কোপা দেল রে
রিয়াল মাদ্রিদ শহরের অপর ক্লাব অ্যাটলেটিকোকে অতিরিক্ত সময়ে ৩-১ গোলে পরাজিত করে কোপা দেল রে’র সেমিফাইনালে উঠেছে। হাইভোল্টেজ এ ম্যাচে রিয়ালের জয়ের নায়ক ছিলেন করিম বেনজেমা। কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচটি নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে শেষ হওয়ার অতিরিক্ত সময়ে নিস্পত্তি হয়। অতিরিক্ত সময়ে বেনজেমা এবং ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের গোলে জয় নিশ্চিত কার্লো অ্যানচেলোত্তির দল। যদিও ম্যাচের প্রথমার্ধে তারা গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধের শেষ দিক রড্রিগোর গোলে লাইফলাইন পায় রিয়াল। অবশ্য ম্যাচের শেষ দিকে অ্যাটলেটিকোর স্টেফান সেভিচ লাল কার্ড দেখেন। এ ঘটনার পরই রিয়াল দুটি গোল করে।
রিয়ালের সাবেক খেলোয়াড় আলভারো মোরাতার গোলে ম্যাচের ১৯ মিনিটেই এগিয়ে যায় অ্যাটলেটিকো। এর ফলে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে উপস্থিত ৬০০ অ্যাটলেটিকো সমর্থক বুনো উল্লাসে মেতে ওঠে। রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচের নির্ধারিত সময়ে তাদের মান অনুযায়ী খেলতে না পারলেও ৭৯ মিনিটে রড্রিগো নিজের কারিশমা দেখিয়ে ঠিকই সমতাসূচক গোলটি করেন। তিনি অ্যাটলেটিকোর রক্ষণভাগের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে গোলটি আদায় করে নেন।
অতিরিক্ত সময়ের নয় মিনিটের সময়ে লাল কার্ড দেখেন স্টেফান সেভিচ। এর পর পরই একজন বেশী নিয়ে খেলার সুবিধা কাজে লাগিয়ে বেনজেমা গোল করে রিয়ালকে এগিয়ে দেন। ভিনিসিয়ুসের গোল অ্যাটলেটিকোর ম্যাচে ফেরার আশা শেষ করে দেয়।
রিয়ালের সমর্থকরা আশা করেছিলেন এ ম্যাচে তাদের দল দারুন খেলবে। যদিও শুরুর দিকে তারা প্রত্যাশা মেটাতে পারেনি। তবে ধীরে ধীরে ঠিকই নিজেদের গুছিয়ে নিয়ে ম্যাচ জিতেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে রিয়াল খুব একটা ভাল খেলতে পারছে না। এ ম্যাচেও সে ধারাই বজায় ছিল। তারা জিতলেও ছন্দময় ফুটবল উপহার দিতে পারেনি। বিশেষ করে প্রথমার্ধে রিয়ালের খেলায় ছিল সমন্বয়ের অভাব। সময় গড়ানোর সাথে সাথে তারা নিজেদের ছন্দ ফিরে পায়। তাছাড়া তাদের রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের মধ্যেও আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। খুব দ্রুত এ অবস্থার উন্নতি ঘটাতে না পারলে এ মৌসুমে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে।
কোপা দেল রে
শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩
রিয়াল মাদ্রিদ শহরের অপর ক্লাব অ্যাটলেটিকোকে অতিরিক্ত সময়ে ৩-১ গোলে পরাজিত করে কোপা দেল রে’র সেমিফাইনালে উঠেছে। হাইভোল্টেজ এ ম্যাচে রিয়ালের জয়ের নায়ক ছিলেন করিম বেনজেমা। কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচটি নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে শেষ হওয়ার অতিরিক্ত সময়ে নিস্পত্তি হয়। অতিরিক্ত সময়ে বেনজেমা এবং ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের গোলে জয় নিশ্চিত কার্লো অ্যানচেলোত্তির দল। যদিও ম্যাচের প্রথমার্ধে তারা গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধের শেষ দিক রড্রিগোর গোলে লাইফলাইন পায় রিয়াল। অবশ্য ম্যাচের শেষ দিকে অ্যাটলেটিকোর স্টেফান সেভিচ লাল কার্ড দেখেন। এ ঘটনার পরই রিয়াল দুটি গোল করে।
রিয়ালের সাবেক খেলোয়াড় আলভারো মোরাতার গোলে ম্যাচের ১৯ মিনিটেই এগিয়ে যায় অ্যাটলেটিকো। এর ফলে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে উপস্থিত ৬০০ অ্যাটলেটিকো সমর্থক বুনো উল্লাসে মেতে ওঠে। রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচের নির্ধারিত সময়ে তাদের মান অনুযায়ী খেলতে না পারলেও ৭৯ মিনিটে রড্রিগো নিজের কারিশমা দেখিয়ে ঠিকই সমতাসূচক গোলটি করেন। তিনি অ্যাটলেটিকোর রক্ষণভাগের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে গোলটি আদায় করে নেন।
অতিরিক্ত সময়ের নয় মিনিটের সময়ে লাল কার্ড দেখেন স্টেফান সেভিচ। এর পর পরই একজন বেশী নিয়ে খেলার সুবিধা কাজে লাগিয়ে বেনজেমা গোল করে রিয়ালকে এগিয়ে দেন। ভিনিসিয়ুসের গোল অ্যাটলেটিকোর ম্যাচে ফেরার আশা শেষ করে দেয়।
রিয়ালের সমর্থকরা আশা করেছিলেন এ ম্যাচে তাদের দল দারুন খেলবে। যদিও শুরুর দিকে তারা প্রত্যাশা মেটাতে পারেনি। তবে ধীরে ধীরে ঠিকই নিজেদের গুছিয়ে নিয়ে ম্যাচ জিতেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে রিয়াল খুব একটা ভাল খেলতে পারছে না। এ ম্যাচেও সে ধারাই বজায় ছিল। তারা জিতলেও ছন্দময় ফুটবল উপহার দিতে পারেনি। বিশেষ করে প্রথমার্ধে রিয়ালের খেলায় ছিল সমন্বয়ের অভাব। সময় গড়ানোর সাথে সাথে তারা নিজেদের ছন্দ ফিরে পায়। তাছাড়া তাদের রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের মধ্যেও আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। খুব দ্রুত এ অবস্থার উন্নতি ঘটাতে না পারলে এ মৌসুমে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে।