বিপিএলের অষ্টম আসরে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে এসে প্রথম জয়ের স্বাদ পেল মিনিস্টার ঢাকা। আজ দিনের প্রথম খেলায় ফরচুন বরিশালকে ৪ উইকেটে পরাজিত করে ঢাকা। ঢাকার জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অধিনায়ককে ভাল সঙ্গ দিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল। মাহমুদউল্লাহর ৪৭ ও রাসেলের অপরাজিত ৩১ রানের সুবাদেই ১৫ বল বাকি থাকতে ৪ উইকেটের জয় নিশ্চিত হয় ঢাকার।
আজ দিনের প্রথম খেলায় টস হেরে ব্যাট করতে নেমে মিরপুরে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে ফরচুন বরিশাল। ২৩ রানের মধ্যেই টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারের উইকেট হারিয়ে ফেলে তারা। এরপর ক্রিস গেইলের সঙ্গে ৩৭ রানের জুতি গড়ে দলের বিপদ সামাল দেবার চেষ্টা করেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
২৩ রান করে সাকিব বিদায় নিলে আবারও উইকেট হারাতে শুরু করে বরিশাল। ক্রিস উইকেটে থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। দলীয় ৯৪ রানের মাথায় ৩০ বলে ৩৬ রান করে বিদায় নেন তিনি। শেষদিকে আরেক ক্যারবীয়ান ডিজে ব্রাভোর অপরাজিত ৩৩ রানের সুবাদে নির্ধারীত ২০ ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১২৯ রানের লড়াকু পূঁজি পায় বরিশাল। ঢাকার হয়ে রাসেল ও উদানা ২টি করে উইকেট শিকার করেন।
প্রথম জয়ের জন্য ১৩০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে মহাবিপদে পড়ে যায় ঢাকা। বরিশালের শফিকুল ইসলাম ও আলজারি জোসেফের পেস তোপে শুরুতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ঢাকার টপ অর্ডার। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই অসাধারণ এক ডেলিভারিতে প্রথম দুই ম্যাচে অর্ধশতক হাঁকানো তামিম ইকবালকে বোল্ড করেন শফিকুল। পরের ওভারে জোসেফের বলে দিক-ভ্রান্ত হয়ে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দেন নাঈম শেখ।
একই ওভারে তিনে ব্যাট করতে নামা জহুরুল ইসলামকেও বোল্ড করেন জোসেফ। শফিকুল নিজের দ্বিতীয় ওভারেও পান একটি উইকেট। এবার মোহাম্মদ শাহজাদকে বোল্ড করেন এই বাঁহাতি তরুণ পেসার। ১০ রান ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে প্রথম দুই ম্যাচে জয়ের মুখ না দেখা মিনিস্টার ঢাকা।
সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ও শুভাগত হোক। পঞ্চম উইকেটে দুজন যোগ করেন ৬৯ রান। ইনিংসের ১৪তম ওভারে ডোয়াইন ব্রাভোর স্লোয়ারে ক্যাচ আউট হওয়ার আগে ২৫ বলে ২৯ রান করেন শুভাগত। তখন জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছিল ঢাকা। এরপর বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে বরিশালকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেন রাসেল। ওয়ানডে স্টাইলে ব্যাট করে ফিফটির দিকে ছুটছিলেন মাহমুদউল্লাহ, তবে স্কোর লেবেল করে সাজঘরে ফেরেন ৪৭ রানে।
তবে শেষপর্যন্ত অপরাজিত থাকেন রাসেল। তার ব্যাট থেকে আসে তিন চার ও দুই ছয়ের মারে ৩১ রানের ইনিংস। ম্যাচসেরার পুরস্কার অবশ্য পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। তিনি বল হাতেও নিয়েছিলেন ১টি উইকেট।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
বিপিএলের অষ্টম আসরে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে এসে প্রথম জয়ের স্বাদ পেল মিনিস্টার ঢাকা। আজ দিনের প্রথম খেলায় ফরচুন বরিশালকে ৪ উইকেটে পরাজিত করে ঢাকা। ঢাকার জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অধিনায়ককে ভাল সঙ্গ দিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল। মাহমুদউল্লাহর ৪৭ ও রাসেলের অপরাজিত ৩১ রানের সুবাদেই ১৫ বল বাকি থাকতে ৪ উইকেটের জয় নিশ্চিত হয় ঢাকার।
আজ দিনের প্রথম খেলায় টস হেরে ব্যাট করতে নেমে মিরপুরে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে ফরচুন বরিশাল। ২৩ রানের মধ্যেই টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারের উইকেট হারিয়ে ফেলে তারা। এরপর ক্রিস গেইলের সঙ্গে ৩৭ রানের জুতি গড়ে দলের বিপদ সামাল দেবার চেষ্টা করেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
২৩ রান করে সাকিব বিদায় নিলে আবারও উইকেট হারাতে শুরু করে বরিশাল। ক্রিস উইকেটে থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। দলীয় ৯৪ রানের মাথায় ৩০ বলে ৩৬ রান করে বিদায় নেন তিনি। শেষদিকে আরেক ক্যারবীয়ান ডিজে ব্রাভোর অপরাজিত ৩৩ রানের সুবাদে নির্ধারীত ২০ ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১২৯ রানের লড়াকু পূঁজি পায় বরিশাল। ঢাকার হয়ে রাসেল ও উদানা ২টি করে উইকেট শিকার করেন।
প্রথম জয়ের জন্য ১৩০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে মহাবিপদে পড়ে যায় ঢাকা। বরিশালের শফিকুল ইসলাম ও আলজারি জোসেফের পেস তোপে শুরুতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ঢাকার টপ অর্ডার। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই অসাধারণ এক ডেলিভারিতে প্রথম দুই ম্যাচে অর্ধশতক হাঁকানো তামিম ইকবালকে বোল্ড করেন শফিকুল। পরের ওভারে জোসেফের বলে দিক-ভ্রান্ত হয়ে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দেন নাঈম শেখ।
একই ওভারে তিনে ব্যাট করতে নামা জহুরুল ইসলামকেও বোল্ড করেন জোসেফ। শফিকুল নিজের দ্বিতীয় ওভারেও পান একটি উইকেট। এবার মোহাম্মদ শাহজাদকে বোল্ড করেন এই বাঁহাতি তরুণ পেসার। ১০ রান ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে প্রথম দুই ম্যাচে জয়ের মুখ না দেখা মিনিস্টার ঢাকা।
সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ও শুভাগত হোক। পঞ্চম উইকেটে দুজন যোগ করেন ৬৯ রান। ইনিংসের ১৪তম ওভারে ডোয়াইন ব্রাভোর স্লোয়ারে ক্যাচ আউট হওয়ার আগে ২৫ বলে ২৯ রান করেন শুভাগত। তখন জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছিল ঢাকা। এরপর বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে বরিশালকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেন রাসেল। ওয়ানডে স্টাইলে ব্যাট করে ফিফটির দিকে ছুটছিলেন মাহমুদউল্লাহ, তবে স্কোর লেবেল করে সাজঘরে ফেরেন ৪৭ রানে।
তবে শেষপর্যন্ত অপরাজিত থাকেন রাসেল। তার ব্যাট থেকে আসে তিন চার ও দুই ছয়ের মারে ৩১ রানের ইনিংস। ম্যাচসেরার পুরস্কার অবশ্য পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। তিনি বল হাতেও নিয়েছিলেন ১টি উইকেট।