হ্যারি কেইনের হ্যাটট্রিকে ও মাইকেল ওলিসের জোড়া গোলে লিপজিগের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ৬-০ গোলের জয় দিয়ে শনিবার বুন্দেসলিগার নতুন মৌসুম শুরু করেছে বায়ার্ন মিউনিখ। ম্যাচের অন্য গোলটি করেছেন নতুন চুক্তিভূক্ত লুইস দিয়াজ।
মৌসুম শুরুর ম্যাচে ঘরের মাঠে বায়ার্নকে ২৭তম মিনিটে এগিয়ে দেন মাইকেল ওলিসে। মিনিট পাঁচেক পর গোল করেন লুইস দিয়াস। ৪২তম মিনিটে আরেকটি গোল করে ব্যবধান আরও বাড়ান ওলিসে।
হ্যাটট্রিকের আশায় দ্বিতীয়ার্ধ শুরু করেন ওলিসে। কিন্তু ৬৪তম মিনিটে প্রথম গোল করা কেইন হ্যাট্রট্রিক করে ফেলেন ৭৪ ও ৭৮তম মিনিটে গোল করে।
গত দুই মৌসুমে বুন্ডেসলিগায় সবচেয়ে বেশি গোল করা ফরোয়ার্ড এবারও শুরু করলেন নিজের মতো করেই। কদিন আগে জার্মান সুপার কাপের শিরোপা জয়েও দলের প্রথম গোলটি করেছিলেন ৩২ বছর বয়সী তারকা।
ম্যাচের পর কেইন বলেন, প্রথমার্ধে গোল না পেয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন তিনি। ‘প্রথমার্ধ শেষে আমরা ৩-০ গোলে এগিয়ে ছিলাম। নিজেকে তখন বলছিলাম, স্কোরশিটে আমার নাম নেই কেন? আমার নাম সেখানে তুলতেই হবে।’
‘উঁচু মানের পারফরম্যান্স দেখিয়েছি আমরা এবং দারুণ ক্ষুরধার ছিলাম। ৬-০ গোলে জয়ের পর কোনো আক্ষেপ-অভিযোগ থাকার কারণ নেই। প্রথম ম্যাচেই ঘরের মাঠে দাপুটে পারফরম্যান্সে একটি বার্তা দেয়ার তাড়না ছিল আমাদের এবং আমরা তা পেরেছি। লাইপজিগ ভালো দল, তবে আজকে আমরা সব দিক থেকেই ছিলাম চূড়ায় এবং প্রয়োজনের সময় ছিলাম নিখুঁত।’
শক্তি-সামর্থ্যে এমনিতেই বুন্ডেসলিগার অন্য দলগুলোর চেয়ে এগিয়ে থাকা বায়ার্ন আরও সমৃদ্ধ হয়েছে এ মৌসুমে লিভারপুল থেকে লুইস দিয়াসকে এনে। কলম্বিয়ান এ উইঙ্গারও দ্রুত মানিয়ে নিয়েছেন নতুন দলে। জার্মার কাপে কেইনের সঙ্গে গোল করেছিলেন তিনিও। এবার গোলের স্বাদ পেলেন তিনি বুন্ডেসলিগায় অভিষেকেও। এছাড়া কেইনের হ্যাটট্রিকে দুটি গোলে সহায়তাও করেন তিনি।
দিয়াসের সঙ্গে দ্রুতই বন্ধন জমে গেছে, বলেন কেইন। ‘মাত্রই কয়েক সপ্তাহ হলো সে (দিয়াস) দলে যোগ দিয়েছে। কিন্তু মনে হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে তার সঙ্গে সংযোগ হয়ে গেছে আমার। আজকে আমাকে দুটি গোল বানিয়ে দিয়েছে সে, নিজের গোলেও কাজটা শেষ করেছে দারুণভাবে।’ ‘দলের আত্মবিশ্বাসের জন্য এ জয় দারুণ। গোটা দলই দুর্দান্ত খেলেছে এবং বিশাল পারফরম্যান্স ছিল এটি।’
