শিরীন শারমিন চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রথম নারী স্পিকার। একই সঙ্গে ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে এই পদ অলঙ্কৃত করেছেন। এখন তিনি একাধারে দুই মেয়াদে ওই পদে। এছাড়া ২০১৪ থেকে ২০১৭ সালে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারপার্সনও ছিলেন।
শিরীন শারমিনের জন্ম ঢাকায়, ১৯৬৬ সালের ৬ অক্টোবরে। তার বাবা রফিকুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা, যিনি বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তার সচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মা নাইয়ার সুলতানা ছিলেন ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য।
শিক্ষাজীবনে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন শিরীন শারমিন। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও সর্বোচ্চ ভালো ফলাফল অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পর্যায়েই তিনি প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন।
বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক। ২০০৯ সালে প্রথম সংরক্ষিত আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন। পরে ২০১৩ সালে স্পিকার হওয়ার আগ পর্যন্ত নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
২০১০ সালের ৯ জুন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের এশিয়া সোসাইটির হিউম্যানিটারিয়ান সার্ভিস পদক পান নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ ও নারীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে নিরলস অবদানের জন্য। ২০১৪ সালের ২৮ জানুয়ারি তিনি প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, রংপুর-৬ থেকে, শেখ হাসিনার ছেড়ে দেয়ার পর উপনির্বাচনে। ২০১৫ সালে দ্বিতীয় ওয়ার্ল্ড উইমেন লিডারশিপ কংগ্রেসে তিনি উইমেন লিডারশিপ অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান।
বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১
শিরীন শারমিন চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রথম নারী স্পিকার। একই সঙ্গে ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে এই পদ অলঙ্কৃত করেছেন। এখন তিনি একাধারে দুই মেয়াদে ওই পদে। এছাড়া ২০১৪ থেকে ২০১৭ সালে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারপার্সনও ছিলেন।
শিরীন শারমিনের জন্ম ঢাকায়, ১৯৬৬ সালের ৬ অক্টোবরে। তার বাবা রফিকুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা, যিনি বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তার সচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মা নাইয়ার সুলতানা ছিলেন ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য।
শিক্ষাজীবনে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন শিরীন শারমিন। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও সর্বোচ্চ ভালো ফলাফল অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পর্যায়েই তিনি প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন।
বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক। ২০০৯ সালে প্রথম সংরক্ষিত আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন। পরে ২০১৩ সালে স্পিকার হওয়ার আগ পর্যন্ত নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
২০১০ সালের ৯ জুন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের এশিয়া সোসাইটির হিউম্যানিটারিয়ান সার্ভিস পদক পান নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ ও নারীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে নিরলস অবদানের জন্য। ২০১৪ সালের ২৮ জানুয়ারি তিনি প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, রংপুর-৬ থেকে, শেখ হাসিনার ছেড়ে দেয়ার পর উপনির্বাচনে। ২০১৫ সালে দ্বিতীয় ওয়ার্ল্ড উইমেন লিডারশিপ কংগ্রেসে তিনি উইমেন লিডারশিপ অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান।