বগুড়ার শেরপুর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে নকল স্বর্ণের মূর্তি বিক্রি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুর উপজেলার বিকেলপুর ইউনিয়নের সগুনিয়া গ্রামে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- শেরপুর উপজেলার বিকেলপুর ইউনিয়নের সগুনিয়া গ্রামের মৃত নিজাম উদ্দিনের ছেলে খোরশেদ আলম (৫৪), একই গ্রামের নূর হোসেনের ছেলে মো. আবুল কালাম (৫০) ও মৃত মন্তাজ আলীর ছেলে মো. ইদ্রিস আলী (৫৫)।
জানা গেছে, যশোর জেলার দৌলতপুর গ্রামের আছাদুজ্জামান মোল্লা পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে শেরপুরের বিকেলপুর ইউনিয়নের সগুনিয়া গ্রামের খোরশেদ আলম ওরফে খুশির নিকট থেকে ৫ লাখ টাকা দিয়ে একটি স্বর্ণের মূর্তি ক্রয় করতে আসেন। দুই লাখ টাকা দিয়ে কথিত স্বর্ণের মূর্তিটি নিয়ে শেরপুর শহরের স্বর্ণকারদের নিকট দেখালে তারা বলেন, এটি পিতলের। এরপর তারা পুলিশের শরণাপন্ন হলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তিন জনকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় দ্বিখণ্ডিত কথিত স্বর্ণের মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়েছে।
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে নকল স্বর্ণের মূর্তি বিক্রি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুর উপজেলার বিকেলপুর ইউনিয়নের সগুনিয়া গ্রামে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- শেরপুর উপজেলার বিকেলপুর ইউনিয়নের সগুনিয়া গ্রামের মৃত নিজাম উদ্দিনের ছেলে খোরশেদ আলম (৫৪), একই গ্রামের নূর হোসেনের ছেলে মো. আবুল কালাম (৫০) ও মৃত মন্তাজ আলীর ছেলে মো. ইদ্রিস আলী (৫৫)।
জানা গেছে, যশোর জেলার দৌলতপুর গ্রামের আছাদুজ্জামান মোল্লা পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে শেরপুরের বিকেলপুর ইউনিয়নের সগুনিয়া গ্রামের খোরশেদ আলম ওরফে খুশির নিকট থেকে ৫ লাখ টাকা দিয়ে একটি স্বর্ণের মূর্তি ক্রয় করতে আসেন। দুই লাখ টাকা দিয়ে কথিত স্বর্ণের মূর্তিটি নিয়ে শেরপুর শহরের স্বর্ণকারদের নিকট দেখালে তারা বলেন, এটি পিতলের। এরপর তারা পুলিশের শরণাপন্ন হলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তিন জনকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় দ্বিখণ্ডিত কথিত স্বর্ণের মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়েছে।