বায়ার্ন মিউনিখ নাটকীয়ভাবে বুন্দেস লিগার শেষ দিন শিরোপা জিতেছে। শেষ ম্যাচ খেলতে নামার আগে বায়ার্ন ছিল পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। শীর্ষে ছিল বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। শেষ দিন বরুশিয়া জয়ী হলে তারাই হয়ে যেত চ্যাম্পিয়ন। কিন্তু বরুশিয়া ডর্টমুন্ড তাদের ম্যাচ ২-২ গোলে ড্র করে মেইঞ্জের সাথে। অপর দিকে শেষ সময়ের গোলে ২-১ ব্যবধানে জয়ী হয় বায়ার্ন এবং টানা ১১তম লিগ শিরোপা জিতে নেয় তারা। বায়ার্নের পক্ষে ৮৯তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন জামাল মুসিয়ালা।
বায়ার্ন মিউনিখ এবং বরুশিয়া ডর্টমুন্ড উভয় দলই লিগ শেষ করেছে ৭১ পয়েন্ট নিয়ে। কিন্তু গোল পার্থক্যে এগিয়ে থাকায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বায়ার্ন। ডর্টমুন্ড ২০১২ সালের পর প্রথম শিরোপা জয়ের খুব কাছে গিয়েও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হলো। ডর্টমুন্ড মুলত এ ম্যাচ জিতে ব্যর্থ হয়েছে মানসিক চাপের কারণে। শুরু থেকেই তারা মানসিক চাপে থাকায় এক পর্যায়ে ২-০ গোলে পিছিয়ে পরে। শেষ পর্যন্ত তারা ২-২ গোলে ম্যাচটি ড্র করতে সমর্থ হলেও কাঙ্খিত জয় পায়নি। যদি বায়ার্ন তাদের ম্যাচ জিততে ব্যর্থ হতো তাহলেও ডর্টমুন্ড চ্যাম্পিয়ন হতো।
বায়ার্নের স্ট্রাইকার টমাস মুলার বলেন, ‘এটা অবিশ^াস্য অভিজ্ঞতা। এমন শিরোপার লড়াই চিন্তা করাই যায় না। ফুটবলের সাথে সম্পৃক্ত অনেকেই মনে করেন আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো নই। আমি বুঝতে পারছি তাদের এমন চিন্তার কারণ। আমরা মৌসুমের অর্ধেক সময় প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে পারিনি।’
ব্যক্তিগত কারণে কোচ জুলিয়ান নাগেলসম্যানকে বরখাস্ত করার পরই খেই হারায় বায়ার্ন। কোচ টমাস টুখেল দায়িত্ব নিলেও আগের ছন্দ ফিরিয়ে আনতে পারেননি। তার অধীনে বায়ার্ন ব্যর্থ হয় জার্মান কাপ জিততে। বিদায় নেয় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকেও। লিগ শিরোপা জিতল তারা অনেক কষ্টে গোল পার্থক্যে।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
বায়ার্ন মিউনিখ নাটকীয়ভাবে বুন্দেস লিগার শেষ দিন শিরোপা জিতেছে। শেষ ম্যাচ খেলতে নামার আগে বায়ার্ন ছিল পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। শীর্ষে ছিল বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। শেষ দিন বরুশিয়া জয়ী হলে তারাই হয়ে যেত চ্যাম্পিয়ন। কিন্তু বরুশিয়া ডর্টমুন্ড তাদের ম্যাচ ২-২ গোলে ড্র করে মেইঞ্জের সাথে। অপর দিকে শেষ সময়ের গোলে ২-১ ব্যবধানে জয়ী হয় বায়ার্ন এবং টানা ১১তম লিগ শিরোপা জিতে নেয় তারা। বায়ার্নের পক্ষে ৮৯তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন জামাল মুসিয়ালা।
বায়ার্ন মিউনিখ এবং বরুশিয়া ডর্টমুন্ড উভয় দলই লিগ শেষ করেছে ৭১ পয়েন্ট নিয়ে। কিন্তু গোল পার্থক্যে এগিয়ে থাকায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বায়ার্ন। ডর্টমুন্ড ২০১২ সালের পর প্রথম শিরোপা জয়ের খুব কাছে গিয়েও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হলো। ডর্টমুন্ড মুলত এ ম্যাচ জিতে ব্যর্থ হয়েছে মানসিক চাপের কারণে। শুরু থেকেই তারা মানসিক চাপে থাকায় এক পর্যায়ে ২-০ গোলে পিছিয়ে পরে। শেষ পর্যন্ত তারা ২-২ গোলে ম্যাচটি ড্র করতে সমর্থ হলেও কাঙ্খিত জয় পায়নি। যদি বায়ার্ন তাদের ম্যাচ জিততে ব্যর্থ হতো তাহলেও ডর্টমুন্ড চ্যাম্পিয়ন হতো।
বায়ার্নের স্ট্রাইকার টমাস মুলার বলেন, ‘এটা অবিশ^াস্য অভিজ্ঞতা। এমন শিরোপার লড়াই চিন্তা করাই যায় না। ফুটবলের সাথে সম্পৃক্ত অনেকেই মনে করেন আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো নই। আমি বুঝতে পারছি তাদের এমন চিন্তার কারণ। আমরা মৌসুমের অর্ধেক সময় প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে পারিনি।’
ব্যক্তিগত কারণে কোচ জুলিয়ান নাগেলসম্যানকে বরখাস্ত করার পরই খেই হারায় বায়ার্ন। কোচ টমাস টুখেল দায়িত্ব নিলেও আগের ছন্দ ফিরিয়ে আনতে পারেননি। তার অধীনে বায়ার্ন ব্যর্থ হয় জার্মান কাপ জিততে। বিদায় নেয় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকেও। লিগ শিরোপা জিতল তারা অনেক কষ্টে গোল পার্থক্যে।