ইংল্যান্ড কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালামের বিচারে ভারতীয়দের মধ্যে সিরিজ সেরা হয়েছেন শুবমান। পুরস্কার নিতে এসে বলেন, ‘যেভাবে দুটো দল এই সিরিজে খেললো তা অনবদ্য। সব টেস্ট গিয়েছে পঞ্চম দিনে। শেষ দিন কোনো দলই জানতো না কারা জিতবে। এতে বোঝা যাচ্ছে, দুটো দলই নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। এই টেস্টে জিততে পেরে খুব খুশি।’
পরে বিবিসিকে শুবমান বলেন, “দুর্দান্ত একটা সিরিজ খেললাম। দুটো দলই একে অন্যকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। সিরিজে নামার আগে আমরা তরুণ দল ছিলাম। তবে নিজেদের মধ্যেই আলোচনা করে ঠিক করেছিলাম, শুধু ‘ইয়ং টিম’ হলে চলবে না, ‘গান টিম’ হতে হবে যারা কাউকে ভয় পাবে না।”
শুবমান বললেন, ‘যখন আপনার হাতে সিরাজ এবং প্রসিধের মতো বোলার থাকে তখন যে কোনো অধিনায়কের কাজ সহজ হয়ে যায়। ও রকম স্পেল করা সহজ নয়। ওরা বলকে কথা বলিয়েছে। অস্বীকার করছি না যে সোমবার,(৪ আগস্ট ২০২৫) আমাদের ওপরে চাপ ছিল। কিন্তু বোলারেরাই সেই চাপ কমিয়ে দিয়েছে। প্রত্যেকে আত্মবিশ্বাসী হয়ে নেমেছিল।’
ওভালে দুই ইনিংসে ন’উইকেট নিয়ে ভারতকে একার হাতে ম্যাচ জিতিয়েছেন সিরাজ। সতীর্থের প্রশংসা করে শুবমান বলেছেন, ‘ও যেকোনো অধিনায়কের কাছে স্বপ্নের বোলার। পাঁচটা ম্যাচের প্রতি বলে, প্রতিটা স্পেলে নিজের সেরাটা দিয়েছে। প্রত্যেক অধিনায়ক, প্রত্যেকটা দল ওর মতো ক্রিকেটারকে চায়। আমরা ভাগ্যবান যে সিরাজ আমাদের হয়ে খেলে।’
শুবমানের কথায়, ‘পঞ্চম দিনে নামার আগে কোনো দলই জানত না কারা জিতবে। এতেই বোঝা যায় দুটো দল কতটা আবেগ নিয়ে খেলতে নেমেছে এবং গোটা সিরিজে কোন মানের ক্রিকেট খেলা হয়েছে।’
শুবমান বলেন, ‘সিরিজের আগে অনেক পরিশ্রম করেছি। কিছু কিছু জিনিস নিয়ে আলাদা করে কাজ করেছি। সিরিজের সেরা ব্যাটার হওয়াই আমার লক্ষ্য ছিল। সেই লক্ষ্য পূরণ করতে পেরে আমি তৃপ্ত।’
সঞ্চালক মাইক আথারটনের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নেভার গিভ আপ’। অর্থাৎ কখনও হাল ছেড়ো না।
সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫
ইংল্যান্ড কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালামের বিচারে ভারতীয়দের মধ্যে সিরিজ সেরা হয়েছেন শুবমান। পুরস্কার নিতে এসে বলেন, ‘যেভাবে দুটো দল এই সিরিজে খেললো তা অনবদ্য। সব টেস্ট গিয়েছে পঞ্চম দিনে। শেষ দিন কোনো দলই জানতো না কারা জিতবে। এতে বোঝা যাচ্ছে, দুটো দলই নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। এই টেস্টে জিততে পেরে খুব খুশি।’
পরে বিবিসিকে শুবমান বলেন, “দুর্দান্ত একটা সিরিজ খেললাম। দুটো দলই একে অন্যকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। সিরিজে নামার আগে আমরা তরুণ দল ছিলাম। তবে নিজেদের মধ্যেই আলোচনা করে ঠিক করেছিলাম, শুধু ‘ইয়ং টিম’ হলে চলবে না, ‘গান টিম’ হতে হবে যারা কাউকে ভয় পাবে না।”
শুবমান বললেন, ‘যখন আপনার হাতে সিরাজ এবং প্রসিধের মতো বোলার থাকে তখন যে কোনো অধিনায়কের কাজ সহজ হয়ে যায়। ও রকম স্পেল করা সহজ নয়। ওরা বলকে কথা বলিয়েছে। অস্বীকার করছি না যে সোমবার,(৪ আগস্ট ২০২৫) আমাদের ওপরে চাপ ছিল। কিন্তু বোলারেরাই সেই চাপ কমিয়ে দিয়েছে। প্রত্যেকে আত্মবিশ্বাসী হয়ে নেমেছিল।’
ওভালে দুই ইনিংসে ন’উইকেট নিয়ে ভারতকে একার হাতে ম্যাচ জিতিয়েছেন সিরাজ। সতীর্থের প্রশংসা করে শুবমান বলেছেন, ‘ও যেকোনো অধিনায়কের কাছে স্বপ্নের বোলার। পাঁচটা ম্যাচের প্রতি বলে, প্রতিটা স্পেলে নিজের সেরাটা দিয়েছে। প্রত্যেক অধিনায়ক, প্রত্যেকটা দল ওর মতো ক্রিকেটারকে চায়। আমরা ভাগ্যবান যে সিরাজ আমাদের হয়ে খেলে।’
শুবমানের কথায়, ‘পঞ্চম দিনে নামার আগে কোনো দলই জানত না কারা জিতবে। এতেই বোঝা যায় দুটো দল কতটা আবেগ নিয়ে খেলতে নেমেছে এবং গোটা সিরিজে কোন মানের ক্রিকেট খেলা হয়েছে।’
শুবমান বলেন, ‘সিরিজের আগে অনেক পরিশ্রম করেছি। কিছু কিছু জিনিস নিয়ে আলাদা করে কাজ করেছি। সিরিজের সেরা ব্যাটার হওয়াই আমার লক্ষ্য ছিল। সেই লক্ষ্য পূরণ করতে পেরে আমি তৃপ্ত।’
সঞ্চালক মাইক আথারটনের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নেভার গিভ আপ’। অর্থাৎ কখনও হাল ছেড়ো না।