প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে দেশের পক্ষে ১০০ গোলের রেকর্ড করেছেন এবং তার দেশ মঙ্গলবার এক প্রীতি ম্যাচে ৭-০ গোলের বিশাল ব্যবধানে কুরাসাওকে পরাজিত করেছে। লিওনেল মেসি গোলের সেঞ্চুরী পুরণ করা ম্যাচটি স্মরনীয় করে রেখেছেন হ্যাটট্রিকের মাধ্যমে।
আর্জেন্টিনা বর্তমান বিশ^ চ্যাম্পিয়ন এবং কুরাসাওকে বলতে গেলে বিশে^র বেশীর ভাগ মানুষই চেনে না। এমন একটি দলের বিপক্ষে আর্জেন্টিনা খেলতে নামলে স্কোর লাইন যে বেশ বড় হবে তা আগেই অনুমান করা হয়েছিল। বাস্তবেও হয়েছে তাই। একে একে সাতবার প্রতিপক্ষের পোস্টে বল পাঠিয়ে নিজেদের সামর্থের প্রমাণ দেয় আর্জেন্টিনা।
গোলের সূচনা করেন মেসি। ম্যাচের ২০ মিনিটে তিনি প্রথম গোল করেন এবং সেটি ছিল দেশের পক্ষে তার ১০০তম গোল। জিওভানি লো সেলসোর দেয়া পাস থেকে পেনাল্টি বক্সের ঠিক মাঝখানে বল পেয়ে নিচু শটে গোল করেন মেসি। এর কিছুক্ষণ পরই নিকোলাস গঞ্জালেস করেন দ্বিতীয় গোল। গঞ্জালেসের হেড কুরাসাওয়ের গোলরক্ষক এলয় রুমের নাগাল এড়িয়ে জালে আশ্রয় নেয়। ৩৩ মিনিটে মেসি করেন তার দ্বিতীয় এবং দলের তৃতীয় গোলটি। এ গোলটি তিনি করেন তার বিখ্যাত বাকানো শটে। এর দুই মিনিট পরই মেসির তৈরী করা সুযোগ থেকে চতুর্থ গোল করেন এনজো ফার্নান্ডেজ। মেসি ৩৭ মিনিটে তার হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন একেবারে সাদামাটা একটি গোলের মাধ্যমে। লো সেলসোর পাস থেকে তিনি গোলটি করেন। প্রথমার্ধেই ৫-০ গোলে এগিয়ে যাওয়া আর্জেন্টিনা স্বাভাবিকভাবেই দ্বিতীয়ার্ধে খেলার গতি কমিয়ে দেয় এবং রিলাক্স মুডে খেলতে থাকে। এর কারণও ছিল। প্রতিপক্ষ যেখানে খুবই দুর্বল সেখানে অযথা গতিময় ফুটবল খেলতে নিয়ে ইনজুরির ঝুকি নেয়ার প্রয়োজন নেই। তার পরেও দ্বিতীয়ার্ধে আরো দুটি গোল করে আর্জেন্টিনা।
বদলি খেলোয়াড় অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া পেনাল্টি থেকে ৭৮ মিনিটে করেন ষষ্ঠ গোল। খেলা শেষ হওয়ার তিন মিনিট বাকি থাকতে আর্জেন্টিনার হয়ে ৭ম গোল করেন গঞ্জালো মন্টিয়েল। এই মন্টিয়েলই বিশ^কাপের ফাইনালের টাইব্্েরকারে আর্জেন্টিনার পক্ষে শেষ পেনাল্টি থেকে গোল করেছিলেন। এ ম্যাচেও তিনি দলের হয়ে শেষ গোলটি করেন।
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে দেশের পক্ষে ১০০ গোলের রেকর্ড করেছেন এবং তার দেশ মঙ্গলবার এক প্রীতি ম্যাচে ৭-০ গোলের বিশাল ব্যবধানে কুরাসাওকে পরাজিত করেছে। লিওনেল মেসি গোলের সেঞ্চুরী পুরণ করা ম্যাচটি স্মরনীয় করে রেখেছেন হ্যাটট্রিকের মাধ্যমে।
আর্জেন্টিনা বর্তমান বিশ^ চ্যাম্পিয়ন এবং কুরাসাওকে বলতে গেলে বিশে^র বেশীর ভাগ মানুষই চেনে না। এমন একটি দলের বিপক্ষে আর্জেন্টিনা খেলতে নামলে স্কোর লাইন যে বেশ বড় হবে তা আগেই অনুমান করা হয়েছিল। বাস্তবেও হয়েছে তাই। একে একে সাতবার প্রতিপক্ষের পোস্টে বল পাঠিয়ে নিজেদের সামর্থের প্রমাণ দেয় আর্জেন্টিনা।
গোলের সূচনা করেন মেসি। ম্যাচের ২০ মিনিটে তিনি প্রথম গোল করেন এবং সেটি ছিল দেশের পক্ষে তার ১০০তম গোল। জিওভানি লো সেলসোর দেয়া পাস থেকে পেনাল্টি বক্সের ঠিক মাঝখানে বল পেয়ে নিচু শটে গোল করেন মেসি। এর কিছুক্ষণ পরই নিকোলাস গঞ্জালেস করেন দ্বিতীয় গোল। গঞ্জালেসের হেড কুরাসাওয়ের গোলরক্ষক এলয় রুমের নাগাল এড়িয়ে জালে আশ্রয় নেয়। ৩৩ মিনিটে মেসি করেন তার দ্বিতীয় এবং দলের তৃতীয় গোলটি। এ গোলটি তিনি করেন তার বিখ্যাত বাকানো শটে। এর দুই মিনিট পরই মেসির তৈরী করা সুযোগ থেকে চতুর্থ গোল করেন এনজো ফার্নান্ডেজ। মেসি ৩৭ মিনিটে তার হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন একেবারে সাদামাটা একটি গোলের মাধ্যমে। লো সেলসোর পাস থেকে তিনি গোলটি করেন। প্রথমার্ধেই ৫-০ গোলে এগিয়ে যাওয়া আর্জেন্টিনা স্বাভাবিকভাবেই দ্বিতীয়ার্ধে খেলার গতি কমিয়ে দেয় এবং রিলাক্স মুডে খেলতে থাকে। এর কারণও ছিল। প্রতিপক্ষ যেখানে খুবই দুর্বল সেখানে অযথা গতিময় ফুটবল খেলতে নিয়ে ইনজুরির ঝুকি নেয়ার প্রয়োজন নেই। তার পরেও দ্বিতীয়ার্ধে আরো দুটি গোল করে আর্জেন্টিনা।
বদলি খেলোয়াড় অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া পেনাল্টি থেকে ৭৮ মিনিটে করেন ষষ্ঠ গোল। খেলা শেষ হওয়ার তিন মিনিট বাকি থাকতে আর্জেন্টিনার হয়ে ৭ম গোল করেন গঞ্জালো মন্টিয়েল। এই মন্টিয়েলই বিশ^কাপের ফাইনালের টাইব্্েরকারে আর্জেন্টিনার পক্ষে শেষ পেনাল্টি থেকে গোল করেছিলেন। এ ম্যাচেও তিনি দলের হয়ে শেষ গোলটি করেন।