প্রথম দুই ম্যাচ হারের পর টানা চার ম্যাচ জিতে ফাইনালে ওঠা পাকিস্তানকে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসের ঢেউয়ে চড়তে হবে বলে মস্তব্য করেছেন, দলটির অধিনায়ক বাবর আজম। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আসরের ফাইনালে শক্তিশালী ইংল্যান্ডের মোকাবিলা করবে উপমহাদেশের দল পাকিস্তান। টুর্নামেন্টের শুরুতে ভারত এবং জিম্বাবুয়ের কাছে শেষ বলে ম্যাচ হারে পাকিস্তান। কিন্তু দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে পরের চার ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ ফাইনালে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ হিসেবে মাঠে নামবে পাকিস্তান।
রোববার ফাইনালের ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে বাবর বলেন, ‘আমরা প্রথম দু’টি ম্যাচ হেরেছি, তবে খুব ভালো পারফরমেন্স করে শেষ চারটি ম্যাচে ফিরে এসেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নার্ভাসের চেয়েও বেশি উত্তেজিত। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, চাপ আছে। এটিকে শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস ও বিশ্বাসের সঙ্গে সামলানো যায় এবং ভালো ফলা করার জন্য এটা করা খুব প্রয়োজন।’
জস বাটলারের ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আন্ডারডগ হলেও দলের পেস আক্রমণ বিশেষ করে পাওয়ার প্লে’র ছয় ওভারের ওপড় নির্ভর করে চালকের আসনে থাকতে চান বাবর।
বাবর বলেন, ‘ইংল্যান্ড একটি শক্তিশালী দল। ফাইনালে উঠতে ভারতের বিপক্ষে ইংলিশদের ১০ উইকেটের জয় সেটাই প্রমাণ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের কৌশল হল, নিজেদের পরিকল্পনায় আস্থা রাখা এবং ফাইনালে জয়ের জন্য দলের শক্তি পেস আক্রমণকে ব্যবহার করা। পাওয়ার প্লেতে বেশি ব্যবহার করে সম্ভভ যত বেশি উইকেট নেয়া ম্যাচের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে।’
ইনজুরি থেকে পুরোপুরি সুস্থ না হবার পরও দলে স্থান পাওয়া শাহিন শাহ আফ্রিদি সামনে থেকে পাকিস্তানের বোলিং বিভাগকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ব্যাটিংয়ে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাবর ও মোহাম্মদ রিজওয়ান।
গতকাল পাকিস্তান দলের সঙ্গে দেখা করেন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান রমিজ রাজা। ১৯৯২ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী পাকিস্তান দলের সদস্য ছিলেন তিনি। ঐ আসরে ইংল্যান্ডকে কিভাবে হারিয়েছিলে পাকিস্তান, সে বিষয়ে দলের সঙ্গে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন রমিজ।
বাবর বলেন, ‘চেয়ারম্যান এসে যখন বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন তখন আমাদের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাদের শান্ত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন এবং যা ভালো হয় সেদিকে ফোকাস করতে বলেছেন।’
ভারতের বিপক্ষে পরাজিত হওয়া পাকিস্তানের প্রথম ম্যাচে মেলবোর্নে ৯০ হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত ছিলো। অস্ট্রেলিয়ায় সব মাঠেই ভক্তদের সমর্থন পেয়েছে তারা।
বাবর বলেন, ‘ভক্তরা আমাদের আত্মবিশ্বাস যোগায় এবং যে কোন মাঠেই তারা পাকিস্তান দলকে পূর্ণ সমর্থন করে, এটা দেখতে ভালো লাগে।’
শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
প্রথম দুই ম্যাচ হারের পর টানা চার ম্যাচ জিতে ফাইনালে ওঠা পাকিস্তানকে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসের ঢেউয়ে চড়তে হবে বলে মস্তব্য করেছেন, দলটির অধিনায়ক বাবর আজম। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আসরের ফাইনালে শক্তিশালী ইংল্যান্ডের মোকাবিলা করবে উপমহাদেশের দল পাকিস্তান। টুর্নামেন্টের শুরুতে ভারত এবং জিম্বাবুয়ের কাছে শেষ বলে ম্যাচ হারে পাকিস্তান। কিন্তু দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে পরের চার ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ ফাইনালে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ হিসেবে মাঠে নামবে পাকিস্তান।
রোববার ফাইনালের ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে বাবর বলেন, ‘আমরা প্রথম দু’টি ম্যাচ হেরেছি, তবে খুব ভালো পারফরমেন্স করে শেষ চারটি ম্যাচে ফিরে এসেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নার্ভাসের চেয়েও বেশি উত্তেজিত। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, চাপ আছে। এটিকে শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস ও বিশ্বাসের সঙ্গে সামলানো যায় এবং ভালো ফলা করার জন্য এটা করা খুব প্রয়োজন।’
জস বাটলারের ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আন্ডারডগ হলেও দলের পেস আক্রমণ বিশেষ করে পাওয়ার প্লে’র ছয় ওভারের ওপড় নির্ভর করে চালকের আসনে থাকতে চান বাবর।
বাবর বলেন, ‘ইংল্যান্ড একটি শক্তিশালী দল। ফাইনালে উঠতে ভারতের বিপক্ষে ইংলিশদের ১০ উইকেটের জয় সেটাই প্রমাণ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের কৌশল হল, নিজেদের পরিকল্পনায় আস্থা রাখা এবং ফাইনালে জয়ের জন্য দলের শক্তি পেস আক্রমণকে ব্যবহার করা। পাওয়ার প্লেতে বেশি ব্যবহার করে সম্ভভ যত বেশি উইকেট নেয়া ম্যাচের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে।’
ইনজুরি থেকে পুরোপুরি সুস্থ না হবার পরও দলে স্থান পাওয়া শাহিন শাহ আফ্রিদি সামনে থেকে পাকিস্তানের বোলিং বিভাগকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ব্যাটিংয়ে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাবর ও মোহাম্মদ রিজওয়ান।
গতকাল পাকিস্তান দলের সঙ্গে দেখা করেন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান রমিজ রাজা। ১৯৯২ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী পাকিস্তান দলের সদস্য ছিলেন তিনি। ঐ আসরে ইংল্যান্ডকে কিভাবে হারিয়েছিলে পাকিস্তান, সে বিষয়ে দলের সঙ্গে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন রমিজ।
বাবর বলেন, ‘চেয়ারম্যান এসে যখন বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন তখন আমাদের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাদের শান্ত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন এবং যা ভালো হয় সেদিকে ফোকাস করতে বলেছেন।’
ভারতের বিপক্ষে পরাজিত হওয়া পাকিস্তানের প্রথম ম্যাচে মেলবোর্নে ৯০ হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত ছিলো। অস্ট্রেলিয়ায় সব মাঠেই ভক্তদের সমর্থন পেয়েছে তারা।
বাবর বলেন, ‘ভক্তরা আমাদের আত্মবিশ্বাস যোগায় এবং যে কোন মাঠেই তারা পাকিস্তান দলকে পূর্ণ সমর্থন করে, এটা দেখতে ভালো লাগে।’