ইংল্যান্ডের ছয় দলের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডস টুর্নামেন্টে গতকাল শনিবার ফাইনালে পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্সকে ৯ উইকেটে উড়িয়ে শিরোপা জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা চ্যাম্পিয়ন্স। টুর্নামেন্টে তৃতীয় সেঞ্চুরিতে ৬০ বলে ১২০ রানের অপরাজিত ইনিংসে ফাইনালের সেরা ও আসরের সেরা হন এবি ডি ভিলিয়ার্স। তার ব্যাটিং তাণ্ডবে ফাইনালে পেরে ওঠেনি পাকিস্তান।
তবে ভবিষ্যতে আর কোনো আসরে দেখা যাবে না পাকিস্তানকে। নানা অভিযোগ তুলে সামনের আসরগুলোতে এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে পিসিবি।
রাজনৈতিক বৈরিতার জের ধরে এবারের আসরে প্রাথমিক পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি বর্জন করে ভারত। পরে সেমিফাইনালেও পাকিস্তানকেই সামনে পায় তারা। সেই ম্যাচেও খেলেননি ভারতীয়রা। এরপর টুর্নামেন্ট শেষে এলো পিসিবির কঠোর সিদ্ধান্ত।
প্রাথমিক পর্বের ওই ম্যাচে ভারত খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর পর দুই দলকেই এক পয়েন্ট করে দেয়া হয়। একটি দল খেলতে না চাওয়ায় পয়েন্ট ভাগাভাগির এই সিদ্ধান্তকে ‘ভণ্ডামি ও পক্ষপাতিত্বে’ কলঙ্কিত করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় পিসিবির বিবৃতিতে।
‘খেলাধুলার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা’ স্লোগানকে বাণিজ্যিক স্বার্থে ও রাজনৈতিক অবস্থান বিবেচনায় নিয়ে নিজেদের সুবিধামতো ব্যবহার করার অভিযোগও আয়োজকদের বিরুদ্ধে তুলেছে পাকিস্তানের বোর্ড।
‘ম্যাচ বাতিলের সিদ্ধান্ত কোনো ক্রিকেটীয় কারণে হয়নি, বরং সুনির্দিষ্ট জাতীয়তাবাদী ধারণাকে তুষ্ট করে ওই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আমাদের ক্রিকেটারদেরকে আমরা এমন আসরে অংশ নিতে দিতে পারি না, যেখানে খেলাধুলার চেতনাকে ছাপিয়ে যায় বিকৃত রাজনীতি, স্পোর্টসম্যানশিপ ও ভদ্রলোকের খেলার ধারণাটিকেই যা খাটো করে তোলে।’
ভারত ম্যাচ বর্জন করার পর আয়োজকদের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, ‘কারও অনুভূতিতে আঘাত লাগলে তারা দুঃখিত।’ আয়োজকদের এমন বক্তব্য ‘পক্ষপাতমূলক ও সংবেদনশীলতার ছদ্মবেশে আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সমাজে অগ্রহণযোগ্য বার্তা ছড়িয়েছে’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে পিসিবির বিবৃতিতে।
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
ইংল্যান্ডের ছয় দলের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডস টুর্নামেন্টে গতকাল শনিবার ফাইনালে পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্সকে ৯ উইকেটে উড়িয়ে শিরোপা জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা চ্যাম্পিয়ন্স। টুর্নামেন্টে তৃতীয় সেঞ্চুরিতে ৬০ বলে ১২০ রানের অপরাজিত ইনিংসে ফাইনালের সেরা ও আসরের সেরা হন এবি ডি ভিলিয়ার্স। তার ব্যাটিং তাণ্ডবে ফাইনালে পেরে ওঠেনি পাকিস্তান।
তবে ভবিষ্যতে আর কোনো আসরে দেখা যাবে না পাকিস্তানকে। নানা অভিযোগ তুলে সামনের আসরগুলোতে এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে পিসিবি।
রাজনৈতিক বৈরিতার জের ধরে এবারের আসরে প্রাথমিক পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি বর্জন করে ভারত। পরে সেমিফাইনালেও পাকিস্তানকেই সামনে পায় তারা। সেই ম্যাচেও খেলেননি ভারতীয়রা। এরপর টুর্নামেন্ট শেষে এলো পিসিবির কঠোর সিদ্ধান্ত।
প্রাথমিক পর্বের ওই ম্যাচে ভারত খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর পর দুই দলকেই এক পয়েন্ট করে দেয়া হয়। একটি দল খেলতে না চাওয়ায় পয়েন্ট ভাগাভাগির এই সিদ্ধান্তকে ‘ভণ্ডামি ও পক্ষপাতিত্বে’ কলঙ্কিত করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় পিসিবির বিবৃতিতে।
‘খেলাধুলার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা’ স্লোগানকে বাণিজ্যিক স্বার্থে ও রাজনৈতিক অবস্থান বিবেচনায় নিয়ে নিজেদের সুবিধামতো ব্যবহার করার অভিযোগও আয়োজকদের বিরুদ্ধে তুলেছে পাকিস্তানের বোর্ড।
‘ম্যাচ বাতিলের সিদ্ধান্ত কোনো ক্রিকেটীয় কারণে হয়নি, বরং সুনির্দিষ্ট জাতীয়তাবাদী ধারণাকে তুষ্ট করে ওই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আমাদের ক্রিকেটারদেরকে আমরা এমন আসরে অংশ নিতে দিতে পারি না, যেখানে খেলাধুলার চেতনাকে ছাপিয়ে যায় বিকৃত রাজনীতি, স্পোর্টসম্যানশিপ ও ভদ্রলোকের খেলার ধারণাটিকেই যা খাটো করে তোলে।’
ভারত ম্যাচ বর্জন করার পর আয়োজকদের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, ‘কারও অনুভূতিতে আঘাত লাগলে তারা দুঃখিত।’ আয়োজকদের এমন বক্তব্য ‘পক্ষপাতমূলক ও সংবেদনশীলতার ছদ্মবেশে আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সমাজে অগ্রহণযোগ্য বার্তা ছড়িয়েছে’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে পিসিবির বিবৃতিতে।