ্চুরিতে ক্যারিয়ার সেরা ১০৪ রান করেন তিনি ১৬২ বলে। ৩৬ রান তোলার পর টেস্টে ২ হাজার রান পূর্ণ হয় তার।
সিলেট টেস্টে ১০ উইকেট নিয়ে দুইশ উইকেটের মাইলফলকও পূর্ণ করেছিলেন মিরাজ। এই সংস্করণে বাংলাদেশের হয়ে তার আগে দুই হাজার রান ও দুইশ উইকেটের ‘ডাবল’ আছে শুধু সাকিব আল হাসানের।
কীর্তিময় দিনে বল হাতেও জাদু দেখান মিরাজ। জিম্বাবুয়ের ব্যাটিংয়ে ধস নামিয়ে ৫ উইকেট নেন অভিজ্ঞ অফ স্পিনার।
দিনের শুরুতেই অবশ্য ভাগ্যের সহায়তা পান ব্যাটার মিরাজ। মাসেকেসার বলে তার ক্যাচ ছেড়ে দেন উইকেটরক্ষক সিগা। তিনি তখন ১৭ রানে। মিরাজ-তাইজুল গড়েন ৬৩ রানের জুটি। দশম ওভারে স্টামড হয়ে ফিরেন তাইজুল ৪৫ বলে ২০ রান করে।
দশ নম্বরে নামা তানজিমের ভরসা পেয়ে মিরাজ এগোতে থাকেন তিন অঙ্কের দিকে। মধ্যাহ্ন বিরতির পর শর্ট বলের ফাঁদ পাতে জিম্বাবুয়ে। মুজারাবানির বাউন্সার লাগে তানজিমের হেলমেটে । তার অন্য এক ডেলিভারি আঘাত করে মিরাজের কাঁধে। এরপর পাল্টা আক্রমণের পথ বেছে নেন মিরাজ।
মাধেভেরের বলে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফিনের তানজিম, ২ চার ও ১ ছক্কায় ৮০ বলে ৪১ রান করে । তার বিদায়ে ভাঙে ৯৫ রানের নবম উইকেট জুটি। তখন সেঞ্চুরি থেকে ২ রান দূরে মিরাজ। পরের ওভারের প্রথম বলে দুই রান নিতে গিয়ে প্রায় বিপদ ডেকে আনেন মিরাজ। ওভারের পাঁচ বল নিরাপদে কাটিয়ে দেন হাসান। পরের ওভারে কাক্সিক্ষত সিঙ্গেল নিয়ে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেন মিরাজ। চার বছর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই মাঠেই নিজের প্রথম সেঞ্চুরি করেছিলেন মিরাজ। শতক ছুঁয়ে আর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। মাসেকেসার বলে ক্রিজ ছেড়ে খেলার চেষ্টায় স্টাম্পড হন মিরাজ।
জিম্বাবুয়ের তৃতীয় বোলার হিসেবে টেস্ট অভিষেকে পাঁচ উইকেট পান মাসেকেসা। ১১৫ রানে ৫ উইকেট নেন ২৮ বছর বয়সী লেগ স্পিনার।
২১৭ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে স্পিন দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশ। সপ্তম ওভারে দলকে প্রথম সাফল্য এনে দেন তাইজুল। স্লিপে বেনেটের ক্যাচ নেন সাদমান। এক বল পর শট না খেলে ছেড়ে দেন নিক ওয়েলচ। বল প্যাডে লাগতেই জোরাল আবেদন হয়। তবে সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউ নিয়ে আগের ইনিংসের ফিফটি করা ব্যাটারকে ফেরায় বাংলাদেশ।
চা বিরতির পর নেমে নাঈমের বলে দ্বিতীয় স্লিপে উইলিয়ামসের সহজ ক্যাচ নেন সাদমান।
২২ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধের চেষ্টা করেন বেন কারান ও আরভিন। দুজন মিলে গড়েন ৪৭ রানের জুটি। মিরাজের বলে প্রথম স্লিপে আরভিনের ক্যাচ ছেড়ে দেন শান্ত। ১৬ রানে জীবন পেয়েও একই স্কোরে মিরাজের বলে বোল্ড হন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। একই এলবিডব্লিউ মাধেভেরে। মিরাজের পরের ওভারে সিলি মিড অফে ক্যাচ দেন সিগা (৭৩/৬)।
