স্পেনিশ লা লিগা
জয়সূচক গোলের পর বার্সেলোনার ডাগআউট
স্পেনিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা রবিবার বদলি খেলোয়াড় ফ্রাঙ্ক কিসের ইনজুরি টাইমের গোলে রিয়াল মাদ্রিদকে পরাজিত করে লা লিগার শিরোপা জয় বলতে গেলে প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে। প্রথম ডিফেন্সের ভুলে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়লেও শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলে জয়ী হয় বার্সেলোনা। এ জয়ের ফলে তারা দ্বিতীয় স্থানীয় দল রিয়ালের চেয়ে ১২ পয়েন্টে এগিয়ে গেছে। অবিশ্বাস্য কোন ঘটনা না ঘটলে বার্সেলোনা তাদের ২৭তম লিগ শিরোপা জিতবে এবার।
বার্সেলোনা ইউরোপিয়ান ফুটবলে সুবিধা করতে না পারলেও ঘরোয়া ফুটবলে এবার দারুন খেলছে। এ নিয়ে চলতি মৌসুমে টানা তিনবার রিয়াল মাদ্রিদকে পরাজিত করলো তারা। স্পেনিশ সুপার কোপায় জেতার পর কোপা দেল রেতে জিতেছিল বার্সেলোনা। এবার লা লিগায় জিতে চার বছর পর লা লিগার শিরোপা জেতার পথে দারুনভাবে এগিয়ে গেছে জাভি হার্নান্দেজের দল।
নিজেদের ন্যু ক্যাম্পে এক লক্ষ সমর্থকের সামনে যোগ্য দল হিসেবেই জিতেছে বার্সেলোনা। খেলার একটা পর্যায়ে মনে হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ হাল ছেড়ে দিয়েছে এবং পরাজয় মেনে নিয়েছে। ম্যাচ শেষে গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া বলেন, ‘সত্যি কথা হলো আমরা কখনই আশা ছাড়িনি... কিন্তু বাস্তবতা হলো আমরা তাদের চেয়ে চার ম্যাচে পিছিয়ে পড়েছি। কোন কিছুই অসম্ভব নয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো এবার শিরোপা জেতা খুবই কঠিন।’
ম্যাচটি শুরু হয়েছিল বিদ্যুত গতিতে। খেলার ছয় মিনিটে রাফিনিয়ার শট পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক পজিশন থেকে বাচিয়ে দেন কর্তোয়া। ফিরতি বল পেয়ে সার্জি রবার্তো মারেন ক্রস বারের উপর দিয়ে। ম্যাচে সবাইকে অবাক করে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। রোনাল্ড আরাওহোর আত্মঘাতি গোলে লিড নেয় রিয়াল মাদ্রিদ। গোল খেলেও হতোদ্যম হয়নি বার্সেলোনা। তারা দারুনভাবে ঘুরে দাড়িয়ে চাপ সৃষ্টি করে রিয়াল মাদ্রিদের উপর। দুইবার কর্নার কিক থেকে গোলের সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেননি আন্দ্রেস ক্রিস্টেনসেন। রাফিনিয়াকে আবারো গোল বঞ্চিত রাখেন কর্তোয়া। এ ধাক্কা সামলে ওঠায় মনে হয়েছিল রিয়াল হয়তো ভালভাবেই বার্সেলোনাকে মোকাবেলা করতে পারবে। কিন্তু বিরতির ঠিক আগে রক্ষণভাগের শিথিলতার সুযোগে সার্জি রবার্তো গোল করে সমতা ফেরান।
বিরতির পর আক্রমন পাল্টা আক্রমনে খেলা চলতে থাকে। ৮১ মিনিটে রিয়ালের বদলি খেলোয়াড় মার্কো অ্যাসেনসি বল জালে পাঠিয়ে গোলের আনন্দ করে ফেলেন। কিন্তু ভিএআর দেখে রেফারি সেটি বাতিল করেন অফসাইডের কারণে। খুব অল্প ব্যবধানে অফসাইডের ঘটনাটি ঘটে। নতুন জীবন পেয়ে বার্সেলোনা আবার আক্রমনে ঝাপিয়ে পড়ে এবং ইনজুরি টাইমের দ্বিতীয় মিনিটে কিসের গোলে জয়ী হয় বার্সেলোনা।
স্পেনিশ লা লিগা