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
হ্যারি কেইনের হ্যাটট্রিকে ও মাইকেল ওলিসের জোড়া গোলে লিপজিগের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ৬-০ গোলের জয় দিয়ে শনিবার বুন্দেসলিগার নতুন মৌসুম শুরু করেছে বায়ার্ন মিউনিখ। ম্যাচের অন্য গোলটি করেছেন নতুন চুক্তিভূক্ত লুইস দিয়াজ।
মৌসুম শুরুর ম্যাচে ঘরের মাঠে বায়ার্নকে ২৭তম মিনিটে এগিয়ে দেন মাইকেল ওলিসে। মিনিট পাঁচেক পর গোল করেন লুইস দিয়াস। ৪২তম মিনিটে আরেকটি গোল করে ব্যবধান আরও বাড়ান ওলিসে।
হ্যাটট্রিকের আশায় দ্বিতীয়ার্ধ শুরু করেন ওলিসে। কিন্তু ৬৪তম মিনিটে প্রথম গোল করা কেইন হ্যাট্রট্রিক করে ফেলেন ৭৪ ও ৭৮তম মিনিটে গোল করে।
গত দুই মৌসুমে বুন্ডেসলিগায় সবচেয়ে বেশি গোল করা ফরোয়ার্ড এবারও শুরু করলেন নিজের মতো করেই। কদিন আগে জার্মান সুপার কাপের শিরোপা জয়েও দলের প্রথম গোলটি করেছিলেন ৩২ বছর বয়সী তারকা।
ম্যাচের পর কেইন বলেন, প্রথমার্ধে গোল না পেয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন তিনি। ‘প্রথমার্ধ শেষে আমরা ৩-০ গোলে এগিয়ে ছিলাম। নিজেকে তখন বলছিলাম, স্কোরশিটে আমার নাম নেই কেন? আমার নাম সেখানে তুলতেই হবে।’
‘উঁচু মানের পারফরম্যান্স দেখিয়েছি আমরা এবং দারুণ ক্ষুরধার ছিলাম। ৬-০ গোলে জয়ের পর কোনো আক্ষেপ-অভিযোগ থাকার কারণ নেই। প্রথম ম্যাচেই ঘরের মাঠে দাপুটে পারফরম্যান্সে একটি বার্তা দেয়ার তাড়না ছিল আমাদের এবং আমরা তা পেরেছি। লাইপজিগ ভালো দল, তবে আজকে আমরা সব দিক থেকেই ছিলাম চূড়ায় এবং প্রয়োজনের সময় ছিলাম নিখুঁত।’
শক্তি-সামর্থ্যে এমনিতেই বুন্ডেসলিগার অন্য দলগুলোর চেয়ে এগিয়ে থাকা বায়ার্ন আরও সমৃদ্ধ হয়েছে এ মৌসুমে লিভারপুল থেকে লুইস দিয়াসকে এনে। কলম্বিয়ান এ উইঙ্গারও দ্রুত মানিয়ে নিয়েছেন নতুন দলে। জার্মার কাপে কেইনের সঙ্গে গোল করেছিলেন তিনিও। এবার গোলের স্বাদ পেলেন তিনি বুন্ডেসলিগায় অভিষেকেও। এছাড়া কেইনের হ্যাটট্রিকে দুটি গোলে সহায়তাও করেন তিনি।
দিয়াসের সঙ্গে দ্রুতই বন্ধন জমে গেছে, বলেন কেইন। ‘মাত্রই কয়েক সপ্তাহ হলো সে (দিয়াস) দলে যোগ দিয়েছে। কিন্তু মনে হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে তার সঙ্গে সংযোগ হয়ে গেছে আমার। আজকে আমাকে দুটি গোল বানিয়ে দিয়েছে সে, নিজের গোলেও কাজটা শেষ করেছে দারুণভাবে।’ ‘দলের আত্মবিশ্বাসের জন্য এ জয় দারুণ। গোটা দলই দুর্দান্ত খেলেছে এবং বিশাল পারফরম্যান্স ছিল এটি।’