সপ্তম উইকেটে ২০ রান যোগ করেন কারান ও মাসাকাদজা। পরপর দুই ওভারে দুজনকেই ফেরান মিরাজ। দশম উইকেটে ২০ বলের বেশি খেলে ফেলেন মুজারাবানি ও মাসেকেসা। তখনই মোমিনুলের সরাসরি থ্রো। একইসঙ্গে পূর্ণ হয় জাকের, শান্তসহ পুরো দলের প্রত্যাশা।
স্কোর কার্ড
জিম্বাবুয়ে ১ম ইনিংস ২২৭/১০
(ওয়েলচ ৫৪, উইলিয়ামস ৬৭; তাইজুল ৬/৬০, নাঈম ২/৪২)।
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস
(আগের দিন ২৯১/৭)
সাদমান এলবিডব্লিউ বেনেট ১২০
এনামুল এলবিডব্লিউ মুজারাবানি ৩৯
মোমিনুল ক কারান ব মাসাকাদজা ৩৩
নাজমুল ক ওয়েলচ ব মাসেকেসা ২৩
মুশফিক রান আউট ৪০
জাকের ক ও বল মাসেকেসা ৫
মিরাজ স্টা. সিগা ব মাসেকেসা ১০৪
নাঈমক উইলিয়ামস ব মাসেকেসা ৩
তাইজুল স্টাম সিগা ব মাসেকেসা ২০
তানজিম ক ওয়েলচ ব মাধেভেরে ৪১
হাসান অপরাজিত ০
অতিরিক্ত ১৬
মোট (১২৯.২ ওভারে) ৪৪৪/১০
উইকেট পতন: ১/১১৮ (এনামুল), ২/১৯৪ মোমিনুল), ৩/১৯৪ (সাদমান), ৪/২৫৯ (নাজমুল), ৫/২৬৭ (জাকের), ৬/২৭৪ (মুশফিক), ৭/২৭৯ (নাঈম), ৮/৩৪২ (তাইজুল), ৯/৪৩৮ (তানজিম), ১০/৪৪৪ (মিরাজ)।
বোলিং: নাগারাভা ১৪-২-৫৭-০, মুজারাবানি ২৬-৫-৮৩-১, মাসাকাদজা ৩৪-৫-৯০-১, মাসেকেসা ৩১.২-০-১১৫-৫, মাধেভেরে ১৫-১-৩৫-১, বেনেট ৯-১-৪৯-১।
জিম্বাবুয়ে ২য় ইনিংস
বেনেট ক সাদমান ব তাইজুল ৬
কারান ক জাকের ব মিরাজ ৪৬
ওয়েলচ এলবিডব্লিউ তাইজুল ০
উইলিয়ামস ক সাদমান ব নাঈম ৭
আরভিন* বোল্ড মিরাজ ২৫
মাধেভেরে এলবিডব্লিউ মিরাজ ০
টিসিগা ক এনামুল ব মিরাজ ০
মাসাকাদজা ক তাইজুল ব মিরাজ ১০
এনগারাভা ক হাসান ব তাইজুল ৫
মাসেকেসে রান আউট ২
মুজারাবানি অপরাজিত ৭
অতিরিক্ত ৩
মোট (৪৬.২ ওভারে) ১১১/১০
উইকেট পতন: ১/৮ বেনেট), ২/৮ (ওয়েলচ), ৩/২২ (উইলিয়ামস), ৪/৬৯ (আরভিন), ৫/৬৯ (মাধেভেরে), ৬/৭৩ (টিসিগা), ৭/৯৩ (মাসাকাদজা), ৮/৯৮ (কারান), ৯/১০০ (এনগারাভা), ১০/১১১ (মাসেকেসে)।
বোলিং: তাইজুল ১৬.২-৩-৪২-৩, হাসান ২-২-০-০, মিরাজ ২১-৮-৩২-৫, নাঈম ৭-১-৩৪-১।
ম্যাচসেরা: মেহদী হাসান মিরাজ।
ফল: বাংলাদেশ ইনিংস ও
১০৬ রানে জয়ী।
দুই টেস্ট সিরিজ : ১-১।
দ্বিতীয় টেস্টে জয়ে বড় ভূমিকা রাখেন মেহেদি মিরাজ। শতরান করার পর ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচ ও সিরিজ সেরা হন
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
শেষ টেস্টে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ও ১০৬ রানে হারিয়ে সমতায় সিরিজ শেষ করেছে বাংলাদেশ।
