বিজয় দিবসে বা বড়দিনে কোথায় যাবেন? ঢাকায় থাকলে, বোটানিক্যাল গার্ডেন। আর বাইরে যেতে চাইলে, কুয়াকাটা নাকি কক্সবাজার? এবং প্রত্যেকবারের মতো এবারেও হাতে ক্রিসমাস ইভ বা বড়দিনে সমুদ্রে নানা পর্যটকদের কোন দুর্ঘটনার মুখে না পড়তে হয়, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন। আমাদের মতে, প্রাথমিক ভাবনা অনুযায়ী স্পিডবোট নামানো প্রয়োজন। সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত স্নানের সময় সমুদ্রে টহল দেয়া উচিত স্পিডবোটগুলোকে। বসানো উচিত সিসি ক্যামেরা। সমুদ্র সৈকতের আশেপাশে যে রাস্তা রয়েছে ও সৈকত সরণিতে লাগানো প্রয়োজন ক্যামেরা। ওয়াচ টাওয়ারের মাথাতেও বসানো উচিত নজরদারি ক্যামেরা। সারাক্ষণ ক্যামেরা চলবে এবং ওই টিভিগুলোর ফুটেজ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্তুতির পরিকল্পনাও থাকা উচিত।
সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কী কী করতে হবে, এ ব্যাপারে একটা মহড়া হতে পারে। সমুদ্রে নতুন স্পিডবোট নামানো হলে পর্যটকরাও খুশি হবে, কেননা স্পিডবোটগুলো থাকলে বা সেগুলো ব্যবহার করার সঙ্গে সঙ্গে, কীভাবে উদ্ধার করতে হবে পানি থেকে পর্যটকদের, এসব নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার খবর শুনলে স্থানীয় হোটেল কর্তৃপক্ষও খুশি হবেন অবশ্যই। সবার ধারণা, এমন নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা গেলে আরও বেশি পর্যটক কুয়াকাটা ও কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য নিজেদের উৎসাহিত করতে পারবেন। সমুদ্রে টহল দেয়ার জন্য স্পিডবোট নামানো হলে একদিকে পর্যটকরা যেমন নিরাপত্তা পাবেন, অপরদিকে কক্সবাজারের আকর্ষণ যাবে আরও বেড়ে।
লিয়াকত হোসেন খোকন,
রূপনগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫
বিজয় দিবসে বা বড়দিনে কোথায় যাবেন? ঢাকায় থাকলে, বোটানিক্যাল গার্ডেন। আর বাইরে যেতে চাইলে, কুয়াকাটা নাকি কক্সবাজার? এবং প্রত্যেকবারের মতো এবারেও হাতে ক্রিসমাস ইভ বা বড়দিনে সমুদ্রে নানা পর্যটকদের কোন দুর্ঘটনার মুখে না পড়তে হয়, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন। আমাদের মতে, প্রাথমিক ভাবনা অনুযায়ী স্পিডবোট নামানো প্রয়োজন। সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত স্নানের সময় সমুদ্রে টহল দেয়া উচিত স্পিডবোটগুলোকে। বসানো উচিত সিসি ক্যামেরা। সমুদ্র সৈকতের আশেপাশে যে রাস্তা রয়েছে ও সৈকত সরণিতে লাগানো প্রয়োজন ক্যামেরা। ওয়াচ টাওয়ারের মাথাতেও বসানো উচিত নজরদারি ক্যামেরা। সারাক্ষণ ক্যামেরা চলবে এবং ওই টিভিগুলোর ফুটেজ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্তুতির পরিকল্পনাও থাকা উচিত।
সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কী কী করতে হবে, এ ব্যাপারে একটা মহড়া হতে পারে। সমুদ্রে নতুন স্পিডবোট নামানো হলে পর্যটকরাও খুশি হবে, কেননা স্পিডবোটগুলো থাকলে বা সেগুলো ব্যবহার করার সঙ্গে সঙ্গে, কীভাবে উদ্ধার করতে হবে পানি থেকে পর্যটকদের, এসব নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার খবর শুনলে স্থানীয় হোটেল কর্তৃপক্ষও খুশি হবেন অবশ্যই। সবার ধারণা, এমন নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা গেলে আরও বেশি পর্যটক কুয়াকাটা ও কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য নিজেদের উৎসাহিত করতে পারবেন। সমুদ্রে টহল দেয়ার জন্য স্পিডবোট নামানো হলে একদিকে পর্যটকরা যেমন নিরাপত্তা পাবেন, অপরদিকে কক্সবাজারের আকর্ষণ যাবে আরও বেড়ে।
লিয়াকত হোসেন খোকন,
রূপনগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।