স্পেনিশ লা লিগা
বার্সেলোনা শনিবার জিরোনার বিপক্ষে প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে না পারলেও পেড্রির করা একমাত্র গোলে ম্যাচ জিতে লা লিগার পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থান অক্ষুণœ রাখতে সক্ষম হয়েছে। ওসমানে ডেম্বেলের বদলি হিসেবে মাঠে নামা পেড্রি দ্বিতীয়ার্ধে জয়সূচক গোলটি করেন।
ইনজুরির কারণে এ ম্যাচে ছিলেন না দলের মূল স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানদভস্কি। তার সাথে যোগ হয় ডেম্বেলের ইনজুরি। প্রথমার্ধেই ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন এ ফরাসী খেলোয়াড়। যিনি গত কয়েক ম্যাচে দারুন খেলে বার্সেলোনার জয়ে বিশেষ ভুমিকা পালন করছিলেন। এ ম্যাচে বার্সেলোনার মাঝ মাঠে প্রাধান্য থাকলেও কোন সৃষ্টিশীলতা ছিল না। যে কারণে গতানুগতিক আক্রমনগুলো বেশ ভালভাবেই রুখে দিচ্ছিল জিরোনার রক্ষণভাগ। বল দখলের দিক থেকে প্রথমার্ধে অনকেটাই এগিয়েছিল বার্সেলোনা। কিন্তু এ অর্ধে গোলের সুযোগ সেভাবে তারা সুষ্টি করতে পারেনি।
বার্সেলোনা অনেক চেষ্টার পর জিরোনার জালে বল পাঠাতে সক্ষম হয় ৬১তম মিনিটে। বিরতির পর বদলি হিসেবে মাঠে নামা জর্দি অ্যালবার নিচু ক্রস জিরোনার গোলরক্ষক পাওলো গাজাইনগা ঠিকমতো নিয়ন্ত্রনে নিতে ব্যর্থ হলে সেটিকে ত্বরিৎ জালে পাঠিয়ে দেন পেড্রি। নতুন বছরে প্রেডির এটি ছিল তৃতীয় গোল।
গোল খাওয়ার পর সেটি পরিশোধের জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা চালাতে থাকে জিরোনা। কিন্তু জাভি হার্নান্দেজের দল বেশ ভালভাবেই জিরোনার আক্রমনগুলো প্রতিহত করে দিয়ে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে। জিরোনার বড় সমস্যা ছিল বারবার আক্রমনভাগের খেলোয়াড়দের অফসাইডের ফাদে পড়া।
এ ম্যাচ জিতে রিয়াল মাদ্রিদের চেয়ে ছয় পয়েন্টে এগিয়ে গেল বার্সেলোনা। অবশ্য রিয়াল মাদ্রিদ একটি ম্যাচ কম খেলেছে। তারা রবিবার খেলবে রিয়াল সোসিয়েদাদের সাথে। এ ম্যাচে জিততে পারলে ব্যবধান কমে তিন হবে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে রিয়াল মাদ্রিদও খুব একটা ছন্দময় ফুটবল খেলতে পারছে না। তাদের রক্ষণভাগের মধ্যে আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে। যে কারণে প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই গোল খেতে হচ্ছে তাদের।
স্পেনিশ লা লিগা
রোববার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩
বার্সেলোনা শনিবার জিরোনার বিপক্ষে প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে না পারলেও পেড্রির করা একমাত্র গোলে ম্যাচ জিতে লা লিগার পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থান অক্ষুণœ রাখতে সক্ষম হয়েছে। ওসমানে ডেম্বেলের বদলি হিসেবে মাঠে নামা পেড্রি দ্বিতীয়ার্ধে জয়সূচক গোলটি করেন।
ইনজুরির কারণে এ ম্যাচে ছিলেন না দলের মূল স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানদভস্কি। তার সাথে যোগ হয় ডেম্বেলের ইনজুরি। প্রথমার্ধেই ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন এ ফরাসী খেলোয়াড়। যিনি গত কয়েক ম্যাচে দারুন খেলে বার্সেলোনার জয়ে বিশেষ ভুমিকা পালন করছিলেন। এ ম্যাচে বার্সেলোনার মাঝ মাঠে প্রাধান্য থাকলেও কোন সৃষ্টিশীলতা ছিল না। যে কারণে গতানুগতিক আক্রমনগুলো বেশ ভালভাবেই রুখে দিচ্ছিল জিরোনার রক্ষণভাগ। বল দখলের দিক থেকে প্রথমার্ধে অনকেটাই এগিয়েছিল বার্সেলোনা। কিন্তু এ অর্ধে গোলের সুযোগ সেভাবে তারা সুষ্টি করতে পারেনি।
বার্সেলোনা অনেক চেষ্টার পর জিরোনার জালে বল পাঠাতে সক্ষম হয় ৬১তম মিনিটে। বিরতির পর বদলি হিসেবে মাঠে নামা জর্দি অ্যালবার নিচু ক্রস জিরোনার গোলরক্ষক পাওলো গাজাইনগা ঠিকমতো নিয়ন্ত্রনে নিতে ব্যর্থ হলে সেটিকে ত্বরিৎ জালে পাঠিয়ে দেন পেড্রি। নতুন বছরে প্রেডির এটি ছিল তৃতীয় গোল।
গোল খাওয়ার পর সেটি পরিশোধের জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা চালাতে থাকে জিরোনা। কিন্তু জাভি হার্নান্দেজের দল বেশ ভালভাবেই জিরোনার আক্রমনগুলো প্রতিহত করে দিয়ে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে। জিরোনার বড় সমস্যা ছিল বারবার আক্রমনভাগের খেলোয়াড়দের অফসাইডের ফাদে পড়া।
এ ম্যাচ জিতে রিয়াল মাদ্রিদের চেয়ে ছয় পয়েন্টে এগিয়ে গেল বার্সেলোনা। অবশ্য রিয়াল মাদ্রিদ একটি ম্যাচ কম খেলেছে। তারা রবিবার খেলবে রিয়াল সোসিয়েদাদের সাথে। এ ম্যাচে জিততে পারলে ব্যবধান কমে তিন হবে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে রিয়াল মাদ্রিদও খুব একটা ছন্দময় ফুটবল খেলতে পারছে না। তাদের রক্ষণভাগের মধ্যে আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে। যে কারণে প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই গোল খেতে হচ্ছে তাদের।