রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা ও আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান মো. মুহিবুল্লাহ হত্যায় অংশ নেওয়া তিন জনের দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।
আজ (২৬ অক্টোবর) মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাং হেলাল উদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উখিয়া থানার ওসি (তদন্ত) গাজী সালাউদ্দিন জানান, গত শনিবার ভোরে মুহিবুল্লাহ কিলিং স্কোয়াডের সদস্যসহ চার জনকে আটক করে। সেখান থেকে কিলিং স্কোয়াডের টপ-৫ এর একজন আজিজুল হক হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
অপর তিন জন কুতুপালং ক্যাম্প-১ এর ডি ৮ ব্লকের আব্দুল মাবুদের ছেলে মোহাম্মদ রশিদ প্রকাশ মুরশিদ আমিন, একই ক্যাম্পের বি-ব্লকের ফজল হকের ছেলে মোহাম্মদ আনাছ ও নুর ইসলামের ছেলে নুর মোহাম্মদ। তাদেরকে সোমবার আদালতে পাঁচ দিন করে রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে আজ রিমান্ড আবেদন শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-১ ইস্ট-ওয়েস্ট (ডি ব্লকে) নিজ অফিসে অবস্থান করছিলেন মুহিবুল্লাহ। এ সময় তাকে গুলি করে হত্যা করে বন্দুকধারীরা। এখন পর্যন্ত এ হত্যা মামলায় নয় জনকে গ্রেফতার করা হয়। তার মধ্যে মোহাম্মদ ইলিয়াছ নামে একজন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা ও আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান মো. মুহিবুল্লাহ হত্যায় অংশ নেওয়া তিন জনের দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।
আজ (২৬ অক্টোবর) মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাং হেলাল উদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উখিয়া থানার ওসি (তদন্ত) গাজী সালাউদ্দিন জানান, গত শনিবার ভোরে মুহিবুল্লাহ কিলিং স্কোয়াডের সদস্যসহ চার জনকে আটক করে। সেখান থেকে কিলিং স্কোয়াডের টপ-৫ এর একজন আজিজুল হক হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
অপর তিন জন কুতুপালং ক্যাম্প-১ এর ডি ৮ ব্লকের আব্দুল মাবুদের ছেলে মোহাম্মদ রশিদ প্রকাশ মুরশিদ আমিন, একই ক্যাম্পের বি-ব্লকের ফজল হকের ছেলে মোহাম্মদ আনাছ ও নুর ইসলামের ছেলে নুর মোহাম্মদ। তাদেরকে সোমবার আদালতে পাঁচ দিন করে রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে আজ রিমান্ড আবেদন শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-১ ইস্ট-ওয়েস্ট (ডি ব্লকে) নিজ অফিসে অবস্থান করছিলেন মুহিবুল্লাহ। এ সময় তাকে গুলি করে হত্যা করে বন্দুকধারীরা। এখন পর্যন্ত এ হত্যা মামলায় নয় জনকে গ্রেফতার করা হয়। তার মধ্যে মোহাম্মদ ইলিয়াছ নামে একজন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।