অ-১৫ দলের জয়োল্লাস
আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে নারী বিশ্বকাপকে সামনে রেখে ভাগ হয়ে প্রস্তুতিমূলক এ টুর্নামেন্ট খেলছে বাংলাদেশ নারী দল। মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) বিকেএসপিতে বিসিবি অনূর্ধ্ব-১৫ ছেলে দলের বিপক্ষে নারী দল সুপার ওভারে হেরে যায়। ১৮৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ম্যাচ টাই হয়। এরপর সুপার ওভারে জয়ের জন্য নারী দল আগে ব্যাটিং করে ৪ রান করে। সেই রান মাত্র ২ বলেই ছুঁয়ে ফেলে বালক দল। এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৫ রান তোলে অ-১৫ দল।
আফজাল হোসেনের ৬৭ এবং আফ্রিদি তারিক করে ৫০ রান। নাহিদা আক্তার, নিশি, সুলতানা, রাবেয়া ও স্বর্ণা আক্তার নেন একটি করে উইকেট।
১৮৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১২৬ রানের মাথায় ৬ উইকেট হারানোর পর স্বর্ণা আক্তার ও রাবেয়া খানকে নিয়ে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে গিয়েছিলেন নাহিদা। শেষ ওভারে জয়ের জন্য ৫ রানের দরকার ছিল। ক্রিজে ছিলেন রাবেয়া ও নাহিদা। আফ্রিদির প্রথম বলে থার্ড ম্যান অঞ্চলে ঠেলে দিয়ে দুটি রান নিয়ে আশা জাগান রাবেয়া। তবে দ্বিতীয় বলে রান নিতে ব্যর্থ হন। এরপর তৃতীয় বলে সুইপ করতে গিয়ে ফাইন লেগে অমিত কুমারের হাতে ক্যাচ তুলে দেন তিনি।
শেষ তিন বলে যখন প্রয়োজন মাত্র তিন রান, তখন স্ট্রাইকে আসেন সুলতানা খাতুন। কিন্তু নিজের প্রথম বলেই ডট দেন তিনি, যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি হাতছাড়া হয়ে যায় নারী সবুজ দলের। এরপর ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। এক ওভারে নাহিদারা মাত্র ৪ রান তুলতে পারেন। বালকরা ২ বলেই ওই রান তুলে নেয়।
বিকেএসপিতে চ্যালেঞ্জ কাপে বালকদের কাছে টানা তৃতীয় ম্যাচ হারলো সবুজ দল। নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ লাল দলও বালকদের সঙ্গে তিনবার মুখোমুখি হয়ে দুটিতেই হেরেছে।
অ-১৫ দলের জয়োল্লাস
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে নারী বিশ্বকাপকে সামনে রেখে ভাগ হয়ে প্রস্তুতিমূলক এ টুর্নামেন্ট খেলছে বাংলাদেশ নারী দল। মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) বিকেএসপিতে বিসিবি অনূর্ধ্ব-১৫ ছেলে দলের বিপক্ষে নারী দল সুপার ওভারে হেরে যায়। ১৮৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ম্যাচ টাই হয়। এরপর সুপার ওভারে জয়ের জন্য নারী দল আগে ব্যাটিং করে ৪ রান করে। সেই রান মাত্র ২ বলেই ছুঁয়ে ফেলে বালক দল। এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৫ রান তোলে অ-১৫ দল।
আফজাল হোসেনের ৬৭ এবং আফ্রিদি তারিক করে ৫০ রান। নাহিদা আক্তার, নিশি, সুলতানা, রাবেয়া ও স্বর্ণা আক্তার নেন একটি করে উইকেট।
১৮৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১২৬ রানের মাথায় ৬ উইকেট হারানোর পর স্বর্ণা আক্তার ও রাবেয়া খানকে নিয়ে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে গিয়েছিলেন নাহিদা। শেষ ওভারে জয়ের জন্য ৫ রানের দরকার ছিল। ক্রিজে ছিলেন রাবেয়া ও নাহিদা। আফ্রিদির প্রথম বলে থার্ড ম্যান অঞ্চলে ঠেলে দিয়ে দুটি রান নিয়ে আশা জাগান রাবেয়া। তবে দ্বিতীয় বলে রান নিতে ব্যর্থ হন। এরপর তৃতীয় বলে সুইপ করতে গিয়ে ফাইন লেগে অমিত কুমারের হাতে ক্যাচ তুলে দেন তিনি।
শেষ তিন বলে যখন প্রয়োজন মাত্র তিন রান, তখন স্ট্রাইকে আসেন সুলতানা খাতুন। কিন্তু নিজের প্রথম বলেই ডট দেন তিনি, যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি হাতছাড়া হয়ে যায় নারী সবুজ দলের। এরপর ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। এক ওভারে নাহিদারা মাত্র ৪ রান তুলতে পারেন। বালকরা ২ বলেই ওই রান তুলে নেয়।
বিকেএসপিতে চ্যালেঞ্জ কাপে বালকদের কাছে টানা তৃতীয় ম্যাচ হারলো সবুজ দল। নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ লাল দলও বালকদের সঙ্গে তিনবার মুখোমুখি হয়ে দুটিতেই হেরেছে।