কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ চিথলিয়া এলাকায় ২২ দিনের শিশুকে হত্যা করে লাশ পানিতে ফেলে দেওয়ার ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত হলেন, শিশুটির মা মিতা খাতুন (২৫), মিতার চাচাতো ভাই সেরেবুল ইসলাম (২৮), চাচা সাইদুল ইসলাম (৫০) ও ভাবি চাঁদনী খাতুন (৩৫)।বৃহস্পতিবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে তদের গ্রেফতার করে মিরপুর থানা পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়, ৮ মাস আগে খলিসাকুন্ডি এলাকায় রাজুর সঙ্গে বিয়ে হয় মিতা খাতুনের। সম্প্রতি ঝগড়ার কারণে বাচ্চা নিয়ে চিথলিয়ায় মায়ের বাড়ি চলে আসেন মিতা। এ নিয়ে মিতার চাচাতো ভাই শেরেবুলের মধ্যে মনোমালিন্য হয় রাজুর। এরপর গত ২৫ মে শিশুটিকে হত্যা করে পাশের বরিশাল খালে ফেলে দেয় মিতা ও সেরেবুল। এরপর রাজু বাচ্চাটিকে চুরি করে নিয়ে গেছে বলে প্রচার করে এবং ওই রাতেই শিশুটির মা মিতা খাতুন মিরপুর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন।
এরপর মিরপুর থানা পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করে। জিজ্ঞাসাবাদে সর্বশেষ বৃহস্পতিবার সকালে শিশুটিকে হত্যার কথা স্বীকার করে মিতা।
ওই দিনই মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম, পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত আব্দুল আজিজ ও মামলা তদন্তকারী অফিসার সাইফুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স মিতা ও সেরেবুল এবং হত্যায় সহায়তার অভিযোগে সেরেবুলের পিতা ও ভাবিকে গ্রেফতার করে এবং তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে। মিরপুর থানার ওসি মমিনুল ইসলাম বলেন জানান, শুক্রবার (৩০ মে) কোর্টে আসামীদের ১৬৪ জবানবন্দী গ্রহণ করা হবে।
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ চিথলিয়া এলাকায় ২২ দিনের শিশুকে হত্যা করে লাশ পানিতে ফেলে দেওয়ার ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত হলেন, শিশুটির মা মিতা খাতুন (২৫), মিতার চাচাতো ভাই সেরেবুল ইসলাম (২৮), চাচা সাইদুল ইসলাম (৫০) ও ভাবি চাঁদনী খাতুন (৩৫)।বৃহস্পতিবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে তদের গ্রেফতার করে মিরপুর থানা পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়, ৮ মাস আগে খলিসাকুন্ডি এলাকায় রাজুর সঙ্গে বিয়ে হয় মিতা খাতুনের। সম্প্রতি ঝগড়ার কারণে বাচ্চা নিয়ে চিথলিয়ায় মায়ের বাড়ি চলে আসেন মিতা। এ নিয়ে মিতার চাচাতো ভাই শেরেবুলের মধ্যে মনোমালিন্য হয় রাজুর। এরপর গত ২৫ মে শিশুটিকে হত্যা করে পাশের বরিশাল খালে ফেলে দেয় মিতা ও সেরেবুল। এরপর রাজু বাচ্চাটিকে চুরি করে নিয়ে গেছে বলে প্রচার করে এবং ওই রাতেই শিশুটির মা মিতা খাতুন মিরপুর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন।
এরপর মিরপুর থানা পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করে। জিজ্ঞাসাবাদে সর্বশেষ বৃহস্পতিবার সকালে শিশুটিকে হত্যার কথা স্বীকার করে মিতা।
ওই দিনই মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম, পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত আব্দুল আজিজ ও মামলা তদন্তকারী অফিসার সাইফুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স মিতা ও সেরেবুল এবং হত্যায় সহায়তার অভিযোগে সেরেবুলের পিতা ও ভাবিকে গ্রেফতার করে এবং তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে। মিরপুর থানার ওসি মমিনুল ইসলাম বলেন জানান, শুক্রবার (৩০ মে) কোর্টে আসামীদের ১৬৪ জবানবন্দী গ্রহণ করা হবে।