ইউরো ২০২৪ বাছাই পর্ব
সবচেয়ে বেশী আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার ব্যক্তিগত রেকর্ড করার ম্যাচটি জোড়া গোল করে স্মরনীয় করে রাখলেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। তিনি বৃহস্পতিবার ইউরো ২০২৪ এর বাছাই পর্বে লিখটেনস্টাইনের বিপক্ষে দুটি গোল করেন এবং তার দেশ পর্তুগাল ৪-০ গোলে ম্যাচে জয়ী হয়। রোনালদো তার প্রথম গোলটি করেন পেনাল্টি থেকে। এর পর দ্বিতীয় গোলটি করেন ফ্রি কিক থেকে।
দেশের হয়ে রোনালদোর এটা ছিল ১৯৭তম ম্যাচ। এটা নতুন একটি রেকর্ড। এর আগে তিনি ও কুয়েতের বদর আল মুতাওয়া যৌথভাবে রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন। জোসে আলভালাদে স্টেডিয়ামে শুরুর একাদশে জায়গা করার মাধ্যমে নতুন রেকর্ড করেন তিনি। রোনালদো ৫১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে করেন দলের তৃতীয় এবং নিজের প্রথম গোল। এর পর ফ্রি কিক থেকে তিনি নিজের দ্বিতীয় ও দলের চতুর্থ গোলটি করেন।
এর আগে পর্তুগালের হয়ে গোলের সূচনা করেন হোয়াও ক্যান্সেলো। আট মিনিটের মাথায় বেশ খানিকটা দূর থেকে তার হাফ ভলি আশ্রয় নেয় প্রতিপক্ষের জালে। এর পর লিখটেনস্টাইনের উপর চাপ সৃষ্টি করলে রক্ষণভাগকে পরাস্ত করা সম্ভব হচ্ছিল না। তবে দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার ৭০ সেকেন্ডের মাথায় দ্বিতীয় গোল করেন বেনার্দো সিলভা। ক্যান্সেলোর শট প্রতিপক্ষ রুখে দিলে সেটি পেয়ে তিনি গোলটি করেন। এর পর ক্যান্সেলোকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় পর্তুগাল। সেটি থেকে গোল করেন গত মাসে ৩৮ বছরে পা দেয়া রোনালদো। ৬৩ মিনিটে গোল করে দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশী গোলের রেকর্ডটি আরো বড় করেন তিনি । দেশের হয়ে তিনি করেছেন ১২০টি গোল। রোনালদো এর পর গোল মুখে বল পেয়েও সেটি বাইরে মেরে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করার সুবর্ন সুযোগ নষ্ট করেন।
বিশ্বকাপের শেষ দুটি ম্যাচে রোনালদোকে একাদশে রাখেননি সাবেক কোচ ফার্নান্ডো স্যান্টোস। বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে মরক্কোর কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল তাদের। কোচও পরিবর্তন করা হয় এর পর। নতুন কোচ হন রবার্তো মার্টিনেজ এব তিনি আস্থা রাখেন রোনালদোর উপর। রোনালদোও তার প্রতিদান দেন দুই গোল করে।
ইউরো ২০২৪ বাছাই পর্ব
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩
সবচেয়ে বেশী আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার ব্যক্তিগত রেকর্ড করার ম্যাচটি জোড়া গোল করে স্মরনীয় করে রাখলেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। তিনি বৃহস্পতিবার ইউরো ২০২৪ এর বাছাই পর্বে লিখটেনস্টাইনের বিপক্ষে দুটি গোল করেন এবং তার দেশ পর্তুগাল ৪-০ গোলে ম্যাচে জয়ী হয়। রোনালদো তার প্রথম গোলটি করেন পেনাল্টি থেকে। এর পর দ্বিতীয় গোলটি করেন ফ্রি কিক থেকে।
দেশের হয়ে রোনালদোর এটা ছিল ১৯৭তম ম্যাচ। এটা নতুন একটি রেকর্ড। এর আগে তিনি ও কুয়েতের বদর আল মুতাওয়া যৌথভাবে রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন। জোসে আলভালাদে স্টেডিয়ামে শুরুর একাদশে জায়গা করার মাধ্যমে নতুন রেকর্ড করেন তিনি। রোনালদো ৫১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে করেন দলের তৃতীয় এবং নিজের প্রথম গোল। এর পর ফ্রি কিক থেকে তিনি নিজের দ্বিতীয় ও দলের চতুর্থ গোলটি করেন।
এর আগে পর্তুগালের হয়ে গোলের সূচনা করেন হোয়াও ক্যান্সেলো। আট মিনিটের মাথায় বেশ খানিকটা দূর থেকে তার হাফ ভলি আশ্রয় নেয় প্রতিপক্ষের জালে। এর পর লিখটেনস্টাইনের উপর চাপ সৃষ্টি করলে রক্ষণভাগকে পরাস্ত করা সম্ভব হচ্ছিল না। তবে দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার ৭০ সেকেন্ডের মাথায় দ্বিতীয় গোল করেন বেনার্দো সিলভা। ক্যান্সেলোর শট প্রতিপক্ষ রুখে দিলে সেটি পেয়ে তিনি গোলটি করেন। এর পর ক্যান্সেলোকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় পর্তুগাল। সেটি থেকে গোল করেন গত মাসে ৩৮ বছরে পা দেয়া রোনালদো। ৬৩ মিনিটে গোল করে দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশী গোলের রেকর্ডটি আরো বড় করেন তিনি । দেশের হয়ে তিনি করেছেন ১২০টি গোল। রোনালদো এর পর গোল মুখে বল পেয়েও সেটি বাইরে মেরে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করার সুবর্ন সুযোগ নষ্ট করেন।
বিশ্বকাপের শেষ দুটি ম্যাচে রোনালদোকে একাদশে রাখেননি সাবেক কোচ ফার্নান্ডো স্যান্টোস। বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে মরক্কোর কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল তাদের। কোচও পরিবর্তন করা হয় এর পর। নতুন কোচ হন রবার্তো মার্টিনেজ এব তিনি আস্থা রাখেন রোনালদোর উপর। রোনালদোও তার প্রতিদান দেন দুই গোল করে।