তার সপ্তমবার ব্যালন ডি অর ট্রফি প্রাপ্তি নিয়ে ফুটবলমহলে এখনও চলছে আলোচনা। কিন্তু তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না লিওনেল মেসি। ফ্রান্সের এক পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মেসি জানিয়েছেন, প্রিয় বার্সেলোনা ছেড়ে পিএসজিতে পা রাখার পরে সেখানকার সামগ্রিক পরিবেশের সঙ্গে দ্রুত নিজেকে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে চলেছেন। লিওর কথায়, ‘প্যারিসে আসার পরে অনেক কিছুই হচ্ছে, যা হয়তো ভাবনার মধ্যে ছিল না। তবে সেটাও উপভোগ করছি।’
এও শুনিয়েছেন, ‘এটা মানতেই হবে যে, কোন কোন সময় আমি সবার থেকে একটু আড়ালেও থাকতে ভালোবাসি। যেখানে আমাকে কেউ দেখবেন না এবং নিজের পরিবারের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটাতে পারব।’
সাক্ষাৎকারে উঠেছে মাঠে তার অন্যতম প্রতিপক্ষ ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর প্রসঙ্গও। এবার পর্তুগিজ তারকা ব্যালন ডি অর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না, যা নিয়েও তৈরি হয়েছিল বিতর্ক। ম্যান ইউর তারকা গণমাধ্যমে বিবৃতিও দেন। আগের মতোই মেসি জানিয়েছেন, মাঠে তাকে আরও ক্ষুরধার করে তুলতে যথেষ্ট সাহায্যই করেছেন রোনালদো। তার মন্তব্য, ‘অন্যরা কী করছে সে দিকে না তাকিয়ে নিজেকে বরাবর উন্নত করার ওপরেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। তবে ক্রিশ্চিয়ানোও আমাকে সেই ব্যাপারে সাহায্য করেছে।’
মেসি বলেছেন, ‘অনেকটা সময় আমরা দুজনেই একই লীগে খেলেছিলাম। সেই সময় রোনালদোর সঙ্গে আমার একটা প্রতিযোগিতা ছিল। সেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল উচ্চমানের, যা সম্ভবত আমাদের দুজনকেই আরও তীক্ষè হতে সাহায্য করেছে। কিন্তু কোন দিনই আমি বা ক্রিশ্চিয়ানো একে-অপরের দিকে খুব একটা দৃষ্টিপাত করিনি।
নিজের তরফে বলতে পারি, সব সময় সেরা হিসেবে থাকার একটা তাগিদ কাজ করেছে মনে মনে।’ মেসি এও জানিয়ে দিয়েছেন, কখনও সেরা হিসেবে নিজের মূল্যায়ন করার প্রয়োজন অনুভব করেননি। তার কথায়, ‘আমি কিন্তু নিজেকে ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে সেরা বলে কখনও দাবি করিনি। সত্যি বলতে, তেমন কোনও ভাবনা কাজও করে না।’
রোববার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২১
তার সপ্তমবার ব্যালন ডি অর ট্রফি প্রাপ্তি নিয়ে ফুটবলমহলে এখনও চলছে আলোচনা। কিন্তু তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না লিওনেল মেসি। ফ্রান্সের এক পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মেসি জানিয়েছেন, প্রিয় বার্সেলোনা ছেড়ে পিএসজিতে পা রাখার পরে সেখানকার সামগ্রিক পরিবেশের সঙ্গে দ্রুত নিজেকে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে চলেছেন। লিওর কথায়, ‘প্যারিসে আসার পরে অনেক কিছুই হচ্ছে, যা হয়তো ভাবনার মধ্যে ছিল না। তবে সেটাও উপভোগ করছি।’
এও শুনিয়েছেন, ‘এটা মানতেই হবে যে, কোন কোন সময় আমি সবার থেকে একটু আড়ালেও থাকতে ভালোবাসি। যেখানে আমাকে কেউ দেখবেন না এবং নিজের পরিবারের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটাতে পারব।’
সাক্ষাৎকারে উঠেছে মাঠে তার অন্যতম প্রতিপক্ষ ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর প্রসঙ্গও। এবার পর্তুগিজ তারকা ব্যালন ডি অর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না, যা নিয়েও তৈরি হয়েছিল বিতর্ক। ম্যান ইউর তারকা গণমাধ্যমে বিবৃতিও দেন। আগের মতোই মেসি জানিয়েছেন, মাঠে তাকে আরও ক্ষুরধার করে তুলতে যথেষ্ট সাহায্যই করেছেন রোনালদো। তার মন্তব্য, ‘অন্যরা কী করছে সে দিকে না তাকিয়ে নিজেকে বরাবর উন্নত করার ওপরেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। তবে ক্রিশ্চিয়ানোও আমাকে সেই ব্যাপারে সাহায্য করেছে।’
মেসি বলেছেন, ‘অনেকটা সময় আমরা দুজনেই একই লীগে খেলেছিলাম। সেই সময় রোনালদোর সঙ্গে আমার একটা প্রতিযোগিতা ছিল। সেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল উচ্চমানের, যা সম্ভবত আমাদের দুজনকেই আরও তীক্ষè হতে সাহায্য করেছে। কিন্তু কোন দিনই আমি বা ক্রিশ্চিয়ানো একে-অপরের দিকে খুব একটা দৃষ্টিপাত করিনি।
নিজের তরফে বলতে পারি, সব সময় সেরা হিসেবে থাকার একটা তাগিদ কাজ করেছে মনে মনে।’ মেসি এও জানিয়ে দিয়েছেন, কখনও সেরা হিসেবে নিজের মূল্যায়ন করার প্রয়োজন অনুভব করেননি। তার কথায়, ‘আমি কিন্তু নিজেকে ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে সেরা বলে কখনও দাবি করিনি। সত্যি বলতে, তেমন কোনও ভাবনা কাজও করে না।’