ইউরো ২০২০
ম্যাট হামেলসের আত্মঘাতি গোল করলে বিশ^চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় জার্মানি। এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতার ফেবারিট ফ্রান্স জয় দিয়ে ইউরো ২০২০ শুরু করতে সমর্থ হলো। ম্যাচে প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেই গোলটি আদায় করে নেয় ফ্রান্স। হামেলস খেলার ২০ মিনিটের সময়ে নিজেদের জালে বল পাঠান এবং সে গোলই ম্যাচের ফল নির্ধারণ করে দেয়। ফ্রান্স বেশ ভাল খেলেছে ম্যাচে। যদিও নিজেরা কোন গোল করতে পারেনি। কাইলিয়ান এমবাপ্পে এবং করিম বেনজামা দ্বিতীয়ার্ধে বল জালে পাঠালেও অফসাইডের কারণে সেগুলো বাতিল হয়ে যায়। এছাড়া অ্যাড্রিয়েন র্যাবিয়নের শট প্রতিহত হয় পোস্টে লেগে।
ম্যাচ শেষে ফরাসী কোচ দিদিয়ের দেশ্যম বলেন, ‘এ দুই দলের খেলাটা হতে পারতো সেমিফাইনাল বা ফাইনালে। কাজেই তিন পয়েন্ট পাওয়াটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপর্ণূ। জার্মানির মতো শক্তিশালী দলের বিপক্ষে আমরা বেশ ভাল ফুটবল খেলেছি। আমরা ম্যাচে প্রাধান্য বজায় রেখেছিলাম এবং এ জয় আমাদের আত্মবিশ^াস আরও বাড়িয়ে দেবে।’ এ জয়ের ফলে এফ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রইলো ফ্রান্স। গ্রুপের অন্য ম্যাচে পর্তুগাল ৩-০ গোলে হাঙ্গেরিকে পরাজিত করে রয়েছে তালিকার শীর্ষে। এবারের ইউরোতে গ্রুপ এফ কে গ্রুপ অব ডেথ বলা হচ্ছে। নিজেদের মাঠে পরাজিত হওয়ায় জার্মানির উপর চাপ বেড়েছে। তারা শনিবার একই মাঠে মুখোমুখি হবে পর্তুগালের। জার্মান কোচ জোয়াকি লো বলেন, ‘এটা ছিল খুবই উত্তেজনাপূর্ণ একটি ম্যাচ। আমরা শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছি। এ পরাজয়ের জন্য আমি দলের খেলোয়াড়দের কোচ দোষ দিতে চাই। আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। আমরা কেবল তাদের পেনাল্টি বক্সের আশে পাশে গিয়ে সুবিধা করতে পারিনি।’
আত্মঘাতি গোলের জন্য হামেলসকে কোন দোষ দিতে রাজী নন কোচ। তিনি বলেন, এ গোলের জন্য হামেলসকে দোষ দেয়ার কোন অর্থ নেই। তার জন্য বল ক্লিয়ার করা ছিল বেশ কঠিন।’ সাত বছর আগে এই হামেলসের গোলেই ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ^কাপের সেমফাইনালে উঠেছিল জার্মানি। তবে এ ম্যাচে বেশ ভাল খেলেছে ফ্রান্স। স্বাগতিক জার্মানিকে বেশ চাপেই রেখেছিল তারা। দুইবার বল জালে পাাঠালেও গোল হয়নি অফসাইডের কারণে। সব মিলিয়ে ফ্রান্স ফেবারিটের মতোই খেলেছে।
ইউরো ২০২০
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
ম্যাট হামেলসের আত্মঘাতি গোল করলে বিশ^চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় জার্মানি। এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতার ফেবারিট ফ্রান্স জয় দিয়ে ইউরো ২০২০ শুরু করতে সমর্থ হলো। ম্যাচে প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেই গোলটি আদায় করে নেয় ফ্রান্স। হামেলস খেলার ২০ মিনিটের সময়ে নিজেদের জালে বল পাঠান এবং সে গোলই ম্যাচের ফল নির্ধারণ করে দেয়। ফ্রান্স বেশ ভাল খেলেছে ম্যাচে। যদিও নিজেরা কোন গোল করতে পারেনি। কাইলিয়ান এমবাপ্পে এবং করিম বেনজামা দ্বিতীয়ার্ধে বল জালে পাঠালেও অফসাইডের কারণে সেগুলো বাতিল হয়ে যায়। এছাড়া অ্যাড্রিয়েন র্যাবিয়নের শট প্রতিহত হয় পোস্টে লেগে।
ম্যাচ শেষে ফরাসী কোচ দিদিয়ের দেশ্যম বলেন, ‘এ দুই দলের খেলাটা হতে পারতো সেমিফাইনাল বা ফাইনালে। কাজেই তিন পয়েন্ট পাওয়াটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপর্ণূ। জার্মানির মতো শক্তিশালী দলের বিপক্ষে আমরা বেশ ভাল ফুটবল খেলেছি। আমরা ম্যাচে প্রাধান্য বজায় রেখেছিলাম এবং এ জয় আমাদের আত্মবিশ^াস আরও বাড়িয়ে দেবে।’ এ জয়ের ফলে এফ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রইলো ফ্রান্স। গ্রুপের অন্য ম্যাচে পর্তুগাল ৩-০ গোলে হাঙ্গেরিকে পরাজিত করে রয়েছে তালিকার শীর্ষে। এবারের ইউরোতে গ্রুপ এফ কে গ্রুপ অব ডেথ বলা হচ্ছে। নিজেদের মাঠে পরাজিত হওয়ায় জার্মানির উপর চাপ বেড়েছে। তারা শনিবার একই মাঠে মুখোমুখি হবে পর্তুগালের। জার্মান কোচ জোয়াকি লো বলেন, ‘এটা ছিল খুবই উত্তেজনাপূর্ণ একটি ম্যাচ। আমরা শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছি। এ পরাজয়ের জন্য আমি দলের খেলোয়াড়দের কোচ দোষ দিতে চাই। আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। আমরা কেবল তাদের পেনাল্টি বক্সের আশে পাশে গিয়ে সুবিধা করতে পারিনি।’
আত্মঘাতি গোলের জন্য হামেলসকে কোন দোষ দিতে রাজী নন কোচ। তিনি বলেন, এ গোলের জন্য হামেলসকে দোষ দেয়ার কোন অর্থ নেই। তার জন্য বল ক্লিয়ার করা ছিল বেশ কঠিন।’ সাত বছর আগে এই হামেলসের গোলেই ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ^কাপের সেমফাইনালে উঠেছিল জার্মানি। তবে এ ম্যাচে বেশ ভাল খেলেছে ফ্রান্স। স্বাগতিক জার্মানিকে বেশ চাপেই রেখেছিল তারা। দুইবার বল জালে পাাঠালেও গোল হয়নি অফসাইডের কারণে। সব মিলিয়ে ফ্রান্স ফেবারিটের মতোই খেলেছে।