ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ
দূরন্ত ফর্মে থাকা ম্যানচেস্টার সিটি ৪-১ গোলে লিভারপুলকে পরাজিত করে ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগে শীর্ষে থাকা আর্সেনালের সাথে পয়েন্টের ব্যবধান কমিয়েছে। শনিবার নিজেদের মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ম্যানসিটি প্রথমে গোল খেয়েও পরে ৪ টি গোল করে জয়ী হয়। আলভারেজ, কেভিন ডি ব্রুইনা, গুন্ডোয়ান এবং জ্যাক গ্রেলিশ একটি করে গোল করে এ ম্যাচে সুপার স্ট্রাইকার আর্লিং হাল্যান্ডের অভাব একেবারেই বুঝতে দেননি। ২৮ ম্যাচ শেষে আর্সেনাল ৬৯ পয়েন্ট নিয়ে আছে শীর্ষে। তাদের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কম নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে মানসিটি।
আন্তর্জাতিক বিরতির আগে দারুন ফর্মে ছিল ম্যানচেস্টার সিটি। এ ম্যাচে ম্যানসিটি দলে নিতে পারেনি তাদের স্ট্রাইকার আর্লিং হাল্যান্ডকে। লিভারপুল কয়েকদিন আগে রিয়াল মাদ্রিদের কাছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নেয়। এর ফলে চলতি মৌসুমে তাদের কোন শিরোপা জেতার সম্ভাবনা নেই। আছে কেবল আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জণ করার সুযোগ। এ অবস্থায় খেলতে নেমে শুরু থেকেই কিছুটা প্রাধান্য স্থাপন করতে সক্ষম হয় ম্যানসিটি। তাদের গতি ও চমৎকার পাসিং বেশ সমস্যায় ফেলে লিভারপুলের রক্ষণভাগকে। মূলত এ মৌসুমে রক্ষণভাগের ব্যর্থতাই লিভারপুলকে পিছিয়ে দিয়েছে। তবে বড় ম্যাচগুলোতে তারা বেশ ভাল লড়াই করছে। এ ম্যাচে লিভারপুল চেষ্টা করে কাউন্টার অ্যাটাকে খেলতে। এমনই একটি কাউন্টার অ্যাটাক থেকে ১৬ মিনিটে গোল করে এগিয়ে দেন মোহামেদ সালাহ। নিজেদের সীমানা থেকে লম্বা পাসের বল নিয়ন্ত্রনে নিয়ে দিয়েগো জোটা দ্রুত গতিতে বল নিয়ে ছোট ব্যাক পাস করলে দৌড়ে গিয়ে প্লেসিং শটে গোল করেন সালাহ।
গোল খাওয়ার পর সেটি পরিশোধ করার জন্য ম্যানসিটি আরো বেশী আক্রমণাত্মক খেলার চেষ্টা চালায়। তারা সুযোগ তৈরী করে এবং ২৭ আলভারেজের গোলে সমতা ফেরায়। চমৎকার এক দলীয় আক্রমন থেকে তিনি গোলটি করেন। প্রথমার্ধের বাকি সময়েও সে ধারা বজায় রাখে ম্যানসিটি। যদিও তারা ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। তবে দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার এক মিনিটের মধ্যেই কেভিন ডি ব্রুইনার গোলে লিড নেয় ম্যানসিটি। রিয়াদ মাহরেজের ক্রস থেকে তিনি গোলটি করেন। ৫৩ মিনিটে গুন্ডোয়ান করেন তৃতীয় গোল। পেনাল্টি বক্সের মধ্যে বল পেয়ে বুলেট গতির শটে তিনি গোলটি করেন। লিভারপুলের রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই এ ম্যাচে গোলগুলো হজম করতে হয়েছে তাদের। একইভাবে ৭৪ মিনিটে চতুর্থ গোলটি খায় লিভারপুল। ডি ব্রুইনার কাটব্যাক থেকে কোনাকুনি শটে গোল করেন জ্যাক গ্রেলিশ।
ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩
দূরন্ত ফর্মে থাকা ম্যানচেস্টার সিটি ৪-১ গোলে লিভারপুলকে পরাজিত করে ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগে শীর্ষে থাকা আর্সেনালের সাথে পয়েন্টের ব্যবধান কমিয়েছে। শনিবার নিজেদের মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ম্যানসিটি প্রথমে গোল খেয়েও পরে ৪ টি গোল করে জয়ী হয়। আলভারেজ, কেভিন ডি ব্রুইনা, গুন্ডোয়ান এবং জ্যাক গ্রেলিশ একটি করে গোল করে এ ম্যাচে সুপার স্ট্রাইকার আর্লিং হাল্যান্ডের অভাব একেবারেই বুঝতে দেননি। ২৮ ম্যাচ শেষে আর্সেনাল ৬৯ পয়েন্ট নিয়ে আছে শীর্ষে। তাদের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কম নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে মানসিটি।
আন্তর্জাতিক বিরতির আগে দারুন ফর্মে ছিল ম্যানচেস্টার সিটি। এ ম্যাচে ম্যানসিটি দলে নিতে পারেনি তাদের স্ট্রাইকার আর্লিং হাল্যান্ডকে। লিভারপুল কয়েকদিন আগে রিয়াল মাদ্রিদের কাছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নেয়। এর ফলে চলতি মৌসুমে তাদের কোন শিরোপা জেতার সম্ভাবনা নেই। আছে কেবল আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জণ করার সুযোগ। এ অবস্থায় খেলতে নেমে শুরু থেকেই কিছুটা প্রাধান্য স্থাপন করতে সক্ষম হয় ম্যানসিটি। তাদের গতি ও চমৎকার পাসিং বেশ সমস্যায় ফেলে লিভারপুলের রক্ষণভাগকে। মূলত এ মৌসুমে রক্ষণভাগের ব্যর্থতাই লিভারপুলকে পিছিয়ে দিয়েছে। তবে বড় ম্যাচগুলোতে তারা বেশ ভাল লড়াই করছে। এ ম্যাচে লিভারপুল চেষ্টা করে কাউন্টার অ্যাটাকে খেলতে। এমনই একটি কাউন্টার অ্যাটাক থেকে ১৬ মিনিটে গোল করে এগিয়ে দেন মোহামেদ সালাহ। নিজেদের সীমানা থেকে লম্বা পাসের বল নিয়ন্ত্রনে নিয়ে দিয়েগো জোটা দ্রুত গতিতে বল নিয়ে ছোট ব্যাক পাস করলে দৌড়ে গিয়ে প্লেসিং শটে গোল করেন সালাহ।
গোল খাওয়ার পর সেটি পরিশোধ করার জন্য ম্যানসিটি আরো বেশী আক্রমণাত্মক খেলার চেষ্টা চালায়। তারা সুযোগ তৈরী করে এবং ২৭ আলভারেজের গোলে সমতা ফেরায়। চমৎকার এক দলীয় আক্রমন থেকে তিনি গোলটি করেন। প্রথমার্ধের বাকি সময়েও সে ধারা বজায় রাখে ম্যানসিটি। যদিও তারা ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। তবে দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার এক মিনিটের মধ্যেই কেভিন ডি ব্রুইনার গোলে লিড নেয় ম্যানসিটি। রিয়াদ মাহরেজের ক্রস থেকে তিনি গোলটি করেন। ৫৩ মিনিটে গুন্ডোয়ান করেন তৃতীয় গোল। পেনাল্টি বক্সের মধ্যে বল পেয়ে বুলেট গতির শটে তিনি গোলটি করেন। লিভারপুলের রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই এ ম্যাচে গোলগুলো হজম করতে হয়েছে তাদের। একইভাবে ৭৪ মিনিটে চতুর্থ গোলটি খায় লিভারপুল। ডি ব্রুইনার কাটব্যাক থেকে কোনাকুনি শটে গোল করেন জ্যাক গ্রেলিশ।