ফিল সিমন্স
‘স্ট্যান্ডার্ড’ শব্দটি ঘুরেফিরে বারবার উঠে এলো ফিল সিমন্সের কণ্ঠে। নিজেদের মান ধরে রাখতে চান বাংলাদেশ কোচ। তার কাছে এখানে মানদণ্ড গত মানে শ্রীলঙ্কা সফরে টি-টোয়েন্টি সিরিজের পারফরম্যান্স। সেই মান ধরে রেখেই সামনে ছুটতে চান কোচ। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সিরিজে যদি তেমন কিছু মেলে ধরতে না পারে দল, তাহলে সমালোচনাকে আলিঙ্গন করতে আপত্তি নেই কোচের। সিরিজ শুরুর আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দলের ক্যারিবিয়ান কোচ ফিল সিমন্স বলেন, নিজেদের খেলাটা খেলতে পারলে জিতবে তার দলই।
‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হারলেও আমাদের সমালোচনা হয়। তাই নিচের দিকে কোনো দলের কাছে হারলে সমালোচনা হওয়াটা খুব খারাপ কিছু নয়। কারণ যে দিনটিতে আমরা ভালো খেলছি না, সেদিন সমালোচনাই প্রাপ্য। আমরা ভালো খেলার পরও যদি তারা জেতে, তাহলে সেটা তাদের প্রাপ্য। কোনো দলের কাছে হার নিয়ে আমরা ভাবি না। আমাদের ভাবনায় থাকে আমরা কীভাবে খেলছি, মান কেমন। আমি নিশ্চিত, ওই মানের খেলা খেলতে পারলে আমরা জিতবো।’
বাংলাদেশ এখানে ফেবারিট হলেও জয়টা নিশ্চিত ধরে রাখার জো নেই। এ সংস্করণে ডাচরা যে বিপজ্জনক দল, তা মাথায় রাখছেন বাংলাদেশ কোচ।
‘আমরা তিনটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলতে যাচ্ছি। আন্তর্জাতিক ম্যাচ মানে আন্তর্জাতিক দলের সঙ্গে খেলা। তারা গত দুটি বিশ্বকাপে খেলেছে। বিশ্বকাপে ভালো করেছে। আমরা কোনো দলকেই খাটো করে দেখি না। এখন বিশ্ব ক্রিকেটে কাউকে খাটো করে দেখার উপায় নেই। সবাই ভালো খেলছে, সবাই জেতার জন্য খেলে। আমাদেরকেও তাই সেই মানটাই মেলে ধরতে হবে, যেভাবে আমরা চালিয়ে যেতে চাই।’
সেই ‘মান’ আসলে কোনটি, তা জানিয়ে রাখলেন সিমন্স।
‘শ্রীলঙ্কায় যে মান আমরা মেলে ধরেছি, সেটিই ধারে রাখতে চাইবো আমি। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের কিছুটাও বয়ে নিতে চাইবো, যদিও ওই সিরিজে মিরপুরের উইকেট শ্রীলঙ্কার মতো অতটা ভালো ছিল না। শ্রীলঙ্কায় আমাদের ওই স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে চাই।’
বাংলাদেশ কোচ অবশ্য এখনই এশিয়া কাপের ভাবনায় বুঁদ থাকতে চান না
‘চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় পৌঁছাতে হলে তো আগে প্রাথমিক পর্ব উতরাতে হয়। কাজেই এশিয়া কাপ নিয়ে আমি ভাবছি না। এশিয়া কাপ আসবে এটির পরে। এটি আন্তর্জাতিক দলের বিপক্ষে একটি আন্তর্জাতিক সিরিজ। আমাদের মনোযোগও এ সিরিজে।’
গত কিছুদিন ধরেই সিলেটে অনুশীলন করছে বাংলাদেশ দল। এ সিরিজটিও সিলেটে আয়োজন করায় খুশি কোচ। ‘যদি বৃষ্টি না হয়, তাহলে সিলেটের কন্ডিশন আমার দেখা বিশ্বের অন্য আদর্শ জায়গাগুলোর মতোই, গত ৫-৬ মাসে আমি যা দেখেছি।’
‘বিশ্বের যে কোনো জায়গার সঙ্গেই সিলেটের তুলনা করা যায়। যে কয়বার এখানে এসেছি সবসময়ই দেখেছি এখানকার উইকেটের মান, অনুশীলন উইকেটের মান খুব ভালো।’
ফিল সিমন্স
