আফগানিস্তানে দাবা খেলা অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে তালেবান সরকার। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, ইসলামী শরিয়ার দৃষ্টিতে এটি জুয়ার উৎস। যা দেশটির নৈতিকতা আইনের অধীনে অবৈধ।
তালেবান সরকারের ক্রীড়া অধিদপ্তরের মুখপাত্র আতাল মাশওয়ানি বলেছেন, ‘শরিয়ায় (ইসলামী আইন) দাবা জুয়ার একটি মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়। ধর্মীয় বিষয়গুলো সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আফগানিস্তানে দাবা খেলা নিষিদ্ধ থাকবে।’
মাশওয়ানি আরও জানান, জাতীয় দাবা ফেডারেশন প্রায় দুই বছর ধরে কোনো আনুষ্ঠানিক ইভেন্ট আয়োজন করতে পারেনি। তাছাড়া এর নেতৃত্ব নিয়েও সমস্যা ছিল।
গত বছর, কর্তৃপক্ষ মিক্সড মার্শাল আর্টস (এমএমএ) এর মতো উন্মুক্ত লড়াইয়ের পেশাদার প্রতিযোগিতাও নিষিদ্ধ করে। এটিকে অত্যন্ত ‘হিংস্র’ এবং ‘শরিয়ার দৃষ্টিতে সমস্যা’ বলে উল্লেখ করে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ক্ষমতা দখলের পর থেকে বিভিন্ন খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে তালেবান সরকার।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
আফগানিস্তানে দাবা খেলা অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে তালেবান সরকার। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, ইসলামী শরিয়ার দৃষ্টিতে এটি জুয়ার উৎস। যা দেশটির নৈতিকতা আইনের অধীনে অবৈধ।
তালেবান সরকারের ক্রীড়া অধিদপ্তরের মুখপাত্র আতাল মাশওয়ানি বলেছেন, ‘শরিয়ায় (ইসলামী আইন) দাবা জুয়ার একটি মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়। ধর্মীয় বিষয়গুলো সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আফগানিস্তানে দাবা খেলা নিষিদ্ধ থাকবে।’
মাশওয়ানি আরও জানান, জাতীয় দাবা ফেডারেশন প্রায় দুই বছর ধরে কোনো আনুষ্ঠানিক ইভেন্ট আয়োজন করতে পারেনি। তাছাড়া এর নেতৃত্ব নিয়েও সমস্যা ছিল।
গত বছর, কর্তৃপক্ষ মিক্সড মার্শাল আর্টস (এমএমএ) এর মতো উন্মুক্ত লড়াইয়ের পেশাদার প্রতিযোগিতাও নিষিদ্ধ করে। এটিকে অত্যন্ত ‘হিংস্র’ এবং ‘শরিয়ার দৃষ্টিতে সমস্যা’ বলে উল্লেখ করে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ক্ষমতা দখলের পর থেকে বিভিন্ন খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে তালেবান সরকার।