দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সরকারি শিক্ষকদের তুলনায় অনেক কম। একই গ্রেডে, একই শিক্ষকতা যোগ্যতা নিয়ে চাকরি করে, শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও তাদের বেতন ভাতায় রয়েছে পাহাড়সম বৈষম্য। সরকারি শিক্ষকরা যেখানে ৪৫% বাড়ি ভাড়া পায়, চিকিৎসা ভাতা পায় ১৫০০ টাকা, ১০০% উৎসব ভাতা পায়, সেখানে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা বাড়ি ভাড়া পান মাত্র ১০০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা পান ৫০০ টাকা আর উৎসব ভাতা পান বেতনের ২৫%।
একজন শিক্ষক যোগদান করে বেতন পান মাত্র ১২৫০০ টাকা যার ২৫% হয় ৩১৫০ টাকা। এই উৎসব ভাতা দিয়ে বর্তমান বাজারে একজন শিক্ষক কিভাবে তার সংসারের চাহিদা মেটায় তা বোধগম্য নয়। শিক্ষকদের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন করতে না পারলে শিক্ষার উন্নতি বাধাগ্রস্ত হবে বলে আমার বিশ্বাস। তাছাড়া সামান্য এই উৎসব ভাতা দিয়ে একজন শিক্ষকের পক্ষে সংসারের চাহিদা মেটানো সম্ভব নয়। বর্তমান বাজারে পরিবারের সদস্যদের কেনাকাটা, কোরবানি দেয়া ইত্যাদি নানারকম খরচ সামাল দেয়া কতটুকু সম্ভব?
তাই অনতিবিলম্বে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ও শতভাগ উৎসব ভাতা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টা ও অর্থ উপদেষ্টার নিকট বিনীত অনুরোধ করছি।
লতিফুল ইসলাম
সহকারী শিক্ষক
ঝিনাইদহ।
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সরকারি শিক্ষকদের তুলনায় অনেক কম। একই গ্রেডে, একই শিক্ষকতা যোগ্যতা নিয়ে চাকরি করে, শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও তাদের বেতন ভাতায় রয়েছে পাহাড়সম বৈষম্য। সরকারি শিক্ষকরা যেখানে ৪৫% বাড়ি ভাড়া পায়, চিকিৎসা ভাতা পায় ১৫০০ টাকা, ১০০% উৎসব ভাতা পায়, সেখানে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা বাড়ি ভাড়া পান মাত্র ১০০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা পান ৫০০ টাকা আর উৎসব ভাতা পান বেতনের ২৫%।
একজন শিক্ষক যোগদান করে বেতন পান মাত্র ১২৫০০ টাকা যার ২৫% হয় ৩১৫০ টাকা। এই উৎসব ভাতা দিয়ে বর্তমান বাজারে একজন শিক্ষক কিভাবে তার সংসারের চাহিদা মেটায় তা বোধগম্য নয়। শিক্ষকদের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন করতে না পারলে শিক্ষার উন্নতি বাধাগ্রস্ত হবে বলে আমার বিশ্বাস। তাছাড়া সামান্য এই উৎসব ভাতা দিয়ে একজন শিক্ষকের পক্ষে সংসারের চাহিদা মেটানো সম্ভব নয়। বর্তমান বাজারে পরিবারের সদস্যদের কেনাকাটা, কোরবানি দেয়া ইত্যাদি নানারকম খরচ সামাল দেয়া কতটুকু সম্ভব?
তাই অনতিবিলম্বে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ও শতভাগ উৎসব ভাতা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টা ও অর্থ উপদেষ্টার নিকট বিনীত অনুরোধ করছি।
লতিফুল ইসলাম
সহকারী শিক্ষক
ঝিনাইদহ।