বুধবার, (৩০ এপ্রিল ২০২৫) চট্টগ্রামের সাগরিকায় ২১৭ রানে পিছিয়ে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ১১১ রানে গুটিয়ে যায় সফরকারী দল। মিরাজ নেন ৫ উইকেট ও তাইজুল নেন ৩টি। তৃতীয় দিন সকালে আগের দিনের ২৯১/৭ রান নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে মিরাজের সেঞ্চুরিতে ৪৪৪ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিন শতরান (১২০) করেন ওপেনার সাদমান ইসলাম।
প্রথম ম্যাচে বিব্রতকর পরাজয়ের পর নিজেদের সামর্থ্যের জানান দিতে দাপুটে জয় প্রয়োজন ছিল স্বাগতিকদের। ইনিংস ব্যবধানের জয়ে সেটি নিশ্চিত করে দেশের মাটিতে ছয় ম্যাচ পর জিতে মাঠ ছাড়ে নাজমুল শান্তর দল।
জয়ের বড় কারিগর মিরাজ। দ্বিতীয় সেঞ্চুরিতে ক্যারিয়ার সেরা ১০৪ রান করেন তিনি ১৬২ বলে। ৩৬ রান তোলার পর টেস্টে ২ হাজার রান পূর্ণ হয় তার।
সিলেট টেস্টে ১০ উইকেট নিয়ে দুইশ উইকেটের মাইলফলকও পূর্ণ করেছিলেন মিরাজ। এই সংস্করণে বাংলাদেশের হয়ে তার আগে দুই হাজার রান ও দুইশ উইকেটের ‘ডাবল’ আছে শুধু সাকিব আল হাসানের।
কীর্তিময় দিনে বল হাতেও জাদু দেখান মিরাজ। জিম্বাবুয়ের ব্যাটিংয়ে ধস নামিয়ে ৫ উইকেট নেন অভিজ্ঞ অফ স্পিনার।
দিনের শুরুতেই অবশ্য ভাগ্যের সহায়তা পান ব্যাটার মিরাজ। মাসেকেসার বলে তার ক্যাচ ছেড়ে দেন উইকেটরক্ষক সিগা। তিনি তখন ১৭ রানে। মিরাজ-তাইজুল গড়েন ৬৩ রানের জুটি। দশম ওভারে স্টামড হয়ে ফিরেন তাইজুল ৪৫ বলে ২০ রান করে।
দশ নম্বরে নামা তানজিমের ভরসা পেয়ে মিরাজ এগোতে থাকেন তিন অঙ্কের দিকে। মধ্যাহ্ন বিরতির পর শর্ট বলের ফাঁদ পাতে জিম্বাবুয়ে। মুজারাবানির বাউন্সার লাগে তানজিমের হেলমেটে । তার অন্য এক ডেলিভারি আঘাত করে মিরাজের কাঁধে। এরপর পাল্টা আক্রমণের পথ বেছে নেন মিরাজ।
মাধেভেরের বলে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফিনের তানজিম, ২ চার ও ১ ছক্কায় ৮০ বলে ৪১ রান করে । তার বিদায়ে ভাঙে ৯৫ রানের নবম উইকেট জুটি। তখন সেঞ্চুরি থেকে ২ রান দূরে মিরাজ। পরের ওভারের প্রথম বলে দুই রান নিতে গিয়ে প্রায় বিপদ ডেকে আনেন মিরাজ। ওভারের পাঁচ বল নিরাপদে কাটিয়ে দেন হাসান। পরের ওভারে কাক্সিক্ষত সিঙ্গেল নিয়ে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেন মিরাজ। চার বছর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই মাঠেই নিজের প্রথম সেঞ্চুরি করেছিলেন মিরাজ। শতক ছুঁয়ে আর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। মাসেকেসার বলে ক্রিজ ছেড়ে খেলার চেষ্টায় স্টাম্পড হন মিরাজ।
জিম্বাবুয়ের তৃতীয় বোলার হিসেবে টেস্ট অভিষেকে পাঁচ উইকেট পান মাসেকেসা। ১১৫ রানে ৫ উইকেট নেন ২৮ বছর বয়সী লেগ স্পিনার।
২১৭ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে স্পিন দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশ। সপ্তম ওভারে দলকে প্রথম সাফল্য এনে দেন তাইজুল। স্লিপে বেনেটের ক্যাচ নেন সাদমান। এক বল পর শট না খেলে ছেড়ে দেন নিক ওয়েলচ। বল প্যাডে লাগতেই জোরাল আবেদন হয়। তবে সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউ নিয়ে আগের ইনিংসের ফিফটি করা ব্যাটারকে ফেরায় বাংলাদেশ।
