ঝালকাঠি সদর উপজেলায় এবার বোরো বাম্পার ফলন হয়েছে। সদর উপজেলা গাবখান ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় সমলয় ব্লকের আনুষ্ঠানিক বোরো কর্তন হয়েছে। এই ব্লকে ৫০ একর জমিতে জমির মালিকরা একত্রে বোরো চাষ করেছেন। প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় কৃষকদের সার, বীজসহ সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে এবং সর্বপরি হার্ভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কর্তন করে দিয়েছে কৃষি বিভাগ। আগামী বছর এই কৃষকরাই সমবায় ভিত্তিতে নিজেরাই চাষাবাদের এই কলাকৌশল ব্যবহার করে একত্রে চাষাবাদ করবেন এজন্যই এই উদ্যোগ। এই বকে ব্রী-৭৪ ধানের চাষ হয়েছে এবং বাম্পার ফলন হয়েছে। এই ব
ব্লকে হেক্টরপ্রতি ৮.১৬ মেট্রিক টন ধানের ফলন হয়েছে এবং চাল আকারে তা ৫ টনের অধিক।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক মোঃ আশরাফুর রহমান এই কর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন। অন্যদের মধ্যে ঝালকাঠি জেলার নবাগত কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক আব্দুলাহ আল মামুন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা ইয়াসমিন, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক রিফাত সিকদারসহ কৃষি ও পরিসংখ্যান বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলী আহম্মেদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। এরপূর্বে জেলা প্রশাসক হার্ভেস্টার মেশিনে নিয়ে ধান কাটার উৎসব উপভোগ করেন। এসময় অন্যান্য অতিথিরাও মাঠে কৃষকদের সাথে ছিলেন। এই বছরের ২৪ জানুয়ারী ঝালকাঠির জেলা প্রশাসকই এই সমলয় বকের সিড মেশিন দিয়ে বোরো ধানের বীজ রোপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক তার বক্তব্যে বলেন, যন্ত্র আমাদের জীবনের অনেক কষ্টের বিষয়গুলিকে সহজ করে দিয়েছে। এখন এই কৃষিক্ষেত্রে উন্নয়নও সম্প্রসারণের জন্য পুরানো ধারণা পরিবর্তন করে আমাদেরকেও যান্ত্রিকীকরণের কৃষি ব্যবস্থাপনার মধ্যে আসতে হবে। যন্ত্র ব্যবহার করে বীজ রোপনসহ পরিচর্চা এবং ধান কর্তন করার ফলে একদিকে যেমন সময় কম লাগে এবং খরচও সাশ্রয় হয়। আমাদের এই কৃষি ব্যবস্থাপনায় এখন শিক্ষিত যুবকদেরকে এই যান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করার কাজে নামতে হবে এবং এতে করে দেশ দ্রুত অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবে।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ঝালকাঠি সদর উপজেলায় এবার বোরো বাম্পার ফলন হয়েছে। সদর উপজেলা গাবখান ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় সমলয় ব্লকের আনুষ্ঠানিক বোরো কর্তন হয়েছে। এই ব্লকে ৫০ একর জমিতে জমির মালিকরা একত্রে বোরো চাষ করেছেন। প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় কৃষকদের সার, বীজসহ সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে এবং সর্বপরি হার্ভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কর্তন করে দিয়েছে কৃষি বিভাগ। আগামী বছর এই কৃষকরাই সমবায় ভিত্তিতে নিজেরাই চাষাবাদের এই কলাকৌশল ব্যবহার করে একত্রে চাষাবাদ করবেন এজন্যই এই উদ্যোগ। এই বকে ব্রী-৭৪ ধানের চাষ হয়েছে এবং বাম্পার ফলন হয়েছে। এই ব
ব্লকে হেক্টরপ্রতি ৮.১৬ মেট্রিক টন ধানের ফলন হয়েছে এবং চাল আকারে তা ৫ টনের অধিক।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক মোঃ আশরাফুর রহমান এই কর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন। অন্যদের মধ্যে ঝালকাঠি জেলার নবাগত কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক আব্দুলাহ আল মামুন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা ইয়াসমিন, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক রিফাত সিকদারসহ কৃষি ও পরিসংখ্যান বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলী আহম্মেদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। এরপূর্বে জেলা প্রশাসক হার্ভেস্টার মেশিনে নিয়ে ধান কাটার উৎসব উপভোগ করেন। এসময় অন্যান্য অতিথিরাও মাঠে কৃষকদের সাথে ছিলেন। এই বছরের ২৪ জানুয়ারী ঝালকাঠির জেলা প্রশাসকই এই সমলয় বকের সিড মেশিন দিয়ে বোরো ধানের বীজ রোপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক তার বক্তব্যে বলেন, যন্ত্র আমাদের জীবনের অনেক কষ্টের বিষয়গুলিকে সহজ করে দিয়েছে। এখন এই কৃষিক্ষেত্রে উন্নয়নও সম্প্রসারণের জন্য পুরানো ধারণা পরিবর্তন করে আমাদেরকেও যান্ত্রিকীকরণের কৃষি ব্যবস্থাপনার মধ্যে আসতে হবে। যন্ত্র ব্যবহার করে বীজ রোপনসহ পরিচর্চা এবং ধান কর্তন করার ফলে একদিকে যেমন সময় কম লাগে এবং খরচও সাশ্রয় হয়। আমাদের এই কৃষি ব্যবস্থাপনায় এখন শিক্ষিত যুবকদেরকে এই যান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করার কাজে নামতে হবে এবং এতে করে দেশ দ্রুত অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবে।