ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ
ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের বড় দুই দল চেলসি এবং লিভারপুলের খেলা গোলশূন্য ড্র হয়েছে। শনিবার লিভারপুলের মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচে কোন দলই গোল করতে পারেনি। ফলে পয়েন্ট তালিকায়ও কোন পরিবর্তন আসেনি। ১৯ ম্যাচ শেষে লিভারপুল অষ্টম এবং চেলসি ১০ম স্থানে রয়েছে। দল দুটি ইতোমধ্যেই শিরোপার লড়াই থেকে ছিটকে গেছে। এখন তাদের লক্ষ্য মৌসুমের বাকি ম্যাচগুলোতে ভাল করে শীর্ষ চার-এ জায়গা করে নেয়া। কিন্তু সেটাও তাদের জন্য বেশ কঠিন হবে।
মৌসুমের মাঝামাঝি এসেও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হওয়া দ্ইু দল চেলসি এবং লিভারপুল মুখোমুখি হয়। লিভারপুলের মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচে চেলসির শুরুটা ছিল দারুন। তিন মিনিটের মধ্যে তারা লিভারপুলের জালে বলও পাঠিয়েছিল। কিন্তু গোল করার ঠিক আগ মুহূর্তে কাই হাভার্টজ অফসাইডে থাকায় গোলটি ভিএআর দেখে রেফারি বাতিল করেন। এর পরেও চেলসির দাপট বজায় ছিল আধঘন্টা পর্যন্ত। ৩২ মিনিটের সময় গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকারের দৃঢ়তায় আবার রক্ষা পায় লিভারপুল। হামি জিয়াসের ফ্রি কিকে হেড করেছিলেন বাডিয়াশিল। সেটিতে হাত লাগিয়ে বাচিয়ে দেন বেকার। প্রথমার্ধের বাকি সময়ে কোন দলই গোলের পরিস্কার সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি। কোডি গ্যাকপো একটি হাফ চান্স পেয়েছিলেন, কিন্তু তার শট পোস্টের অনেক উপর দিয়ে চলে যায়। ফলে প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্য ভাবে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে অবশ্য লিভারপুলের কিছুটা প্রাধান্য দেখা যায়। এর মধ্যে তারা ৪৮ মিনিটের মাথায় একটি গোলের সুযোগও সৃষ্টি করে। কিন্তু গ্যাকপোর শট বাচিয়ে দেন থিয়াগো সিলভা। এ ঘটনায় গোল না পেলেও প্রতিপক্ষের উপর চাপ বাড়ানোর আত্মবিশ্বাস পায় লিভারপুল। ডান দিক দিয়ে মোহামেদ সালাহ এবং জেমস মিলনারের দারুন সমন্বয় চেলসির জন্য বিপদের কারণ হয়ে দেখা যায়। অবশ্য চেলসির রক্ষণভাগ বেশ ভালভাবেই আক্রমনগুলো সামাল দেয়। লিভারপুল অবশ্য এ চাপ খুব বেশীক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি। চেলসিও আক্রমনে ওঠা শুরু করে। চেলসি আক্রমনে উঠলেই লিভারপুলের জন্য বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরী হচিছল। আক্রমন পাল্টা আক্রমনে এ সময় খেলা বেশ জমে উঠে। ৬৮ মিনিটে গ্যাকপোর শট সরাসরি গোলরক্ষকের হাতে চলে গেলে গোল পায়নি লিভারপুল। বাকি সময়েও উভয় দল সমানতালে খেলে। কিন্তু কোন দলই গোল করতে পারেনি। ফলে ম্যাচটি শেষ হয় গোলশূন্যভাবে।
ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ
শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩
ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের বড় দুই দল চেলসি এবং লিভারপুলের খেলা গোলশূন্য ড্র হয়েছে। শনিবার লিভারপুলের মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচে কোন দলই গোল করতে পারেনি। ফলে পয়েন্ট তালিকায়ও কোন পরিবর্তন আসেনি। ১৯ ম্যাচ শেষে লিভারপুল অষ্টম এবং চেলসি ১০ম স্থানে রয়েছে। দল দুটি ইতোমধ্যেই শিরোপার লড়াই থেকে ছিটকে গেছে। এখন তাদের লক্ষ্য মৌসুমের বাকি ম্যাচগুলোতে ভাল করে শীর্ষ চার-এ জায়গা করে নেয়া। কিন্তু সেটাও তাদের জন্য বেশ কঠিন হবে।
মৌসুমের মাঝামাঝি এসেও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হওয়া দ্ইু দল চেলসি এবং লিভারপুল মুখোমুখি হয়। লিভারপুলের মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচে চেলসির শুরুটা ছিল দারুন। তিন মিনিটের মধ্যে তারা লিভারপুলের জালে বলও পাঠিয়েছিল। কিন্তু গোল করার ঠিক আগ মুহূর্তে কাই হাভার্টজ অফসাইডে থাকায় গোলটি ভিএআর দেখে রেফারি বাতিল করেন। এর পরেও চেলসির দাপট বজায় ছিল আধঘন্টা পর্যন্ত। ৩২ মিনিটের সময় গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকারের দৃঢ়তায় আবার রক্ষা পায় লিভারপুল। হামি জিয়াসের ফ্রি কিকে হেড করেছিলেন বাডিয়াশিল। সেটিতে হাত লাগিয়ে বাচিয়ে দেন বেকার। প্রথমার্ধের বাকি সময়ে কোন দলই গোলের পরিস্কার সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি। কোডি গ্যাকপো একটি হাফ চান্স পেয়েছিলেন, কিন্তু তার শট পোস্টের অনেক উপর দিয়ে চলে যায়। ফলে প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্য ভাবে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে অবশ্য লিভারপুলের কিছুটা প্রাধান্য দেখা যায়। এর মধ্যে তারা ৪৮ মিনিটের মাথায় একটি গোলের সুযোগও সৃষ্টি করে। কিন্তু গ্যাকপোর শট বাচিয়ে দেন থিয়াগো সিলভা। এ ঘটনায় গোল না পেলেও প্রতিপক্ষের উপর চাপ বাড়ানোর আত্মবিশ্বাস পায় লিভারপুল। ডান দিক দিয়ে মোহামেদ সালাহ এবং জেমস মিলনারের দারুন সমন্বয় চেলসির জন্য বিপদের কারণ হয়ে দেখা যায়। অবশ্য চেলসির রক্ষণভাগ বেশ ভালভাবেই আক্রমনগুলো সামাল দেয়। লিভারপুল অবশ্য এ চাপ খুব বেশীক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি। চেলসিও আক্রমনে ওঠা শুরু করে। চেলসি আক্রমনে উঠলেই লিভারপুলের জন্য বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরী হচিছল। আক্রমন পাল্টা আক্রমনে এ সময় খেলা বেশ জমে উঠে। ৬৮ মিনিটে গ্যাকপোর শট সরাসরি গোলরক্ষকের হাতে চলে গেলে গোল পায়নি লিভারপুল। বাকি সময়েও উভয় দল সমানতালে খেলে। কিন্তু কোন দলই গোল করতে পারেনি। ফলে ম্যাচটি শেষ হয় গোলশূন্যভাবে।