বাংলাদেশের প্রথম নারী রাষ্ট্রদূত মাহমুদা হক চৌধুরীর প্রথম মিশন ছিল ভুটানে। তিনি ১৯৯৬ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত দুই বছর ভূটানে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন।
এছাড়াও তিনি শ্রীলংকা, ভারত, আবুধাবি এবং ফিলিপাইনে বাংলাদেশ মিশনে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পূর্ব পাকিস্তান শিক্ষা বিভাগেও কাজ করেছেন। ১৯৭২ সালে প্রশাসন ক্যাডার থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে নিয়ে তাকে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল।
মাহমুদা হক চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়ায়। তার বাবা আনছার উদ্দিন ছিলেন একজন ব্যাংক কর্মকর্তা। পিতার ৫ সন্তানের মধ্যে মাহমুদা ছিলেন সবার বড়। তিনি ঢাকা ও করাচীতে শিক্ষালাভ করেন। ১৯৬৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাষ্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৬৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি পুলিশ কর্মকর্তা শামসুল হকের সঙ্গে পরিনয়সূত্রে আবদ্ধ হন। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তার স্বামী শামসুল হককে পাকিস্তান সেনাবাহিনী হত্যা করে।
১৯৭১ সালে তিনি ঢাকা কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ১৯৭২ সালের মে মাসে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন।
বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১
বাংলাদেশের প্রথম নারী রাষ্ট্রদূত মাহমুদা হক চৌধুরীর প্রথম মিশন ছিল ভুটানে। তিনি ১৯৯৬ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত দুই বছর ভূটানে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন।
এছাড়াও তিনি শ্রীলংকা, ভারত, আবুধাবি এবং ফিলিপাইনে বাংলাদেশ মিশনে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পূর্ব পাকিস্তান শিক্ষা বিভাগেও কাজ করেছেন। ১৯৭২ সালে প্রশাসন ক্যাডার থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে নিয়ে তাকে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল।
মাহমুদা হক চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়ায়। তার বাবা আনছার উদ্দিন ছিলেন একজন ব্যাংক কর্মকর্তা। পিতার ৫ সন্তানের মধ্যে মাহমুদা ছিলেন সবার বড়। তিনি ঢাকা ও করাচীতে শিক্ষালাভ করেন। ১৯৬৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাষ্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৬৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি পুলিশ কর্মকর্তা শামসুল হকের সঙ্গে পরিনয়সূত্রে আবদ্ধ হন। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তার স্বামী শামসুল হককে পাকিস্তান সেনাবাহিনী হত্যা করে।
১৯৭১ সালে তিনি ঢাকা কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ১৯৭২ সালের মে মাসে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন।