রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের চারতলার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে গুরুতর আহত হয়েছেন এক শিক্ষার্থী। বুধবার (২৫ জুন) রাত সোয়া ১১টার দিকে হলে এ ঘটনা ঘটে।
আহত শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। প্রেমঘটিত হতাশা থেকে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছেন সহপাঠী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা।
ঘটনার পরপরই তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান বলেন, “ঘটনার খবর পেয়ে আমরা দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স পাঠাই। তাকে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকদের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, তার পায়ে ও বুকে গুরুতর আঘাত রয়েছে। বিস্তারিত জানতে কিছু পরীক্ষা দেওয়া হয়েছে।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ ছাদ থেকে বিকট শব্দ শুনে সবাই কক্ষ থেকে বেরিয়ে আসে। এরপর তারা গুরুতর আহত অবস্থায় সাদকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন।
সহপাঠীদের মতে, সাদ সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রেমঘটিত হতাশা নিয়ে একাধিক পোস্ট দিয়েছিলেন। এ থেকেই ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে ছাদ থেকে লাফ দিয়েছেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সাগর চন্দ্র দাস বলেন, “রুমে পড়ছিলাম। হঠাৎ বিকট শব্দ পাই। গিয়ে দেখি ছাদের নিচে একজন পড়েছে, তার পা মাটির ভেতরে ঢুকে গেছে। তিনি ব্যথায় ছটফট করছিলেন, বারবার বলছিলেন পা কেটে ফেলতে। পরে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে পাঠানো হয়।”
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের চারতলার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে গুরুতর আহত হয়েছেন এক শিক্ষার্থী। বুধবার (২৫ জুন) রাত সোয়া ১১টার দিকে হলে এ ঘটনা ঘটে।
আহত শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। প্রেমঘটিত হতাশা থেকে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছেন সহপাঠী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা।
ঘটনার পরপরই তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান বলেন, “ঘটনার খবর পেয়ে আমরা দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স পাঠাই। তাকে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকদের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, তার পায়ে ও বুকে গুরুতর আঘাত রয়েছে। বিস্তারিত জানতে কিছু পরীক্ষা দেওয়া হয়েছে।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ ছাদ থেকে বিকট শব্দ শুনে সবাই কক্ষ থেকে বেরিয়ে আসে। এরপর তারা গুরুতর আহত অবস্থায় সাদকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন।
সহপাঠীদের মতে, সাদ সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রেমঘটিত হতাশা নিয়ে একাধিক পোস্ট দিয়েছিলেন। এ থেকেই ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে ছাদ থেকে লাফ দিয়েছেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সাগর চন্দ্র দাস বলেন, “রুমে পড়ছিলাম। হঠাৎ বিকট শব্দ পাই। গিয়ে দেখি ছাদের নিচে একজন পড়েছে, তার পা মাটির ভেতরে ঢুকে গেছে। তিনি ব্যথায় ছটফট করছিলেন, বারবার বলছিলেন পা কেটে ফেলতে। পরে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে পাঠানো হয়।”