ইউরো ২০২০
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জোড়া গোলের সাহায্যে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল ইউরো ফুটবল ২০২০ জয় দিয়ে শুরু করেছে। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের পুসকাস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচ খেলতে নেমেই রেকর্ড বুকে স্থান করে নেন রোনালদো। পাঁচটি ইউরো প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে খেলার কৃতিত্ব অর্জনকারি রোনালদো জোড়া গোল করে প্রতিযোগিতার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয় যান। ইউরোর চূড়ান্ত পর্বে তার সংখ্যা ১১ টি। শুরু থেকে প্রাধান্য বিস্তার করে খেললেও গোলের জন্য পর্তুগালকে ৮৪ মিনিট পর্যন্ত লড়াই করতে হয়। রাফায়ল গুয়েরেইরো সৌভাগ্যবশত পেয়ে যান প্রথম গোল। রাফা সিলভার পাস থেকে বল পেয়ে গুয়েরেইরো শট নিলে সেটি হাঙ্গেরির ডিফেন্ডার অরব্যানের পায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে জালে গেলে পর্তুগাল এগিয়ে যায় ১-০ গোলে। এ গোল যেন হাঙ্গরীর রক্ষণভাগকে অসহায় করে তোলে। পরের মিনিটেই তারা উপহার দেয় পেনাল্টি। পর্তুগালের সিলভা বল নিয়ে পেনাল্টি বক্স এর মধ্যে ঢুকে পড়লে তাকে টেনে ফেলে দেন অরব্যান। রেফারি বাঁশি বাজান পেনাল্টির। সুযোগ কাজে লাগাতে ভুল করেননি রোনালদো। স্পট কিক থেকে গোল করে দলকে ২-০ গোলে এগিয়ে দেয়ার পাশাপাশি নিজে হয়ে যান ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সর্বোচ্চ গোলদাতা। ইনজুরি টাইমে আবারো গোল করেন রোনালদো। রাফা সিলভার পাস নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে প্লেসিং শটে ব্যবধান ৩-০ করেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার। এর মাধ্যমে পর্তুগাল পেয়ে যায় সহজ জয়। এ মাচে জোড়া গোল করায় জাতীয় দলের হয়ে সবচেয়ে বেশী গোল করার পথে আরও কিছুটা অগ্রসর হলেন রোনালদো। তার গোল সংখ্যা এখন ১০৬টি। ইরানের আলি দাই ১০৯টি গোল করে রেকর্ডটি নিজের করে রেখেছেন। রোনালদো এ ফর্ম ধরে রাখতে পারলে হয়তো চলতি ইউরোতেই হয়ে যাবেন জাতীয় দলের হয়ে সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা।
ইউরো ২০২০
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জোড়া গোলের সাহায্যে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল ইউরো ফুটবল ২০২০ জয় দিয়ে শুরু করেছে। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের পুসকাস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচ খেলতে নেমেই রেকর্ড বুকে স্থান করে নেন রোনালদো। পাঁচটি ইউরো প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে খেলার কৃতিত্ব অর্জনকারি রোনালদো জোড়া গোল করে প্রতিযোগিতার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয় যান। ইউরোর চূড়ান্ত পর্বে তার সংখ্যা ১১ টি। শুরু থেকে প্রাধান্য বিস্তার করে খেললেও গোলের জন্য পর্তুগালকে ৮৪ মিনিট পর্যন্ত লড়াই করতে হয়। রাফায়ল গুয়েরেইরো সৌভাগ্যবশত পেয়ে যান প্রথম গোল। রাফা সিলভার পাস থেকে বল পেয়ে গুয়েরেইরো শট নিলে সেটি হাঙ্গেরির ডিফেন্ডার অরব্যানের পায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে জালে গেলে পর্তুগাল এগিয়ে যায় ১-০ গোলে। এ গোল যেন হাঙ্গরীর রক্ষণভাগকে অসহায় করে তোলে। পরের মিনিটেই তারা উপহার দেয় পেনাল্টি। পর্তুগালের সিলভা বল নিয়ে পেনাল্টি বক্স এর মধ্যে ঢুকে পড়লে তাকে টেনে ফেলে দেন অরব্যান। রেফারি বাঁশি বাজান পেনাল্টির। সুযোগ কাজে লাগাতে ভুল করেননি রোনালদো। স্পট কিক থেকে গোল করে দলকে ২-০ গোলে এগিয়ে দেয়ার পাশাপাশি নিজে হয়ে যান ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সর্বোচ্চ গোলদাতা। ইনজুরি টাইমে আবারো গোল করেন রোনালদো। রাফা সিলভার পাস নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে প্লেসিং শটে ব্যবধান ৩-০ করেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার। এর মাধ্যমে পর্তুগাল পেয়ে যায় সহজ জয়। এ মাচে জোড়া গোল করায় জাতীয় দলের হয়ে সবচেয়ে বেশী গোল করার পথে আরও কিছুটা অগ্রসর হলেন রোনালদো। তার গোল সংখ্যা এখন ১০৬টি। ইরানের আলি দাই ১০৯টি গোল করে রেকর্ডটি নিজের করে রেখেছেন। রোনালদো এ ফর্ম ধরে রাখতে পারলে হয়তো চলতি ইউরোতেই হয়ে যাবেন জাতীয় দলের হয়ে সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা।