স্পেনিশ লা লিগা
বার্সেলোনা রবিবার চলতি মৌসুমে নিজেদের সবচেয়ে খারাপ ম্যাচ খেলার পরও ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ংয়ের গোলে অ্যালাভেজকে হারিয়ে দিয়েছে। এ ম্যাচে বলতে গেলে বার্সেলোনার কোন খেলোয়াড়ই তাদের সুনাম অনুযায়ী খেলতে পারেননি। কোচ জাভি হার্নান্ডেজকে টাচ লাইনের পাশে বারবার বিরক্তি প্রকাশ করতে দেখা যায়। তবে শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি জিততে পারায় স্বস্তি ফেরে শিবিরে।
ভিটোরিয়ার প্রচন্ড ঠান্ডার মধ্যে অনুষ্ঠিত ম্যাচে অ্যালাভেজ প্রতিপক্ষের ছন্দপতন ঘটাতে সক্ষম হয় শুরু থেকেই। এমনকি এক পর্যায়ে মনে হয়েছিল পয়েন্ট তালিকার ১৯ নম্বরে থাকা দলটি হয়তো বার্সেলোনার কাছ থেকে পয়েন্টও কেড়ে নেবে।
দ্বিতীয়ার্ধে বার্সেলোনা অপেক্ষাকৃত ভাল খেললেও তা তাদের স্বাভাভিক ছন্দের ছিল না। তবে তারা সুযোগ সৃষ্টির চেষ্টা অব্যাহত রাখে। অ্যালাভেজের রক্ষণভাগ দৃঢ়তার সাথেই বার্সেলোনার প্রচেষ্টাগুলো রুখে দিতে থাকে। এছাড়া তাদের গোলরক্ষক ফার্নান্ডো পাচেকো দূরন্ত খেলেছেন। কেন তাকে স্পেনের অন্যতম সেরা গোলরক্ষক বলা হয় তা তিনি এ ম্যাচে দেখিয়েছেন।
কাউন্টার অ্যাটাক থেকে গোলের সুযোগ পেয়েছিল অ্যালাভেজ। জর্দি অ্যালবার ব্যর্থতার জোসেলু চমৎকার একটি হেড নিয়েছিলেন। কিন্তু সেটি চলে যায় পোস্টের বাইরে। ৮৭ মিনিটে গোল করে এগিয়ে যায় বার্সেলোনা। জর্দি অ্যালবার উচু লব ফেরান টোরেস দেন ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ংকে। এ তরুন দারুনভাবে বল জালে পাঠান। ভিএআর দেখে রেফারি গোলের সিদ্ধান্ত দেন। যদিও একটি অ্যাঙ্গেল থেকে মনে হয়েছিল ডি ইয়ং অফসাইড পজিশনে ছিলেন।
ভাল না খেলেও পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়ায় খুশী বার্সেলোনা। এবং অপেক্ষাকৃত ভাল খেলেও ম্যাচ হারায় হতাশ অ্যালাভেজের খেলোয়াড় ও কোচ।
স্পেনিশ লা লিগা
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
বার্সেলোনা রবিবার চলতি মৌসুমে নিজেদের সবচেয়ে খারাপ ম্যাচ খেলার পরও ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ংয়ের গোলে অ্যালাভেজকে হারিয়ে দিয়েছে। এ ম্যাচে বলতে গেলে বার্সেলোনার কোন খেলোয়াড়ই তাদের সুনাম অনুযায়ী খেলতে পারেননি। কোচ জাভি হার্নান্ডেজকে টাচ লাইনের পাশে বারবার বিরক্তি প্রকাশ করতে দেখা যায়। তবে শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি জিততে পারায় স্বস্তি ফেরে শিবিরে।
ভিটোরিয়ার প্রচন্ড ঠান্ডার মধ্যে অনুষ্ঠিত ম্যাচে অ্যালাভেজ প্রতিপক্ষের ছন্দপতন ঘটাতে সক্ষম হয় শুরু থেকেই। এমনকি এক পর্যায়ে মনে হয়েছিল পয়েন্ট তালিকার ১৯ নম্বরে থাকা দলটি হয়তো বার্সেলোনার কাছ থেকে পয়েন্টও কেড়ে নেবে।
দ্বিতীয়ার্ধে বার্সেলোনা অপেক্ষাকৃত ভাল খেললেও তা তাদের স্বাভাভিক ছন্দের ছিল না। তবে তারা সুযোগ সৃষ্টির চেষ্টা অব্যাহত রাখে। অ্যালাভেজের রক্ষণভাগ দৃঢ়তার সাথেই বার্সেলোনার প্রচেষ্টাগুলো রুখে দিতে থাকে। এছাড়া তাদের গোলরক্ষক ফার্নান্ডো পাচেকো দূরন্ত খেলেছেন। কেন তাকে স্পেনের অন্যতম সেরা গোলরক্ষক বলা হয় তা তিনি এ ম্যাচে দেখিয়েছেন।
কাউন্টার অ্যাটাক থেকে গোলের সুযোগ পেয়েছিল অ্যালাভেজ। জর্দি অ্যালবার ব্যর্থতার জোসেলু চমৎকার একটি হেড নিয়েছিলেন। কিন্তু সেটি চলে যায় পোস্টের বাইরে। ৮৭ মিনিটে গোল করে এগিয়ে যায় বার্সেলোনা। জর্দি অ্যালবার উচু লব ফেরান টোরেস দেন ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ংকে। এ তরুন দারুনভাবে বল জালে পাঠান। ভিএআর দেখে রেফারি গোলের সিদ্ধান্ত দেন। যদিও একটি অ্যাঙ্গেল থেকে মনে হয়েছিল ডি ইয়ং অফসাইড পজিশনে ছিলেন।
ভাল না খেলেও পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়ায় খুশী বার্সেলোনা। এবং অপেক্ষাকৃত ভাল খেলেও ম্যাচ হারায় হতাশ অ্যালাভেজের খেলোয়াড় ও কোচ।