রৌশন আরা বেগম ১৯৮৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পুলিশ বাহিনিতে যোগ দেন। তিনি রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমি, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে (ডিএমপি) সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
রৌশন আরা ১৯৯৮ সালের ৩ ডিসেম্বর প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে মুন্সীগঞ্জে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর অতিরিক্ত ডিআইজি, ডিআইজি হিসেবে পুলিশের নানা শাখায় দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর তিনি অতিরিক্ত আইজিপি হিসেবে পদোন্নতি পান।
পুলিশ বাহিনীতে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দুইবার আইজিপি ব্যাজ পেয়েছিলেন রৌশন আরা। বাংলাদেশ সরকারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুলিশ পদক ‘পিপিএম’ও লাভ করেন। ১৯৯৮ সালে তিনি মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার থাকাকালীন ‘অনন্যা শীর্ষ দশ-১৯৯৮’ পুরস্কার ও ২০১২ সালে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব উইমেন পুলিশের স্কলারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১২ লাভ করেন।
২০১৯ সালের কঙ্গোয় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। সেখানে তিনি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশ ইউনিট সদস্যদের মেডেল প্যারেডে অংশ নিতে গিয়েছিলেন। ১৯৬২ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম নেয়া রৌশন আরা এক মেয়ের জননী। তার স্বামী শফিকুল আলম চৌধুরী।
বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১
রৌশন আরা বেগম ১৯৮৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পুলিশ বাহিনিতে যোগ দেন। তিনি রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমি, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে (ডিএমপি) সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
রৌশন আরা ১৯৯৮ সালের ৩ ডিসেম্বর প্রথম নারী পুলিশ সুপার হিসেবে মুন্সীগঞ্জে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর অতিরিক্ত ডিআইজি, ডিআইজি হিসেবে পুলিশের নানা শাখায় দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর তিনি অতিরিক্ত আইজিপি হিসেবে পদোন্নতি পান।
পুলিশ বাহিনীতে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দুইবার আইজিপি ব্যাজ পেয়েছিলেন রৌশন আরা। বাংলাদেশ সরকারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুলিশ পদক ‘পিপিএম’ও লাভ করেন। ১৯৯৮ সালে তিনি মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার থাকাকালীন ‘অনন্যা শীর্ষ দশ-১৯৯৮’ পুরস্কার ও ২০১২ সালে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব উইমেন পুলিশের স্কলারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১২ লাভ করেন।
২০১৯ সালের কঙ্গোয় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। সেখানে তিনি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশ ইউনিট সদস্যদের মেডেল প্যারেডে অংশ নিতে গিয়েছিলেন। ১৯৬২ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম নেয়া রৌশন আরা এক মেয়ের জননী। তার স্বামী শফিকুল আলম চৌধুরী।