স্পেনিশ লা লিগা
রিয়াল মাদ্রিদে এখন ১১ জন স্ট্রাইকার আছে, তার পরেও তারা গোলের খড়ায় ভুগেছে গত দুই মৌসুম এবং আসন্ন মৌসুমের জন্য একজন স্কোরার খোজ করছে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ২০১৭-১৮ মৌসুম শেষে রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়েন। এর পরই তারা গোলের অভাবে ভুগতে শুরু করে। রোনালদোর শেষ মৌসুমে রিয়াল গোল করেছিল ১৪৮টি। আর গত মৌসুমে তারা গোল করেছিল ৮৮টি। অথচ ২০১১-১২ মৌসুমে রিয়ালের গোল সংখ্যা ছিল ১৭৪টি এবং ২০১৬-১৭ তে গোল সংখ্যা ছিল ১৭৩টি। রোনালদো যাওয়ার পর তারা একবারই কেবল ১০০ গোলের গন্ডি অতিক্রম করেছিল। ২০১৮-১৯ মৌসুমে তাদের গোল সংখ্যা ছিল ১০৮টি।
এখন ১১জন স্ট্রাইকার থাকার পরেও রিয়ালকে চিন্তা করতে হচ্ছে কাইলিয়ান এমবাপ্পেকে দলে নেয়ার। মনে করা হচ্ছে এমবাপ্পেকে দলে নিতে পারলে করিম বেনজামার উপর থেকে চাপ অনেকটা কমবে। তখন রিয়ালের খেলায় অনেক বেশী ছন্দ ফিরবে। বেনজামা গত তিন মৌসুমে গোল করেছেন মোট ৮৭টি। রিয়ালের হয়ে এর পরই গোলদাতা হিসেবে আছে ক্যাসেমিরো এবং সার্জিও রামোসের নাম। রামোস অবশ্য এবার দলেই নেই।
রোনালদোর বিকল্প হিসেবে রিয়াল দলে নিয়েছিল ইডেন হ্যাজার্ডকে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তার মতো ব্যর্থ খেলোয়াড় হিসেবে আরও কেউ নিজেকে পরিচিত করেননি। মার্কো অ্যাসেনসিও ইনজুরির কারণে গত মৌসুমে ঠিক মতো খেলতেই পারেননি। ভিনিসিয়ুস আক্রমণে সহায়তা করতে পারছেন, কিন্তু গোল করতে পারছেন না। রড্রিগো গোয়েস সুযোগই পেয়েছেন কম। তাকেফুসা কুবো গেছেন ধারে। লুকা জোভিচ এবং মারিয়ানো ডিয়াজ করেছেন হতাশ। প্রত্যাশা মেটাতে পারেননি গ্যারেথ বেলও। অবশ্য গত মৌসুমে টটেনহ্যামে ধারে খেলতে গিয়ে কিছু গোল তিনি করেছেন। রিয়ালের ১১ স্ট্রাইকারের মধ্যে চারজন দলে ছিলেন না। এমবাপ্পেকে দলে নিতে হলে এই ১১জনের মধ্য থেকে তিন চারজনকে বিক্রি করে দিতে হবে রিয়ালকে।
এমবাপ্পে অবশ্য ভাল ফর্মেই আছেন। যদিও ফ্রান্স দলের হয়ে ইউরোতে তিনি কোন গোল করতে পারেননি। কিন্তু গত মৌসুমে প্যারিস সেন্ট জার্মেইর হয়ে গোল করেছিলেন ৪২টি। তাই তাকে দলে নিতে পারলে রিয়ালকে গোলের খড়ায় ভুগতে হবে না।
স্পেনিশ লা লিগা
শনিবার, ১৭ জুলাই ২০২১
রিয়াল মাদ্রিদে এখন ১১ জন স্ট্রাইকার আছে, তার পরেও তারা গোলের খড়ায় ভুগেছে গত দুই মৌসুম এবং আসন্ন মৌসুমের জন্য একজন স্কোরার খোজ করছে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ২০১৭-১৮ মৌসুম শেষে রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়েন। এর পরই তারা গোলের অভাবে ভুগতে শুরু করে। রোনালদোর শেষ মৌসুমে রিয়াল গোল করেছিল ১৪৮টি। আর গত মৌসুমে তারা গোল করেছিল ৮৮টি। অথচ ২০১১-১২ মৌসুমে রিয়ালের গোল সংখ্যা ছিল ১৭৪টি এবং ২০১৬-১৭ তে গোল সংখ্যা ছিল ১৭৩টি। রোনালদো যাওয়ার পর তারা একবারই কেবল ১০০ গোলের গন্ডি অতিক্রম করেছিল। ২০১৮-১৯ মৌসুমে তাদের গোল সংখ্যা ছিল ১০৮টি।
এখন ১১জন স্ট্রাইকার থাকার পরেও রিয়ালকে চিন্তা করতে হচ্ছে কাইলিয়ান এমবাপ্পেকে দলে নেয়ার। মনে করা হচ্ছে এমবাপ্পেকে দলে নিতে পারলে করিম বেনজামার উপর থেকে চাপ অনেকটা কমবে। তখন রিয়ালের খেলায় অনেক বেশী ছন্দ ফিরবে। বেনজামা গত তিন মৌসুমে গোল করেছেন মোট ৮৭টি। রিয়ালের হয়ে এর পরই গোলদাতা হিসেবে আছে ক্যাসেমিরো এবং সার্জিও রামোসের নাম। রামোস অবশ্য এবার দলেই নেই।
রোনালদোর বিকল্প হিসেবে রিয়াল দলে নিয়েছিল ইডেন হ্যাজার্ডকে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তার মতো ব্যর্থ খেলোয়াড় হিসেবে আরও কেউ নিজেকে পরিচিত করেননি। মার্কো অ্যাসেনসিও ইনজুরির কারণে গত মৌসুমে ঠিক মতো খেলতেই পারেননি। ভিনিসিয়ুস আক্রমণে সহায়তা করতে পারছেন, কিন্তু গোল করতে পারছেন না। রড্রিগো গোয়েস সুযোগই পেয়েছেন কম। তাকেফুসা কুবো গেছেন ধারে। লুকা জোভিচ এবং মারিয়ানো ডিয়াজ করেছেন হতাশ। প্রত্যাশা মেটাতে পারেননি গ্যারেথ বেলও। অবশ্য গত মৌসুমে টটেনহ্যামে ধারে খেলতে গিয়ে কিছু গোল তিনি করেছেন। রিয়ালের ১১ স্ট্রাইকারের মধ্যে চারজন দলে ছিলেন না। এমবাপ্পেকে দলে নিতে হলে এই ১১জনের মধ্য থেকে তিন চারজনকে বিক্রি করে দিতে হবে রিয়ালকে।
এমবাপ্পে অবশ্য ভাল ফর্মেই আছেন। যদিও ফ্রান্স দলের হয়ে ইউরোতে তিনি কোন গোল করতে পারেননি। কিন্তু গত মৌসুমে প্যারিস সেন্ট জার্মেইর হয়ে গোল করেছিলেন ৪২টি। তাই তাকে দলে নিতে পারলে রিয়ালকে গোলের খড়ায় ভুগতে হবে না।