লিওনেল মেসি স্বীকার করেছেন যে, বিশ্বকাপ ফুটবেলর কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসের সাথে খেলার সময় এবং পরে যা কিছু ঘটেছে তার জন্য তিনি দু:খিত। আর্জেন্টিনা সে ম্যাচে টাইব্রেকারে পরাজিত করে নেদারল্যান্ডসকে। দুই দলের খেলোয়াড়রা জড়িয়ে পড়েন হাতাহাতিতে। এমনকি মেসি তর্কে লিপ্ত হন ডাচ কোচ লুইস ফন গালের সাথে। খেলা শেষেও মেসি উত্তেজিত ছিলেন। তিনি নেদারল্যান্ডসের স্ট্রাইকার ভাউট ভেঘর্স্টকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘সামনে থেকে সরে যাও ইডিয়ট’।
বিশ্বকাপের এতদিন পর প্যারিস সেন্ট জার্মেই তারকা স্বীকার করেছেন বর্তমান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলোয়াড়ের সাথে তিনি যা করেছেন তা মোটেও ঠিক করেননি। তিনি বলেন, ‘আমি আসলে কোন চিন্তাভাবনা ছাড়াই কথাগুলো বলে ফেলেছি। এটা উত্তেজনার বশে চলে এসেছে।’ একটি রেডিওর সাথে দেয়া সাক্ষাতকারে মেসি আরো বলেন, ‘ম্যাচের সময়ে কী কী বলা হয়েছে তা আমার সব মনে নেই। ফন গাল কী বলেছেন আমি জানতাম না। আমার কয়েকজন সহ খেলোয়াড় আমাকে বলে দেখেছো সে কী বলে? যা হয়ে গেছে তা হয়ে গেছে। আমি যা করেছি তা ঠিক করিনি। তখন ছিল টেনশন, সবাই ছিল নার্ভাস। তাই সব কিছু দ্রুত হয়ে গেছে। কোন কিছুর উপরই নিয়ন্ত্রন ছিল না। একটার প্রতিক্রিয়া হিসেবে আরেকটি ঘটেছে। কোন কিছুই পরিকল্পিত ছিল না। আমার এমন একটি ছবি থাকবে তা আমি কোন দিনই চাইনি। কিন্তু তা ঘটে গেছে।’
মেসি স্বীকার করেছেন, এখন পর্যন্ত তিনি বিশ্বকাপের রিপ্লে দেখেননি। তবে হাইলাইটস দেখেছেন এবং সবাইকে নিয়ে আনন্দ করার মুহূর্তটুকুর ভিডিও দেখেছেন। মেসি জানান, তার খুব আশা ছিল দিয়েগো ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনাকে বিশ^কাপ জিততে দেখবেন। কিন্তু তিনি তা দেখে যেতে পারেননি। ম্যারাডোনা এবং অনেক শুভাকাঙ্খীই তাকে উজ্জীবিত করেছেন ভাল খেলতে।
বিশ্বকাপ ট্রফি হস্তান্তরের আগেই সেটিতে চুমু খাওয়া সম্পর্কে মেসি বলেন, ‘আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারিনি। আমার কাছে মনে হয়েছে ট্রফিটি আমাকে বলছে, আমি এখানে, আসো এবং আমাকে নিয়ে যাও। এখন তুমি আমাকে স্পর্শ করতে পারো। আমি দেখলাম সেটি চকচক করছে। আমি অসাধারণ সুন্দর একটি স্টেডিয়ামে দাড়িয়ে আছি। আমি অন্য কিছুই ভাবিনি। পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় আমি চুমু খেয়েছি।’
মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩
লিওনেল মেসি স্বীকার করেছেন যে, বিশ্বকাপ ফুটবেলর কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসের সাথে খেলার সময় এবং পরে যা কিছু ঘটেছে তার জন্য তিনি দু:খিত। আর্জেন্টিনা সে ম্যাচে টাইব্রেকারে পরাজিত করে নেদারল্যান্ডসকে। দুই দলের খেলোয়াড়রা জড়িয়ে পড়েন হাতাহাতিতে। এমনকি মেসি তর্কে লিপ্ত হন ডাচ কোচ লুইস ফন গালের সাথে। খেলা শেষেও মেসি উত্তেজিত ছিলেন। তিনি নেদারল্যান্ডসের স্ট্রাইকার ভাউট ভেঘর্স্টকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘সামনে থেকে সরে যাও ইডিয়ট’।
বিশ্বকাপের এতদিন পর প্যারিস সেন্ট জার্মেই তারকা স্বীকার করেছেন বর্তমান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলোয়াড়ের সাথে তিনি যা করেছেন তা মোটেও ঠিক করেননি। তিনি বলেন, ‘আমি আসলে কোন চিন্তাভাবনা ছাড়াই কথাগুলো বলে ফেলেছি। এটা উত্তেজনার বশে চলে এসেছে।’ একটি রেডিওর সাথে দেয়া সাক্ষাতকারে মেসি আরো বলেন, ‘ম্যাচের সময়ে কী কী বলা হয়েছে তা আমার সব মনে নেই। ফন গাল কী বলেছেন আমি জানতাম না। আমার কয়েকজন সহ খেলোয়াড় আমাকে বলে দেখেছো সে কী বলে? যা হয়ে গেছে তা হয়ে গেছে। আমি যা করেছি তা ঠিক করিনি। তখন ছিল টেনশন, সবাই ছিল নার্ভাস। তাই সব কিছু দ্রুত হয়ে গেছে। কোন কিছুর উপরই নিয়ন্ত্রন ছিল না। একটার প্রতিক্রিয়া হিসেবে আরেকটি ঘটেছে। কোন কিছুই পরিকল্পিত ছিল না। আমার এমন একটি ছবি থাকবে তা আমি কোন দিনই চাইনি। কিন্তু তা ঘটে গেছে।’
মেসি স্বীকার করেছেন, এখন পর্যন্ত তিনি বিশ্বকাপের রিপ্লে দেখেননি। তবে হাইলাইটস দেখেছেন এবং সবাইকে নিয়ে আনন্দ করার মুহূর্তটুকুর ভিডিও দেখেছেন। মেসি জানান, তার খুব আশা ছিল দিয়েগো ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনাকে বিশ^কাপ জিততে দেখবেন। কিন্তু তিনি তা দেখে যেতে পারেননি। ম্যারাডোনা এবং অনেক শুভাকাঙ্খীই তাকে উজ্জীবিত করেছেন ভাল খেলতে।
বিশ্বকাপ ট্রফি হস্তান্তরের আগেই সেটিতে চুমু খাওয়া সম্পর্কে মেসি বলেন, ‘আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারিনি। আমার কাছে মনে হয়েছে ট্রফিটি আমাকে বলছে, আমি এখানে, আসো এবং আমাকে নিয়ে যাও। এখন তুমি আমাকে স্পর্শ করতে পারো। আমি দেখলাম সেটি চকচক করছে। আমি অসাধারণ সুন্দর একটি স্টেডিয়ামে দাড়িয়ে আছি। আমি অন্য কিছুই ভাবিনি। পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় আমি চুমু খেয়েছি।’