রেয়াল মাদ্রিদে এরই মধ্যে দুটি চ্যাম্পিয়ন্স লীগসহ অনেক শিরোপা জিতেছেন ভিনিসিউস জুনিয়র। তবে এই তারকার চাওয়া আরও বেশি কিছু। এই ক্লাবের হয়ে আরও ট্রফির পাশাপাশি জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্য তার। এমনকি ফুটবলের সীমানা ছাড়িয়েও নিজের ছাপ রেখে যেতে চান ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
যুক্তরাষ্ট্রে ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল থেকে বিদায়ের পর ছুটিতে যান রেয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড়রা। এখন নতুন মৌসুমের প্রস্তুতি শুরুর অপেক্ষায় তারা। ‘জিকিউ স্পেন’ সাময়িকীতে গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে নিজের সবচেয়ে বড় স্বপ্নের কথা তুলে ধরেন ভিনিসিউস।
‘আমি ইতোমধ্যে অনেক কিছু অর্জন করেছি, তবে আমার এখনও অনেক স্বপ্ন আছে। আমার ক্লাবের হয়ে আরও ট্রফি জিততে চাই, জাতীয় দলের হয়ে সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা জিততে চাই এবং পরবর্তী প্রজন্মকে তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে অনুপ্রাণিত করতে চাই। আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হলো, এমন একটা কিছু রেখে যাওয়া, যা ফুটবলের সীমানা ছাড়িয়ে যাবে, বিশেষ করে ব্রাজিলের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য আমার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে যে সব কাজ আমি করছি।’
‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্লাব ও আমার জাতীয় দলের হয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ে খেলা এখনও স্বপ্নের মতো মনে হয়। আমি জানি আমার যাত্রা অন্যদের অনুপ্রাণিত করে, বিশেষ করে সেখানকার শিশুদের, যেখান থেকে আমি এসেছি। আমার গল্প কাউকে তার স্বপ্ন পূরণে অনুপ্রাণিত করতে পারে, এটা আমার কাছে অনেক কিছু। সবচেয়ে বড় মঞ্চে আমার দল, আমার দেশ ও আমার পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করা এমন কিছু, যা আমি কখনই হালকাভাবে নেব না।’
স্বদেশের ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গো থেকে ১৮ বছর বয়সে রেয়াল মাদ্রিদে পাড়ি জমান ভিনিসিউস। দলটির সাবেক ফরোয়ার্ড পর্তুগিজ মহাতারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো ও বাস্কেটবল কিংবদন্তি লেব্রন জেমসকে সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা মানেন তিনি।
‘ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো তার অবিশ্বাস্য কাজ ও নিবেদন দিয়ে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন; সেরা হওয়ার দৌড়ে তিনি কখনও তার প্রচেষ্টা থামান না। লেব্রন জেমসের ক্ষেত্রেও তাই, তবে তার সম্প্রদায়ের জন্য তিনি যা করেছেন, সেটার জন্যও, তিনি প্রমাণ করেছেন যে, শ্রেষ্ঠত্ব পারফরম্যান্সের সীমানা ছাড়িয়ে যায়। অবশ্যই রোনালদো (নাজারিও), রোনালদিনিয়ো ও নেইমারের মতো ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তিরাও আছেন, যারা ব্রাজিলের মানুষ ও ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের জন্য অনেক কিছু করেছেন।’
দুটি চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে গোল করাসহ অনেক স্মরণীয় মুহূর্তের জন্ম দিয়েছেন ভিনিসিউস। তবে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে নির্দিষ্ট কোনো একটিকে বেছে নিতে পারেননি ২৫ বছর বয়সী তারকা।
‘অনেক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এসেছে। ফ্ল্যামেঙ্গোর হয়ে আমার পেশাদার ফুটবলে অভিষেক, রেয়াল মাদ্রিদে আসা এবং তারপর সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতায় কিছু অবিস্মরণীয় স্মৃতি, যেমন দুটি চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে গোল করা। এই সবকিছুই একজন খেলোয়াড় ও ব্যক্তি হিসেবে আমার অবস্থানকে গড়ে তুলেছে।’