চা বিরতির পর নেমে নাঈমের বলে দ্বিতীয় স্লিপে উইলিয়ামসের সহজ ক্যাচ নেন সাদমান।
২২ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধের চেষ্টা করেন বেন কারান ও আরভিন। দুজন মিলে গড়েন ৪৭ রানের জুটি। মিরাজের বলে প্রথম স্লিপে আরভিনের ক্যাচ ছেড়ে দেন শান্ত। ১৬ রানে জীবন পেয়েও একই স্কোরে মিরাজের বলে বোল্ড হন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। একই এলবিডব্লিউ মাধেভেরে। মিরাজের পরের ওভারে সিলি মিড অফে ক্যাচ দেন সিগা (৭৩/৬)।
সপ্তম উইকেটে ২০ রান যোগ করেন কারান ও মাসাকাদজা। পরপর দুই ওভারে দুজনকেই ফেরান মিরাজ। দশম উইকেটে ২০ বলের বেশি খেলে ফেলেন মুজারাবানি ও মাসেকেসা। তখনই মোমিনুলের সরাসরি থ্রো। একইসঙ্গে পূর্ণ হয় জাকের, শান্তসহ পুরো দলের প্রত্যাশা।
স্কোর কার্ড
জিম্বাবুয়ে ১ম ইনিংস ২২৭/১০
(ওয়েলচ ৫৪, উইলিয়ামস ৬৭; তাইজুল ৬/৬০, নাঈম ২/৪২)।
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস
(আগের দিন ২৯১/৭)
সাদমান এলবিডব্লিউ বেনেট ১২০
এনামুল এলবিডব্লিউ মুজারাবানি ৩৯
মোমিনুল ক কারান ব মাসাকাদজা ৩৩
নাজমুল ক ওয়েলচ ব মাসেকেসা ২৩
মুশফিক রান আউট ৪০
জাকের ক ও বল মাসেকেসা ৫
মিরাজ স্টা. সিগা ব মাসেকেসা ১০৪
নাঈমক উইলিয়ামস ব মাসেকেসা ৩
তাইজুল স্টাম সিগা ব মাসেকেসা ২০
তানজিম ক ওয়েলচ ব মাধেভেরে ৪১
হাসান অপরাজিত ০
অতিরিক্ত ১৬
মোট (১২৯.২ ওভারে) ৪৪৪/১০
উইকেট পতন: ১/১১৮ (এনামুল), ২/১৯৪ মোমিনুল), ৩/১৯৪ (সাদমান), ৪/২৫৯ (নাজমুল), ৫/২৬৭ (জাকের), ৬/২৭৪ (মুশফিক), ৭/২৭৯ (নাঈম), ৮/৩৪২ (তাইজুল), ৯/৪৩৮ (তানজিম), ১০/৪৪৪ (মিরাজ)।
বোলিং: নাগারাভা ১৪-২-৫৭-০, মুজারাবানি ২৬-৫-৮৩-১, মাসাকাদজা ৩৪-৫-৯০-১, মাসেকেসা ৩১.২-০-১১৫-৫, মাধেভেরে ১৫-১-৩৫-১, বেনেট ৯-১-৪৯-১।
জিম্বাবুয়ে ২য় ইনিংস
বেনেট ক সাদমান ব তাইজুল ৬
কারান ক জাকের ব মিরাজ ৪৬
ওয়েলচ এলবিডব্লিউ তাইজুল ০
উইলিয়ামস ক সাদমান ব নাঈম ৭
আরভিন* বোল্ড মিরাজ ২৫
মাধেভেরে এলবিডব্লিউ মিরাজ ০
টিসিগা ক এনামুল ব মিরাজ ০
মাসাকাদজা ক তাইজুল ব মিরাজ ১০
এনগারাভা ক হাসান ব তাইজুল ৫
মাসেকেসে রান আউট ২
মুজারাবানি অপরাজিত ৭
অতিরিক্ত ৩
মোট (৪৬.২ ওভারে) ১১১/১০
উইকেট পতন: ১/৮ বেনেট), ২/৮ (ওয়েলচ), ৩/২২ (উইলিয়ামস), ৪/৬৯ (আরভিন), ৫/৬৯ (মাধেভেরে), ৬/৭৩ (টিসিগা), ৭/৯৩ (মাসাকাদজা), ৮/৯৮ (কারান), ৯/১০০ (এনগারাভা), ১০/১১১ (মাসেকেসে)।
বোলিং: তাইজুল ১৬.২-৩-৪২-৩, হাসান ২-২-০-০, মিরাজ ২১-৮-৩২-৫, নাঈম ৭-১-৩৪-১।
ম্যাচসেরা: মেহদী হাসান মিরাজ।
ফল: বাংলাদেশ ইনিংস ও
১০৬ রানে জয়ী।
দুই টেস্ট সিরিজ : ১-১।