শুক্রবার, ২৯ আগস্ট ২০২৫
‘স্ট্যান্ডার্ড’ শব্দটি ঘুরেফিরে বারবার উঠে এলো ফিল সিমন্সের কণ্ঠে। নিজেদের মান ধরে রাখতে চান বাংলাদেশ কোচ। তার কাছে এখানে মানদণ্ড গত মানে শ্রীলঙ্কা সফরে টি-টোয়েন্টি সিরিজের পারফরম্যান্স। সেই মান ধরে রেখেই সামনে ছুটতে চান কোচ। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সিরিজে যদি তেমন কিছু মেলে ধরতে না পারে দল, তাহলে সমালোচনাকে আলিঙ্গন করতে আপত্তি নেই কোচের। সিরিজ শুরুর আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দলের ক্যারিবিয়ান কোচ ফিল সিমন্স বলেন, নিজেদের খেলাটা খেলতে পারলে জিতবে তার দলই।
‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হারলেও আমাদের সমালোচনা হয়। তাই নিচের দিকে কোনো দলের কাছে হারলে সমালোচনা হওয়াটা খুব খারাপ কিছু নয়। কারণ যে দিনটিতে আমরা ভালো খেলছি না, সেদিন সমালোচনাই প্রাপ্য। আমরা ভালো খেলার পরও যদি তারা জেতে, তাহলে সেটা তাদের প্রাপ্য। কোনো দলের কাছে হার নিয়ে আমরা ভাবি না। আমাদের ভাবনায় থাকে আমরা কীভাবে খেলছি, মান কেমন। আমি নিশ্চিত, ওই মানের খেলা খেলতে পারলে আমরা জিতবো।’
বাংলাদেশ এখানে ফেবারিট হলেও জয়টা নিশ্চিত ধরে রাখার জো নেই। এ সংস্করণে ডাচরা যে বিপজ্জনক দল, তা মাথায় রাখছেন বাংলাদেশ কোচ।
‘আমরা তিনটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলতে যাচ্ছি। আন্তর্জাতিক ম্যাচ মানে আন্তর্জাতিক দলের সঙ্গে খেলা। তারা গত দুটি বিশ্বকাপে খেলেছে। বিশ্বকাপে ভালো করেছে। আমরা কোনো দলকেই খাটো করে দেখি না। এখন বিশ্ব ক্রিকেটে কাউকে খাটো করে দেখার উপায় নেই। সবাই ভালো খেলছে, সবাই জেতার জন্য খেলে। আমাদেরকেও তাই সেই মানটাই মেলে ধরতে হবে, যেভাবে আমরা চালিয়ে যেতে চাই।’
সেই ‘মান’ আসলে কোনটি, তা জানিয়ে রাখলেন সিমন্স।
‘শ্রীলঙ্কায় যে মান আমরা মেলে ধরেছি, সেটিই ধারে রাখতে চাইবো আমি। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের কিছুটাও বয়ে নিতে চাইবো, যদিও ওই সিরিজে মিরপুরের উইকেট শ্রীলঙ্কার মতো অতটা ভালো ছিল না। শ্রীলঙ্কায় আমাদের ওই স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে চাই।’
বাংলাদেশ কোচ অবশ্য এখনই এশিয়া কাপের ভাবনায় বুঁদ থাকতে চান না
‘চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় পৌঁছাতে হলে তো আগে প্রাথমিক পর্ব উতরাতে হয়। কাজেই এশিয়া কাপ নিয়ে আমি ভাবছি না। এশিয়া কাপ আসবে এটির পরে। এটি আন্তর্জাতিক দলের বিপক্ষে একটি আন্তর্জাতিক সিরিজ। আমাদের মনোযোগও এ সিরিজে।’
গত কিছুদিন ধরেই সিলেটে অনুশীলন করছে বাংলাদেশ দল। এ সিরিজটিও সিলেটে আয়োজন করায় খুশি কোচ। ‘যদি বৃষ্টি না হয়, তাহলে সিলেটের কন্ডিশন আমার দেখা বিশ্বের অন্য আদর্শ জায়গাগুলোর মতোই, গত ৫-৬ মাসে আমি যা দেখেছি।’
‘বিশ্বের যে কোনো জায়গার সঙ্গেই সিলেটের তুলনা করা যায়। যে কয়বার এখানে এসেছি সবসময়ই দেখেছি এখানকার উইকেটের মান, অনুশীলন উইকেটের মান খুব ভালো।’