আমিনুল ইসলাম বুলবুল
গত মে মাসে বিসিবি প্রধানের দায়িত্ব নিয়েই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ঘোষণা করেছিলেন, আগামী অক্টোবর পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলবেন। বিসিবির নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে আলোচনায় বুলবুলের নাম। বুলবুল নিজেও জানান, সরকার চাইলে তিনি দীর্ঘমেয়াদি দায়িত্ব পালন করবেন।
বিসিবির আসন্ন নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের বুলবুল বলেছেন, ‘আমি তো বলেছি, কখনও নির্বাচন করবো না। আমি কীভাবে নির্বাচন করবো? নির্বাচন করতে যে রসদগুলো লাগে সেটা আমার নেই। আমি ফ্রি ফ্রি ন্যাশনাল স্পোর্টস কাউন্সিল থেকে এসেছি। তারা যদি আমাকে কন্টিনিউ করে, থাকবো, চেষ্টা করবো।’
বুলবুল আরও যোগ করে বলেছেন, ‘বিভ্রান্তি আছে অনেক। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট তো ১২০ বলে খেলতে হয়। সেটাতো তো দুই ওভারে শেষ হয়ে যায় না। সবকিছু নির্ভর করবে পরিস্থিতির ওপর। এখন লম্বা ইনিংস খেলার চেষ্টা করছি।’
নির্বাচনের বাকি এক মাস। গুঞ্জন উঠেছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিসিবি নির্বাচন না-ও হতে পারে। এ ব্যাপারে অভিষেক টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান বুলবুল বলেছেন, ‘ক্রিকেট পরিচালনা পর্ষদের অগ্রাধিকার হচ্ছে ক্রিকেট চালানো। নির্বাচন চার বছর পরপর হয়। সময় যেহেতু চলে এসেছে, সেটা ঠিক সময়েই হবে। যারা পূর্ণ সদস্য আছে তাদের নির্বাচন নিয়ে কিন্তু আন্তর্জাতিক নিউজ হয় না। আমরাই সিরিয়াসলি নেই। আমাদের নির্বাচন কমিশন এবং আনুষাঙ্গিক কাজ সেগুলো দ্রুত জানতে পারবেন।’
সভাপতি হিসেবে নিজের কাজের ছোট একটি উদাহরণ টেনে বুলবুল বলেছেন, ‘৩০ তারিখে যখন আমাকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। তখন সন্ধ্যা ৭টা। শেষ করতে করতে বাসায় গিয়েছি রাত ১২টায়। সকাল ছয়টার সময় বসে আমি চার্ট রেডি করে ফেলেছি সারারাত বসে। এটা যখন তৈরি করেছি, তখন আমরা বোর্ডের সবাই একমত হয়েছি। বোর্ডের অনুমোদন নিয়েছি। সেটা নিয়ে কাজ করছি। সেটার কাজটি আল্লাহর রহমতে খুব সুন্দর এগিয়ে চলেছে। তার প্রতিচ্ছবি আজকে দেখতে পাচ্ছি। একটা ছোট ৮ বছরের বাচ্চাও এখানে ছিল।’
নিজের দায়িত্ব নিয়ে বোর্ড সভাপতি আরও বলেছেন, ‘আমার প্রধান কাজ হচ্ছে সেই ছেলে যেন ক্রিকেট খেলতে পারে, তার পথ আমরা কতটা মসৃণ করে দিতে পারছি, সেটাই মূল লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড যদি মনে করে আমাকে আরেকটু সময় রাখবে, সেটা যে কোনো প্রক্রিয়ায় হোক, কেননা এ কাজটা আমি সবকিছু ছেড়ে দিয়ে এসেছি দেশের সেবা করতে। তাই আমি চালিয়ে যেতে চাই। যদি সবকিছু স্থির থাকে।’
আমিনুল ইসলাম বুলবুল
সোমবার, ২৫ আগস্ট ২০২৫
গত মে মাসে বিসিবি প্রধানের দায়িত্ব নিয়েই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ঘোষণা করেছিলেন, আগামী অক্টোবর পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলবেন। বিসিবির নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে আলোচনায় বুলবুলের নাম। বুলবুল নিজেও জানান, সরকার চাইলে তিনি দীর্ঘমেয়াদি দায়িত্ব পালন করবেন।
বিসিবির আসন্ন নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের বুলবুল বলেছেন, ‘আমি তো বলেছি, কখনও নির্বাচন করবো না। আমি কীভাবে নির্বাচন করবো? নির্বাচন করতে যে রসদগুলো লাগে সেটা আমার নেই। আমি ফ্রি ফ্রি ন্যাশনাল স্পোর্টস কাউন্সিল থেকে এসেছি। তারা যদি আমাকে কন্টিনিউ করে, থাকবো, চেষ্টা করবো।’
বুলবুল আরও যোগ করে বলেছেন, ‘বিভ্রান্তি আছে অনেক। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট তো ১২০ বলে খেলতে হয়। সেটাতো তো দুই ওভারে শেষ হয়ে যায় না। সবকিছু নির্ভর করবে পরিস্থিতির ওপর। এখন লম্বা ইনিংস খেলার চেষ্টা করছি।’
নির্বাচনের বাকি এক মাস। গুঞ্জন উঠেছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিসিবি নির্বাচন না-ও হতে পারে। এ ব্যাপারে অভিষেক টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান বুলবুল বলেছেন, ‘ক্রিকেট পরিচালনা পর্ষদের অগ্রাধিকার হচ্ছে ক্রিকেট চালানো। নির্বাচন চার বছর পরপর হয়। সময় যেহেতু চলে এসেছে, সেটা ঠিক সময়েই হবে। যারা পূর্ণ সদস্য আছে তাদের নির্বাচন নিয়ে কিন্তু আন্তর্জাতিক নিউজ হয় না। আমরাই সিরিয়াসলি নেই। আমাদের নির্বাচন কমিশন এবং আনুষাঙ্গিক কাজ সেগুলো দ্রুত জানতে পারবেন।’
সভাপতি হিসেবে নিজের কাজের ছোট একটি উদাহরণ টেনে বুলবুল বলেছেন, ‘৩০ তারিখে যখন আমাকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। তখন সন্ধ্যা ৭টা। শেষ করতে করতে বাসায় গিয়েছি রাত ১২টায়। সকাল ছয়টার সময় বসে আমি চার্ট রেডি করে ফেলেছি সারারাত বসে। এটা যখন তৈরি করেছি, তখন আমরা বোর্ডের সবাই একমত হয়েছি। বোর্ডের অনুমোদন নিয়েছি। সেটা নিয়ে কাজ করছি। সেটার কাজটি আল্লাহর রহমতে খুব সুন্দর এগিয়ে চলেছে। তার প্রতিচ্ছবি আজকে দেখতে পাচ্ছি। একটা ছোট ৮ বছরের বাচ্চাও এখানে ছিল।’
নিজের দায়িত্ব নিয়ে বোর্ড সভাপতি আরও বলেছেন, ‘আমার প্রধান কাজ হচ্ছে সেই ছেলে যেন ক্রিকেট খেলতে পারে, তার পথ আমরা কতটা মসৃণ করে দিতে পারছি, সেটাই মূল লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড যদি মনে করে আমাকে আরেকটু সময় রাখবে, সেটা যে কোনো প্রক্রিয়ায় হোক, কেননা এ কাজটা আমি সবকিছু ছেড়ে দিয়ে এসেছি দেশের সেবা করতে। তাই আমি চালিয়ে যেতে চাই। যদি সবকিছু স্থির থাকে।’