ইউজিসি অনুমতি দেয়ার পরেও
দেশের বেশিরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনে বা অফলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের ব্যাপারে ইউজিসির নির্দেশনা প্রদান করা হলেও এখন পর্যন্ত পরীক্ষা নেয়ার জন্য সুনির্দিষ্ট কোন তারিখ ঘোষণা করেনি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) প্রশাসন। অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও পরীক্ষার বিষয়ে নেই কোনো সুনির্দিষ্ট নীতিমালা- পদক্ষেপ। ফলে, বিভাগগুলো কিভাবে পরীক্ষা গ্রহণ করবে তা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের সাথে কথা বলে জানা গেছে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে হলে একটা প্রক্রিয়া দরকার। পরীক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রে কী সফটওয়্যার ব্যাবহার হবে? কীভাবে প্রশ্ন দেয়া হবে ও উত্তরপত্র নেয়া হবে? কবে থেকে শুরু হবে এ রকম কোনো নির্দেশনা অফিসিয়ালি বিভাগগুলোকে এখন পর্যন্ত দেয়াহয়নি। এ ব্যাপারে একাডেমি কাউন্সিলের সদস্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘পরীক্ষার ব্যাপারে এখনো কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
এদিকে, স্থগিত হয়ে থাকা পরীক্ষা সশরীরে গ্রহণের অনুমতি চেয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষক উমর ফারুক। চিঠিতে ইউজিসি’র নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে একাউন্টিং বিভাগের বিবিএ ৪র্থ বর্ষ, ১ম সেমিস্টারের স্থগিত হওয়া ২টি কোর্সের পরীক্ষা গ্রহণের অনুমিত চাওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষক উমর ফারুক বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত দেখেছি। কিন্তু পরীক্ষা গ্রহণের বিষয়ে স্পষ্ট কোন নির্দেশনা পাইনি। ২০১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে তাদের স্থগিত হওয়া দুইটি কোর্সের পরীক্ষা সশরীরে গ্রহণের অনুমতি চেয়েছি।’
এবিষয়ে জানতে চাইলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. নাজমুল হক বলেন, ‘আমি এবিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন চিঠি পাইনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. সরিফা সালোয়া ডিনা বলেন, ‘পরীক্ষা প্রহণের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ইতিবাচক চিন্তা করছে। খুব তাড়াতাড়ি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।’
উল্লেখ্য, অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়ে চলতি মাসের ২ তারিখে নোটিশ জারি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় সশরীরে পরীক্ষা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন অব্যাহত রেখেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
ইউজিসি অনুমতি দেয়ার পরেও
বুধবার, ০৯ জুন ২০২১
দেশের বেশিরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনে বা অফলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের ব্যাপারে ইউজিসির নির্দেশনা প্রদান করা হলেও এখন পর্যন্ত পরীক্ষা নেয়ার জন্য সুনির্দিষ্ট কোন তারিখ ঘোষণা করেনি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) প্রশাসন। অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও পরীক্ষার বিষয়ে নেই কোনো সুনির্দিষ্ট নীতিমালা- পদক্ষেপ। ফলে, বিভাগগুলো কিভাবে পরীক্ষা গ্রহণ করবে তা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের সাথে কথা বলে জানা গেছে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে হলে একটা প্রক্রিয়া দরকার। পরীক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রে কী সফটওয়্যার ব্যাবহার হবে? কীভাবে প্রশ্ন দেয়া হবে ও উত্তরপত্র নেয়া হবে? কবে থেকে শুরু হবে এ রকম কোনো নির্দেশনা অফিসিয়ালি বিভাগগুলোকে এখন পর্যন্ত দেয়াহয়নি। এ ব্যাপারে একাডেমি কাউন্সিলের সদস্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘পরীক্ষার ব্যাপারে এখনো কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
এদিকে, স্থগিত হয়ে থাকা পরীক্ষা সশরীরে গ্রহণের অনুমতি চেয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষক উমর ফারুক। চিঠিতে ইউজিসি’র নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে একাউন্টিং বিভাগের বিবিএ ৪র্থ বর্ষ, ১ম সেমিস্টারের স্থগিত হওয়া ২টি কোর্সের পরীক্ষা গ্রহণের অনুমিত চাওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষক উমর ফারুক বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত দেখেছি। কিন্তু পরীক্ষা গ্রহণের বিষয়ে স্পষ্ট কোন নির্দেশনা পাইনি। ২০১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে তাদের স্থগিত হওয়া দুইটি কোর্সের পরীক্ষা সশরীরে গ্রহণের অনুমতি চেয়েছি।’
এবিষয়ে জানতে চাইলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. নাজমুল হক বলেন, ‘আমি এবিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন চিঠি পাইনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. সরিফা সালোয়া ডিনা বলেন, ‘পরীক্ষা প্রহণের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ইতিবাচক চিন্তা করছে। খুব তাড়াতাড়ি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।’
উল্লেখ্য, অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়ে চলতি মাসের ২ তারিখে নোটিশ জারি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় সশরীরে পরীক্ষা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন অব্যাহত রেখেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।