জয়সূচক গোলের পর বার্সেলোনার ডাগআউট
সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩
স্পেনিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা রবিবার বদলি খেলোয়াড় ফ্রাঙ্ক কিসের ইনজুরি টাইমের গোলে রিয়াল মাদ্রিদকে পরাজিত করে লা লিগার শিরোপা জয় বলতে গেলে প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে। প্রথম ডিফেন্সের ভুলে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়লেও শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলে জয়ী হয় বার্সেলোনা। এ জয়ের ফলে তারা দ্বিতীয় স্থানীয় দল রিয়ালের চেয়ে ১২ পয়েন্টে এগিয়ে গেছে। অবিশ্বাস্য কোন ঘটনা না ঘটলে বার্সেলোনা তাদের ২৭তম লিগ শিরোপা জিতবে এবার।
বার্সেলোনা ইউরোপিয়ান ফুটবলে সুবিধা করতে না পারলেও ঘরোয়া ফুটবলে এবার দারুন খেলছে। এ নিয়ে চলতি মৌসুমে টানা তিনবার রিয়াল মাদ্রিদকে পরাজিত করলো তারা। স্পেনিশ সুপার কোপায় জেতার পর কোপা দেল রেতে জিতেছিল বার্সেলোনা। এবার লা লিগায় জিতে চার বছর পর লা লিগার শিরোপা জেতার পথে দারুনভাবে এগিয়ে গেছে জাভি হার্নান্দেজের দল।
নিজেদের ন্যু ক্যাম্পে এক লক্ষ সমর্থকের সামনে যোগ্য দল হিসেবেই জিতেছে বার্সেলোনা। খেলার একটা পর্যায়ে মনে হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ হাল ছেড়ে দিয়েছে এবং পরাজয় মেনে নিয়েছে। ম্যাচ শেষে গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া বলেন, ‘সত্যি কথা হলো আমরা কখনই আশা ছাড়িনি... কিন্তু বাস্তবতা হলো আমরা তাদের চেয়ে চার ম্যাচে পিছিয়ে পড়েছি। কোন কিছুই অসম্ভব নয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো এবার শিরোপা জেতা খুবই কঠিন।’
ম্যাচটি শুরু হয়েছিল বিদ্যুত গতিতে। খেলার ছয় মিনিটে রাফিনিয়ার শট পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক পজিশন থেকে বাচিয়ে দেন কর্তোয়া। ফিরতি বল পেয়ে সার্জি রবার্তো মারেন ক্রস বারের উপর দিয়ে। ম্যাচে সবাইকে অবাক করে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। রোনাল্ড আরাওহোর আত্মঘাতি গোলে লিড নেয় রিয়াল মাদ্রিদ। গোল খেলেও হতোদ্যম হয়নি বার্সেলোনা। তারা দারুনভাবে ঘুরে দাড়িয়ে চাপ সৃষ্টি করে রিয়াল মাদ্রিদের উপর। দুইবার কর্নার কিক থেকে গোলের সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেননি আন্দ্রেস ক্রিস্টেনসেন। রাফিনিয়াকে আবারো গোল বঞ্চিত রাখেন কর্তোয়া। এ ধাক্কা সামলে ওঠায় মনে হয়েছিল রিয়াল হয়তো ভালভাবেই বার্সেলোনাকে মোকাবেলা করতে পারবে। কিন্তু বিরতির ঠিক আগে রক্ষণভাগের শিথিলতার সুযোগে সার্জি রবার্তো গোল করে সমতা ফেরান।
বিরতির পর আক্রমন পাল্টা আক্রমনে খেলা চলতে থাকে। ৮১ মিনিটে রিয়ালের বদলি খেলোয়াড় মার্কো অ্যাসেনসি বল জালে পাঠিয়ে গোলের আনন্দ করে ফেলেন। কিন্তু ভিএআর দেখে রেফারি সেটি বাতিল করেন অফসাইডের কারণে। খুব অল্প ব্যবধানে অফসাইডের ঘটনাটি ঘটে। নতুন জীবন পেয়ে বার্সেলোনা আবার আক্রমনে ঝাপিয়ে পড়ে এবং ইনজুরি টাইমের দ্বিতীয় মিনিটে কিসের গোলে জয়ী হয় বার্সেলোনা।