ম্যাচসেরা মোহাম্মদ সিরাজ
ওভাল টেস্টে ভারেতের জয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন মোহাম্মদ সিরাজ। আগুনঝরা বোলিংয়ে তুলে নেন ফাইফার, যেখানে ছিল ৯ রানে ৩ উইকেট নেয়ার এক বিধ্বংসী স্পেল। মূলত জয়ের বিশ্বাস রেখেই এমন আগুন ঝরানো বোলিং করেন এই পেসার।
ম্যাচ শেষে সিরাজ বলেন, “আমার পরিকল্পনা ছিল সহজ, ভালো লাইন-লেংথে বল করা, চাপ তৈরি করা। আজ (সোমবার) সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি বিশ্বাস করেছিলাম, আমরা পারবো। এমনকি আমি গুগল থেকে ‘বিলিভ’ লেখা একটা ছবি ডাউনলোড করেও রেখেছিলাম।”
হ্যারি ব্রুকের একটি ক্যাচ মিস করেছিলেন সিরাজ, যা ভারতের জয়ের পথে বড় বাধা হয়ে উঠতে পারত। সিরাজ স্বীকার করেন, ‘ওটা ম্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারতো। কিন্তু আমি সব সময় বিশ্বাস করি, যেকোনো জায়গা থেকে ম্যাচ জেতানো সম্ভব।’
দিনের শুরুতে ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ৩৩৯/৬। কিন্তু সিরাজ দ্রুত ফিরিয়ে দেন জেমি স্মিথ ও জেমি ওভারটনকে। এরপর এক হাতে ব্যথা নিয়ে ক্রিস ওকস নামেন শেষ ব্যাটার হিসেবে, তখন ইংল্যান্ডের দরকার ছিল আর ১৭ রান, গ্যালারিতে নিঃশ্বাস বন্ধ করা উত্তেজনা।
গাস অ্যাটকিনসন এক পর্যায়ে ছক্কা মেরে হুমকি ছড়ালেও, সিরাজ তার অফস্টাম্প উড়িয়ে দিলেন ঝড়ো গতিতে। যেন ভারতীয় শিবিরে বেজে উঠল বিজয়ের উৎসব। ভারতের ব্যাটার লোকেশ রাহুল বলেন, এই জয় শুধু একটা ম্যাচ জেতা নয়, এটা টেস্ট ক্রিকেটের প্রতি এক বিশ্বাসের ঘোষণা।
‘এই জয়ের মানে সবকিছু। আমি বছরের পর বছর ক্রিকেট খেলছি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, বিশ্বকাপ, কিন্তু এর সঙ্গে কোনো কিছুর তুলনা চলে না। সবাই বারবার প্রশ্ন করে, টেস্ট ক্রিকেট টিকে থাকবে তো? এই পাঁচ ম্যাচেই উত্তর আছে। কেউ আমাদের তেমন সুযোগ দেয়নি, কিন্তু আমরা লড়েছি প্রতি ম্যাচে। ২-২-এ শেষ করাটা ভারতীয় টেস্ট ক্রিকেটের জন্য একেবারে শীর্ষে থাকবে। এখান থেকেই পরিবর্তনের শুরু,’ বলেন রাহুল।
ম্যাচসেরা মোহাম্মদ সিরাজ
সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫
ওভাল টেস্টে ভারেতের জয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন মোহাম্মদ সিরাজ। আগুনঝরা বোলিংয়ে তুলে নেন ফাইফার, যেখানে ছিল ৯ রানে ৩ উইকেট নেয়ার এক বিধ্বংসী স্পেল। মূলত জয়ের বিশ্বাস রেখেই এমন আগুন ঝরানো বোলিং করেন এই পেসার।
ম্যাচ শেষে সিরাজ বলেন, “আমার পরিকল্পনা ছিল সহজ, ভালো লাইন-লেংথে বল করা, চাপ তৈরি করা। আজ (সোমবার) সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি বিশ্বাস করেছিলাম, আমরা পারবো। এমনকি আমি গুগল থেকে ‘বিলিভ’ লেখা একটা ছবি ডাউনলোড করেও রেখেছিলাম।”
হ্যারি ব্রুকের একটি ক্যাচ মিস করেছিলেন সিরাজ, যা ভারতের জয়ের পথে বড় বাধা হয়ে উঠতে পারত। সিরাজ স্বীকার করেন, ‘ওটা ম্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারতো। কিন্তু আমি সব সময় বিশ্বাস করি, যেকোনো জায়গা থেকে ম্যাচ জেতানো সম্ভব।’
দিনের শুরুতে ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ৩৩৯/৬। কিন্তু সিরাজ দ্রুত ফিরিয়ে দেন জেমি স্মিথ ও জেমি ওভারটনকে। এরপর এক হাতে ব্যথা নিয়ে ক্রিস ওকস নামেন শেষ ব্যাটার হিসেবে, তখন ইংল্যান্ডের দরকার ছিল আর ১৭ রান, গ্যালারিতে নিঃশ্বাস বন্ধ করা উত্তেজনা।
গাস অ্যাটকিনসন এক পর্যায়ে ছক্কা মেরে হুমকি ছড়ালেও, সিরাজ তার অফস্টাম্প উড়িয়ে দিলেন ঝড়ো গতিতে। যেন ভারতীয় শিবিরে বেজে উঠল বিজয়ের উৎসব। ভারতের ব্যাটার লোকেশ রাহুল বলেন, এই জয় শুধু একটা ম্যাচ জেতা নয়, এটা টেস্ট ক্রিকেটের প্রতি এক বিশ্বাসের ঘোষণা।
‘এই জয়ের মানে সবকিছু। আমি বছরের পর বছর ক্রিকেট খেলছি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, বিশ্বকাপ, কিন্তু এর সঙ্গে কোনো কিছুর তুলনা চলে না। সবাই বারবার প্রশ্ন করে, টেস্ট ক্রিকেট টিকে থাকবে তো? এই পাঁচ ম্যাচেই উত্তর আছে। কেউ আমাদের তেমন সুযোগ দেয়নি, কিন্তু আমরা লড়েছি প্রতি ম্যাচে। ২-২-এ শেষ করাটা ভারতীয় টেস্ট ক্রিকেটের জন্য একেবারে শীর্ষে থাকবে। এখান থেকেই পরিবর্তনের শুরু,’ বলেন রাহুল।