বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি ও সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এ প্রক্রিয়ায় দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদ হেলালী।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তিনি কুয়েটের নবম উপাচার্য হিসেবে শুক্রবার বিকেলে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে এবং ‘খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৩’-এর ধারা ১০ (১) অনুযায়ী বৃহস্পতিবার এ নিয়োগ দেওয়া হয়।
কুয়েটের নতুন উপাচার্য নিয়োগের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা কাটার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। গত পাঁচ মাস ধরে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে, যা শুরু হয়েছিল ১৮ ফেব্রুয়ারির ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের পর থেকে।
এর আগে ১৪ জুন কুয়েট ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগে প্রথমবারের মতো জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। অধ্যাপক পদে কর্মরত আগ্রহীরা ২৬ জুন পর্যন্ত আবেদন জমা দেন।
এ নিয়োগ প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধানে ছিল একটি পাঁচ সদস্যের সার্চ কমিটি, যার নেতৃত্বে ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার। কমিটিতে আরও ছিলেন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, অধ্যাপক মো. সাইদুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফেরদৌস আজিম।
উল্লেখ্য, ২৫ এপ্রিল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এস কে শরিফুল আলমকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ১ মে কুয়েটের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পান চুয়েটের অধ্যাপক মো. হযরত আলী, যিনি ২২ মে পদত্যাগ করেন।
৪ মে সিন্ডিকেট সভায় ক্লাস-পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত হলেও কার্যকর হয়নি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাকার্যক্রম এখনও অচল রয়েছে।
এই নতুন নিয়োগের মাধ্যমে কুয়েটে স্থিতিশীলতা ফিরবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি ও সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এ প্রক্রিয়ায় দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদ হেলালী।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তিনি কুয়েটের নবম উপাচার্য হিসেবে শুক্রবার বিকেলে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে এবং ‘খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৩’-এর ধারা ১০ (১) অনুযায়ী বৃহস্পতিবার এ নিয়োগ দেওয়া হয়।
কুয়েটের নতুন উপাচার্য নিয়োগের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা কাটার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। গত পাঁচ মাস ধরে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে, যা শুরু হয়েছিল ১৮ ফেব্রুয়ারির ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের পর থেকে।
এর আগে ১৪ জুন কুয়েট ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগে প্রথমবারের মতো জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। অধ্যাপক পদে কর্মরত আগ্রহীরা ২৬ জুন পর্যন্ত আবেদন জমা দেন।
এ নিয়োগ প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধানে ছিল একটি পাঁচ সদস্যের সার্চ কমিটি, যার নেতৃত্বে ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার। কমিটিতে আরও ছিলেন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, অধ্যাপক মো. সাইদুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফেরদৌস আজিম।
উল্লেখ্য, ২৫ এপ্রিল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এস কে শরিফুল আলমকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ১ মে কুয়েটের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পান চুয়েটের অধ্যাপক মো. হযরত আলী, যিনি ২২ মে পদত্যাগ করেন।
৪ মে সিন্ডিকেট সভায় ক্লাস-পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত হলেও কার্যকর হয়নি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাকার্যক্রম এখনও অচল রয়েছে।
এই নতুন নিয়োগের মাধ্যমে কুয়েটে স্থিতিশীলতা ফিরবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।