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
রেয়াল মাদ্রিদে এরই মধ্যে দুটি চ্যাম্পিয়ন্স লীগসহ অনেক শিরোপা জিতেছেন ভিনিসিউস জুনিয়র। তবে এই তারকার চাওয়া আরও বেশি কিছু। এই ক্লাবের হয়ে আরও ট্রফির পাশাপাশি জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্য তার। এমনকি ফুটবলের সীমানা ছাড়িয়েও নিজের ছাপ রেখে যেতে চান ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
যুক্তরাষ্ট্রে ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল থেকে বিদায়ের পর ছুটিতে যান রেয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড়রা। এখন নতুন মৌসুমের প্রস্তুতি শুরুর অপেক্ষায় তারা। ‘জিকিউ স্পেন’ সাময়িকীতে গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে নিজের সবচেয়ে বড় স্বপ্নের কথা তুলে ধরেন ভিনিসিউস।
‘আমি ইতোমধ্যে অনেক কিছু অর্জন করেছি, তবে আমার এখনও অনেক স্বপ্ন আছে। আমার ক্লাবের হয়ে আরও ট্রফি জিততে চাই, জাতীয় দলের হয়ে সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা জিততে চাই এবং পরবর্তী প্রজন্মকে তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে অনুপ্রাণিত করতে চাই। আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হলো, এমন একটা কিছু রেখে যাওয়া, যা ফুটবলের সীমানা ছাড়িয়ে যাবে, বিশেষ করে ব্রাজিলের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য আমার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে যে সব কাজ আমি করছি।’
‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্লাব ও আমার জাতীয় দলের হয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ে খেলা এখনও স্বপ্নের মতো মনে হয়। আমি জানি আমার যাত্রা অন্যদের অনুপ্রাণিত করে, বিশেষ করে সেখানকার শিশুদের, যেখান থেকে আমি এসেছি। আমার গল্প কাউকে তার স্বপ্ন পূরণে অনুপ্রাণিত করতে পারে, এটা আমার কাছে অনেক কিছু। সবচেয়ে বড় মঞ্চে আমার দল, আমার দেশ ও আমার পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করা এমন কিছু, যা আমি কখনই হালকাভাবে নেব না।’
স্বদেশের ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গো থেকে ১৮ বছর বয়সে রেয়াল মাদ্রিদে পাড়ি জমান ভিনিসিউস। দলটির সাবেক ফরোয়ার্ড পর্তুগিজ মহাতারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো ও বাস্কেটবল কিংবদন্তি লেব্রন জেমসকে সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা মানেন তিনি।
‘ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো তার অবিশ্বাস্য কাজ ও নিবেদন দিয়ে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন; সেরা হওয়ার দৌড়ে তিনি কখনও তার প্রচেষ্টা থামান না। লেব্রন জেমসের ক্ষেত্রেও তাই, তবে তার সম্প্রদায়ের জন্য তিনি যা করেছেন, সেটার জন্যও, তিনি প্রমাণ করেছেন যে, শ্রেষ্ঠত্ব পারফরম্যান্সের সীমানা ছাড়িয়ে যায়। অবশ্যই রোনালদো (নাজারিও), রোনালদিনিয়ো ও নেইমারের মতো ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তিরাও আছেন, যারা ব্রাজিলের মানুষ ও ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের জন্য অনেক কিছু করেছেন।’
দুটি চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে গোল করাসহ অনেক স্মরণীয় মুহূর্তের জন্ম দিয়েছেন ভিনিসিউস। তবে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে নির্দিষ্ট কোনো একটিকে বেছে নিতে পারেননি ২৫ বছর বয়সী তারকা।
‘অনেক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এসেছে। ফ্ল্যামেঙ্গোর হয়ে আমার পেশাদার ফুটবলে অভিষেক, রেয়াল মাদ্রিদে আসা এবং তারপর সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতায় কিছু অবিস্মরণীয় স্মৃতি, যেমন দুটি চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে গোল করা। এই সবকিছুই একজন খেলোয়াড় ও ব্যক্তি হিসেবে আমার অবস্থানকে গড়ে তুলেছে।’